তিসফুন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
|||
৭৯ নং লাইন:
৩৬৩ সালে শহরের প্রাচীরের বাইরে , শাপুর ২ এর বিরুদ্ধে সম্রাট জুলিয়ান তিসফুনের যুদ্ধে নিহত হন।
৫৪১ সালে এন্টিয়োখ বিজয়ের পর [[দ্বিতীয় খসরু]] তিসফুনের কাছে একটি নতুন শহর নির্মাণ করেন তার বন্দীদের জন্য। তিনি নতুন শহরটির নামকরণ করেন ''ওয়েহ এন্টিয়োক খুসরাউ'' যা শব্দগত অর্থ ''খসরু এটা তৈরী করেছেন যা এন্টিয়োখ থেকেও উত্তম''।<ref>Dingas, Winter 2007, 109</ref> স্থানীয় অধিবাসীরা শহরটিকে ''রুমাগান'' নামে ডাকত যার অর্থ ''রোমানদের শহর''। ওয়েহ এন্টিয়োকের পাশাপাশি খোসরু বেশ কিছু শহর নির্মাণ করেন।<ref name="frye">Frye 1993, 259</ref> ৫৪২ সালে তিসফুনের নতুন শহরে ১ম খোসরু ২৯২,০০০ অধিবাসী, দাস এবং বিজিত মানুষ নিয়ে আসেন।<ref>{{
৫৯০ সালে হাউজ অভ মিহরানের একজন সদস্য বাহরাম চোবিন নতুন সাসানীয় শাসক [[দ্বিতীয় খসরু]]র অধিনস্ততা অস্বীকার করে অঞ্চলটি দখল করেন। এক বছর পরে [[দ্বিতীয় খসরু]] [[বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য|বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের]] সাহায্যে পুনরায় তিসফুন দখল করেন। খোসরুর শাসনামলে তার নতুন শীতকালীন আবাস দাস্তাগড়ের কারণে আল মাদাইনের কিছু জৌলুস কমে যায়।{{sfn|Shapur Shahbazi|2005}} ৬২৭ সালে বাইজেন্টাইন সম্রাট [[হিরাক্লিয়াস]] সাসানীয় সম্রাটের রাজধানী তিসফুন শহরটি ঘিরে ফেলেন। পারস্যগণ তার শান্তি প্রস্তাব মেনে নিলে তিনি প্রস্থান করেন। ৬২৮ সালে মরণঘাতী প্লেগ আঘাত হানে। সাসানীয় সাম্রাজ্যের সকল অংশই আক্রান্ত হয়। প্লেগে খোসরুর সন্তান এবং উত্তরসুরী দ্বিতীয় কাভাড় মৃত্যুমুখে পতিত হন।{{sfn|Shapur Shahbazi|2005}}
৯৯ নং লাইন:
== প্রত্নতত্ত্ব ==
অস্কার রিউথারের নেতৃত্বে একটি জার্মান ওরিয়েন্টাল সোসাইটি এবং [[পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়]] দল ১৯২৮-২৯ এবং ১৯৩১-৩২ সালে তিসফুন খননকাজ চালায়। প্রধানত স্থানটির পশ্চিমাংশের কাসর বিনতে আল কাজীতে খনন কাজ চালানো হয়।<ref>{{
১৯৬০ এর শেষে এবং ১৯৭০ সালের প্রথম দিকে এন্টোনিও ইনভেরনিজ্জি এবং জিয়োরগিয়ো গুল্লিনি এর পরিচালনায় তুরিন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একটি ইতালীয় দল তিসফুন কাজ করে, [[দ্বিতীয় খসরু]]র রাজপ্রাসাদ পূনঃনির্মানের কাজ করে।<ref>G. Gullini and A. Invernizzi, First Preliminary Report of Excavations at Seleucia and Ctesiphon. Season 1964, Mesopotamia, vol. I, pp. 1–88, 1966</ref><ref>G. Gullini and A. Invernizzi, Second Preliminary Report of Excavations at Seleucia and Ctesiphon. Season 1965, Mesopotamia, vol. 2, 1967</ref><ref>G. Gullini and A. Invernizzi, Third Preliminary Report of Excavations at Seleucia and Ctesiphon. Season 1966, Mesopotamia, vol. 3–4, 1968–69</ref><ref>G. Gullini and A. Invernizzi, Fifth Preliminary Report of Excavations at Seleucia and Ctesiphon. Season 1969, Mesopotamia, vol. 5–6, 1960–71</ref><ref>G. Gullini and A. Invernizzi, Sixth Preliminary Report of Excavations at Seleucia and Ctesiphon. Seasons 1972/74, Mesopotamia, vol. 5–6, 1973–74</ref><ref>G. Gullini and A. Invernizzi, Seventh Preliminary Report of Excavations at Seleucia and Ctesiphon. Seasons 1975/76, Mesopotamia, vol. 7, 1977</ref> ২০১৩ সালে পর্যটক আকর্ষণ বাড়াতে ইরাকী সরকার তিসফুনের খিলানপথ সংস্কারের সিদ্ধান্ত নেয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://www.rawstory.com/rs/2013/05/30/iraq-to-restore-ancient-arch-of-ctesiphon-to-woo-back-tourists/|title=Iraq to restore ancient Arch of Ctesiphon to woo back tourists|date=May 30, 2013|work=rawstory.com}}</ref>
১১৮ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
{{
== টিকা ==
|