চেন্নাই: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

|leader_name1 = [[Saidai Sa. Duraisamy|সাইদাই দুরাস্বামি]]<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|title=Who's Who|url=http://www.chennaicorporation.gov.in/about-chennai-corporation/PublicCMSPages.do?do=listWhoswho|work=About Corporation of Chennai|publisher=[[Corporation of Chennai]]|accessdate=28 December 2012}}</ref>

|leader_name4 = এস. জর্জ<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি|title=Commissioner of Police|url=http://www.thehindu.com/news/cities/chennai/article3915661.ece|work=The Hindu|accessdate=28 December 2012|date=20 September 2012}}</ref>

|population_metro_footnotes =<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|title=Urban Agglomerations/Cities having population 1 lakh and above|url=http://www.censusindia.gov.in/2011-prov-results/paper2/data_files/India2/Table_3_PR_UA_Citiees_1Lakh_and_Above.pdf|page=12|format=PDF|publisher=Directorate of Census Operations - Tamil Nadu|year=2011|accessdate=28 December 2012}}</ref>

|footnotes = {{Reflistসূত্র তালিকা|group=upper-alpha}}

চেন্নাই শিল্প ও বাণিজ্যের একটি বড় কেন্দ্র এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও মন্দির স্থাপত্যের জন্য বিখ্যাত। চেন্নাই ভারতের মোটরগাড়ি শিল্পের রাজধানী। এখানে ভারতের মোটরগাড়ি শিল্পের প্রায় চল্লিশ শতাংশ কোম্পানির ভিত্তি রয়েছে। ভারতে উৎপাদিত গাড়ির একটি প্রধান অংশ এখানে তৈরি হয়। চেন্নাইকে [[দক্ষিণ এশিয়া|দক্ষিণ এশিয়ার]] [[ডেট্রয়েট]] হিসেবেও উল্লেখ করা হয়।<ref name=Detroit>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি

১৯৯৬ সালের আগস্ট মাসে এই শহরের নাম মাদ্রাজ থেকে পরিবর্তন করে ''চেন্নাই'' করা হয়,<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি |first= সাশি |last= থারূর |title= India's name game|url= http://www.shashitharoor.com/articles/iht/name-game.php |publisher= ইন্টারন্যাশনাল হেরাল্ড ট্রিবিউন |accessdate= ২০০৫-০৮-০৯}}</ref> কারণ '''মাদ্রাজ''' শব্দটিকে পর্তূগীজ শব্দ মনে করা হত। মনে করা হত এই শব্দটি পর্তুগিজ '''মাদ্র-ডি-সোইস''' নামক সরকারি কর্মচারীর নাম হতে নেয়া, যিনি অত্র এলাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করা প্রথম দিককার লোক। কিন্তু কিছু লোক মনে করে '''মাদ্রাজ''' শব্দটি তামিল ভাষার মূল শব্দ বরং '''চেন্নাই''' শব্দটি অন্য কোন ভাষা হতে নেয়া।

চেন্নাইয়ের ভূগঠন মূলত কাদামাটি, শেল ও বেলেপাথরের সমবায়ে গঠিত।<ref name=rainwaterharvesting.org>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | title=প্র্যাক্টিসেস অ্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্‌স – চেন্নাই | work=রেনওয়াটার হার্ভেস্টিং| url=http://www.rainwaterharvesting.org/Urban/Practices-and-practitioners.htm| accessmonthday=আগস্ট ৫ | accessyear=২০০৫}}</ref> ভূগঠন অনুযায়ী শহরটি তিনটি অঞ্চলে বিভক্ত: বালুময় এলাকা, কর্দমাক্ত এলাকা ও কঠিন শিলাময় এলাকা। নদীতীর ও উপকূলবর্তী এলাকা বালুময়। শহরের বেশির ভাগ এলাকাই কর্দমাক্ত মাটির ওপর অবস্থিত। গুইন্ডি, বেলাচেরি, আদামবাক্কাম অ সাইদাপে-এর একটি অংশ কঠিন শিলাময়।<ref name=rain_water_harvesting_TN_gov>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | title= A ready reckoner on rainwater harvesting | work=তামিলনাড়ু সরকার / নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস | url=http://www.tn.gov.in/pressclippings/archives/pc2003/newindpress/newindpress11082003.htm| accessmonthday=আগস্ট ৫ | accessyear=২০০৬}}</ref> তিরুভনমিয়ুর, আদিয়ার, সান্থোমে, জর্জটাউন ও চেন্নাইয়ের বাকী উপকূলের বালুময় এলাকাতে বৃষ্টির পানির খুব সহজেই অনুস্রবণ ঘটে। কর্দমাক্ত ও কঠিন শিলাময় এলাকায় অনুস্রবণ ধীরে ঘটে, কিন্তু মাটি অনেকক্ষণ ধরে পানি ধরে রাখতে পারে। [[টি. নগর]], পশ্চিম মাম্বালাম, [[আন্না নগর]], কলাথুর ও বিরুগামবাক্কাম শহরের কর্দমাক্ত এলাকার অন্তর্গত।

