হানাবাড়ী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সূত্র
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
কাহিনী
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৫ নং লাইন:
 
== কাহিনী ==
কাহিনী শুরু হয় একটি হানাবাড়ির ভয়ংকর ঘটনা দিয়ে যেখানে দেখা যায় এক তরুন জয়ন্ত (ধীরাজ ভট্টাচার্য) নির্জন রাস্তা দিয়ে ছুটে পালিয়ে আসছে। সে পালিয়ে পার্শ্ববর্তী একটি বাড়িতে ঢোকে যার মালিক শ্রীমন্তবাবু। শ্রীমন্ত একাই থাকেন এবং তিনি পেশায় শিল্পী ও ভাস্কর। জয়ন্ত স্থানীয় থানায় জানায় যে ওই বাড়িতে আশ্রয়ের জন্যে ঢুকে একটি বিরাট বনমানুষের মুখোমুখি হয়েছিল। পুলিশ ইন্সপেক্টর বলেন যে ভুতুড়ে ব্যাপারে তাদের ককিছু করার ননেই। জয়ন্ত কলকাতায় ফিরে খোঁজ নেয় ও জানতে পারে তারই পূর্ব পরিচিত একজন সেই বাড়িটি কিনেছেন এবং শীঘ্রই সেই বাড়িতে দুই ভাগ্নী ললিতা ও নমিতাকে নিয়ে মামাবাবু সেখানে বসবাসের জন্যে যাচ্ছেন। রহস্য ভেদ করার জন্যে ও মামাবাবুদের নিরাপত্তা দিতে জয়ন্ত সেখানে থাকতে শুরু করে। সেই বাড়িতে হঠৎ হঠাৎ এক ভিখারী ঢুকে পড়ে ভিক্ষা চায়, এবং রহস্যজনক কিছু মানুষ আশেপাশে খোঁজ খবর নেয়। বাড়ি জমি বিক্রয়ের অফিসে নাগ ও বাগ নামের দুই ব্যক্তি (নবদ্বীপ হালদার ও শ্যাম লাহা)র কাছে অচেনা ব্যক্তি খোঁজ নিতে আসে যে ওই হানাবাড়িটি বিক্রি আছে কিনা। এর মধ্যে বাড়ির ভেতরেই বনমানুষ টিকে কয়েকবার দেখা যায়। শ্রীমন্ত, জয়ন্ত ও পুলিশের গুলিতে সে আহত হলেও তাকে পাওয়া যায়না। মামাবাবু বাড়ির গুপ্ত কুঠুরি থেকে আবিঢকার করেন একটি নকশা যা তিনি দেন শ্রীমন্তকে। জয়ন্ত জানতে পারে যে নকশাটি গুপ্তধনের যার জন্যে সকলে এই বাড়ির দিকে নজর দিচ্ছে। অজ্ঞাত আততায়ী আক্রমনে মামাবাবু মারাত্মক আহত হন। পুলিশ জয়ন্তকে গ্রেপ্তার করে এই অভিযোগে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আসল অপরাধী ধরা পড়ে। জানা যায় ভিখারি বেশী বাউণ্ডুলে লোকটি আসলে গোয়েন্দা অফিসার।
 
== তথ্যসূত্র ==