চেন্নাই তাপীয়বৃত্তের ওপর অবস্থান করে, ফলে এখানে ঋতুভেদে তাপমাত্রার খুব একটা পরিবর্তন দেখা যায় না। সমুদ্র-নৈকট্যের দরুন এখানে বছরের বেশীরভাগ সময় উষ্ণ এবং আর্দ্র জলবায়ু বিরাজ করে। মে মাসের শেষ থেকে এবং জুন মাসের প্রথমাংশ পর্যন্ত সবচেয়ে গরম অনুভূত হয় ; এ সময় তাপমাত্রা সাধারণত ৩৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস (১০০.৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট) এবং ৪২ ডিগ্রী সেলসিয়াসের (১০৭.৬ ডিগ্রী ফারেনহাইট) মধ্যে ঘোরাফেরা করে। তবে কখনও কখনও তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রী সেলসিয়াসও (১১৩ ডিগ্রী ফারেনহাইট) ছুঁয়ে যায়। জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস (৭৫ ডিগ্রী ফারেনহাইট), তবে কদাচিৎ তাপমাত্রা ১৮ ডিগ্রী সেলসিয়াসের নিচে যায়। চেন্নাইয়ে রেকর্ডকৃত সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫.৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস ও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৪.১ ডিগ্রী সেলসিয়াস।<ref name=Singapore-temp>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | title= Climate of India | work=ন্যাশনাল এনভাইরনমেন্ট এজেন্সি – সিঙ্গাপুর | url=http://app.nea.gov.sg/cms/htdocs/article.asp?pid=1111| accessmonthday=আগস্ট ৪ | accessyear=২০০৬}}</ref>

|source = <ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি

চেন্নাই মেট্রোপলিটান এলাকায় ৩ জেলা রয়েছেঃ চেন্নাই শহর, কাচিপুরম ও থিরুবল্লুর। শহর এলাকার ক্ষেত্রফল ১৭৪ কিমি² (৬৭ মাইল²)।<ref name=cityarea>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | title= General statistics | work=কর্পোরেশন অফ চেন্নাই | url=http://www.chennaicorporation.com/general_stats.htm| accessmonthday=আগস্ট ৪ | accessyear=২০০৫}}</ref> মেট্রোপলিটান এলাকার ক্ষেত্রফল ১,১৭৭ কিমি² (৪৫৫ মাইল²)। শহরটি ভাগ করা আছে চার বৃহত্তর ভাগেঃ উত্তর, কেন্দ্র, পশ্চিম এবং দক্ষিণ।

১৯৯০ এর শেষের দিকে সফটওয়্যার উৎ‍পাদন ও ব্যবসা প্রসেস আউটসোর্সিং (BPO) এবং আরও সাম্প্রতিককালে উৎ‍পাদন শিল্প চেন্নাই শহরের অর্থব্যবস্থার মূলস্তম্ভে পরিণত হয়েছে।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি

| title='Chennai most attractive city for offshoring services' | work=দ্য হিন্দু'র দ্য বিজনেস লাইন| url=http://www.thehindubusinessline.com/2006/04/02/stories/2006040202550100.htm| accessmonthday= | accessyear=২০০৭}}</ref> শহরের দক্ষিণপূর্বে পুরনো [[মহাবলীপুরম]] রোডের [[তথ্য প্রযুক্তি]] করিডরে বহু [[প্রযুক্তি পার্ক]] গড়ে উঠেছে। [[মহিন্দ্র ওয়ার্ল্ড সিটি]] একটি স্পেশাল একনমিক জোন (SEZ) ও বিশ্বের সবছেয়ে বড় তথ্য প্রযুক্তি পার্ক এখন চেন্নাই শহরের বাইরে নির্মাণ হচ্ছে।<ref name=infosys>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | title= World's Largest IT Campus | work=ইনফোসিস, মহিন্দ্র ওয়ার্ল্ড সিটি | url=http://www.tn.gov.in/pressclippings/hindu26022004/hindu260204.htm| accessdate=আগস্ট ৬ | accessyear=২০০৫}}</ref>

চেন্নাইতে, বিশেষ করে শহরটির ''আমবাত্তুর-পড়ি'' শিল্পাঞ্চলে, [[ভারত|ভারতের]] মোটরগাড়ি কোম্পানিগুলির একটি বড় অংশের ভিত্তি রয়েছে। শহরটি মোটরগাড়ির যন্ত্রাংশ শিল্পের একটি প্রধান কেন্দ্র। অবধির ভারী গাড়ি তৈরির কারখানা সামরিক যানবাহন তৈরি করে। ভারতের প্রধান যুদ্ধট্যাংক [[অর্জুন ট্যাংক|অর্জুন]] এখানে নির্মিত হয়। ভারতীয় রেলের রেলগাড়ির কামরা এবং রেলগাড়ির ইঞ্জিন (ইন্টেগ্রাল কোচ ফ্যাক্টোরি)<ref name=Integral_Coach_Factory>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | title=Welcome to Official Website of ICF | url=http://www.icf.gov.in | accessmonthday=নভেম্বর ১৯ | accessyear=২০০৫ }}</ref> নির্মাণ কারখানাও এখানে রয়েছে। চেন্নাই ভারতীয় ব্যাংকিং এবং রাজস্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র।

চেন্নাইয়ের সংস্কৃতিতে শহরটিতে বসবাসকারী বিবিধ জনগোষ্ঠীর প্রতিফলন ঘটেছে। শাস্ত্রীয় নৃত্যের জন্য এ শহর বিখ্যাত। প্রতি বছর ডিসেম্বরে চেন্নাইয়ে একটি পাঁচ সপ্তাহব্যাপী সঙ্গীতসমারোহ চলে; অনুষ্ঠানটি পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম সাংস্কৃতিক ঘটনা হিসেবে বিদিত।<ref name=Music_season>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | title= Music musings | work=দ্য হিন্দু | url=http://www.hindu.com/2005/02/03/stories/2005020301281000.htm| accessmonthday=আগস্ট ৪ | accessyear=২০০৫}}</ref> এই সময় শহরে এবং এর ধারেকাছে শতশত শিল্পী ঐতিহ্যবাহী কর্ণাটকী সঙ্গীতানুষ্ঠানও প্রদর্শন করে। চেন্নাই শাস্ত্রীয় ভারতীয় নৃত্য [[ভরতনট্যম|ভরতনট্যমের]] জন্যও বিখ্যাত; এটি [[তামিল নাড়ু|তামিল নাড়ুর]] সরকারী নৃত্য। ভরতনট্যমের একটি গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হল "কলাক্ষেত্র", যা শহরের দক্ষিণে সমুদ্র-সৈকতে অবস্থিত। এছাড়া চেন্নাইয়ে তামিল থিয়েটারও জনপ্রিয়।

শহরের জনসংখ্যা ঘনত্ব হচ্ছে ২৪৪১৮ প্রত কিমি² যখন মেট্রোপলিটান এলাকার জনসংখ্যা ঘনত্ব ৫৮৪৭ প্রতি কিমি²। Sex ratioটি প্রতি ১০০০ পুরুষের জন্য ৯৪৮ মহিলা , জাতীয় গড় ৯৩৪-এর থেকে একটু বেশি।<ref name=CIA_World_Factbook>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | title= India| work=সিআইএ ওয়ার্ল্ড ফ্যাক্টবুক | url=https://www.cia.gov/library/publications/the-world-factbook/geos/in.html| accessdate=আগস্ট ৪ | accessyear=২০০৫}}</ref> গড় সাক্ষারতা দর (average literacy rate) হচ্ছে ৮০.১৪%,<ref name=literacy>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | title= Districts performance on Literacy Rate in Tamil Nadu for the year 2001| work=ডিপার্টমেন্ট অফ স্কুল এডুকেশন | url=http://www.tn.gov.in/schooleducation/statistics/table7and8.htm| accessdate=আগস্ট ৪ | accessyear=২০০৫}}</ref> জাতীয় গড়ের (৫৯.৫%) (average) থেকে অনেক আরও বেশি। শহরের জনসংখ্যার ১৮% বস্তি অবস্থায় থাকে।<ref name=slum>http://www.censusindia.net/results/slum/Intro_slum.pdf</ref>

চেন্নাই "দক্ষিণ ভারতের প্রবেশদ্বার" নামে বহুল পরিচিত। শহরটি [[ভারত|ভারতের]] অন্যান্য অংশ এবং আন্তর্জাতিকভাবে সুসংযুক্ত। ভারতের পাঁচটি প্রধান ভারতের জাতীয় মহাসড়ক [[কলকাতা]], [[বাঙ্গালোর]], [[ত্রিচী]], [[তিরুভাল্লুর]] এবং [[পন্ডিচেরি|পন্ডিচেরির]] সঙ্গে এই শহরকে সংযুক্ত করেছে।<ref name=transport>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | title= GIS database for Chennai city roads and strategies for improvement | work=জিওস্পেস ওয়ার্ক পোর্টাল | url=http://www.gisdevelopment.net/application/Utility/transport/utilitytr0001.htm| accessmonthday=আগস্ট ৪ | accessyear=২০০৬}}</ref> চেন্নাই মফস্বল বাস টার্মিনাস (CMBT) চেন্নাইয়ের সঙ্গে সংযোগকারী আন্তঃশহর বাসের জন্য টার্মিনাস হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি ''দক্ষিণ এশিয়ার'' বৃহত্তম বাস টার্মিনাস। সাতটি সরকারি পরিবহন সংস্থা আন্তঃশহর এবং আন্তঃরাজ্য বাস সেবা পরিচালনা করে। এছাড়া অনেক ব্যক্তিগত বাস কোম্পানিও চেন্নাই থেকে আন্তঃশহর এবং আন্তঃরাজ্য সেবা পরিচালনা করে।

''মেট্রোপলিটান ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন'' (এমটিসি) শহরে একটি বিস্তীর্ণ বাস ব্যবস্থা পরিচালনা করে। ২৭৭৩ বাস রয়েছে ৩৭৫ রুটে<ref name=bus>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | title = List of Routes | work=মেট্রোপলিটান ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন অফ চেন্নাই লিমিটেড | url=http://www.tn.gov.in/transport/routes/routes_mtc.htm| accessmonthday = আগস্ট ৪ | accessyear=২০০৬}}</ref>, ও এটি আনুমানিক প্রতিদিন প্রায় ৪২ লক্ষ যাত্রী পরিবহণ করে। এমটিসি সার্ভিস ছাড়াও, ''চেন্নাই'' মেট্রোপলিটান এলাকার শহরতলিতে মিনি বাস সার্ভিস বর্তমান। জনপ্রিয়ভাবে "ম্যাক্সি ক্যাব" নামে পরিচিত ছোট বাসও শহরের অনেক পথে নিয়মিতভাবে চলাচল করে। ভাড়াটে পরিবহণ সুবিধার মধ্যে রয়েছ মিটার ট্যাক্সি, পূর্বনির্ধারিত হারের পর্যটক ট্যাক্সি এবং অটোরিক্সা।

শহরটিতে দুটি প্রধান রেল টার্মিনাল রয়েছে। শহরের বৃহত্তম রেল স্টেশন [[চেন্নাই সেন্ট্রাল স্টেশন]] [[ভারত|ভারতের]] সমস্ত প্রধান নগরী এবং শহরের সঙ্গে এবং অপর রেল স্টেশন [[চেন্নাই এগমোর]] [[তামিল নাড়ু|তামিল নাড়ুর]] অন্তর্বর্তী গন্তব্যের জন্য ট্রেন সংযোগ রক্ষা করে।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|url= http://www.indianrail.gov.in/abcrisprs.html|title= Passenger Railway System|accessdate= |accessmonthday= ফেব্রুয়ারি ৩|accessyear= ২০০৭|work= ভারতীয় রেল}}</ref> মূলত বাস এবং ট্রেন হল শহরের জনপ্রিয় পরিবহন মাধ্যম। চেন্নাই শহরতলির রেল নেটওয়ার্ক চারটি রেল সেক্টর নিয়ে গঠিত এবং এটি একটি ব্রডগেজ রেল নেটওয়ার্ক।

* {{Note|a}} In December 2009, the Tamil Nadu government announced plans to merge 9 municipalities, 8 town panchayats, and 25 village [[panchayat]]s into the city of Chennai, which would increase its area to 426 square kilometres and population (according to the 2001 census) to 5.6&nbsp;million. The plans are that boundary of the expanded corporation will be drawn in 2011, after the term of the elected councillors ends.<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি|url=http://articles.timesofindia.indiatimes.com/2009-12-30/chennai/28101960_1_tiruvottiyur-chennai-corporation-panchayats|title=Chennai city just got bigger|last=Gunasekaran|first=M|date=30 December 2009|work=The Times of India |location=India|accessdate=28 December 2012}}</ref> An ordinance was promulgated on 21 December 2010, amending the Madras City Municipal Corporation Act, giving effect to the total number of wards as 200. The corporation council is represented by 155 members.<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি|title=Expansion of corporation limits|url=http://epaper.timesofindia.com/Default/Scripting/ArticleWin.asp?From=Archive&Source=Page&Skin=TOINEW&BaseHref=TOICH/2011/01/01&PageLabel=3&EntityId=Ar00301&ViewMode=HTML&GZ=T|accessdate=28 December 2012|work=The Times of India}}</ref>

* {{Note|b}} The State government will decide on the expansion of the [[Chennai Metropolitan Area]] (CMA) before the end of this fiscal, R Vaithilingam, Minister for Housing and Urban Development, told the Assembly on 25 August 2011. In view of the fast–paced development taking place in areas beyond the present metropolitan area jurisdiction, like [[Sriperumbudur]], [[Kelambakkam]], [[Tiruvallur]] and [[Maraimalai Nagar]], it had become necessary to review the Chennai Metropolitan Planning Area that was notified in 1973–74, he said.<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|url=http://ibnlive.in.com/news/final-call-on-greater-chennai-by-fiscal-yearend/178629-60-120.html |title=Final call on Greater Chennai by fiscal year-end|publisher=Ibnlive.in.com |accessdate = 28 December 2012}}</ref>

* {{citeবই bookউদ্ধৃতি | title=Political and Social Conflict in South India; The non-Brahmin movement and Tamil Separatism, 1916–1929| edition=|last=Irschick|first=Eugene F.| year=1969|ref=harv|oclc=249254802| publisher=[[University of California Press]]| url=http://history.berkeley.edu/faculty/Irschick/Politics.pdf}}

* {{citeবই bookউদ্ধৃতি|last=Rajaraman|first=P.|title=The Justice Party: a historical perspective, 1916–37|publisher=Poompozhil Publishers|year=1988|chapter=|url=http://dspace.vidyanidhi.org.in:8080/dspace/handle/2009/4745 | ref=harv|oclc=20453430}}{{dead link|date=March 2013}}