গণেশ সহস্রনাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
৪ নং লাইন:
গণেশ সহস্রনাম স্তোত্রের দুটি প্রধান পাঠ পাওয়া যায়। এই পাঠদুটির আবার বিভিন্ন পাঠান্তর আছে।
 
গণেশ সহস্রনাম স্তোত্রের একটি প্রধান পাঠ [[গাণপত্য ধর্ম|গাণপত্য সম্প্রদায়ের]] গুরুত্বপূর্ণ ধর্মগ্রন্থ [[গণেশপুরাণ|গণেশপুরাণে]] (অধ্যায় ১। ৪৬) পাওয়া যায়। এই পাঠটি থেকে গাণপত্য সম্প্রদায়ের ধারণা অনুসারে গণেশের গুণাবলি ও লীলার একটি বিশ্বকোষতুল্য পর্যালোচনা পাওয়াযায়। [[ভাস্করাচার্য]] সংস্কৃত ভাষায় এই পাঠটির একটি পাঠান্তরের টীকা রচনা করেছিলেন।<ref>{{IAST|Gaṇeśasahasranāmastotram: mūla evaṁ srībhāskararāyakṛta ‘khadyota’ vārtika sahita}}. ({{IAST|Prācya Prakāśana: Vārāṇasī}}, 1991). Includes the full source text and the commentary by Bhāskararāya in Sanskrit.</ref> ভাস্করাচার্যের এই টীকাটির নাম ‘খদ্যোত’ (জোনাকি)। এই সংস্কৃত শব্দটির দ্বিবিধ অর্থের ভিত্তিতে শব্দটি ব্যবহার করেছেন। প্রথম পংক্তিতেই ভাস্করাচার্য বলেছেন, কেউ এটিকে খদ্যোত বলবেন, কারণ এই টীকাটি খুব সংক্ষিপ্ত এবং একটি জোনাকির (খদ্যোত) মতো গুরুত্বহীন। কিন্তু ভক্তদের কাছে এটি সূর্যের (খদ্যোত) মতো উজ্জ্বল। ভাস্করাচার্যের খদ্যোত টীকাটির মূল গ্রন্থটি গণেশপুরাণের ১৯৯৩ সালের মুদ্রণটির অনুসারী।<ref name = Sharma>{{citeবই bookউদ্ধৃতি
| last = Sharma
| first = Ram Karan
১৭ নং লাইন:
গণেশ সহস্রনামের অপর প্রধান পাঠটিতে সব কটি নামই ‘গ’ অক্ষর দিয়ে শুরু হয়েছে।<ref>A subvariant of this alliterative version appears in the book Lord Ganesha by Sadguru Sant Keshavadas, Vishwa Dharma Publications, 1988, ISBN 0-685-51012-3.</ref> এই পাঠের সঙ্গে গণেশপুরাণে প্রাপ্ত পাঠিটির কোনো মিল নেই।
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{reflist}}
 
==বহিঃসংযোগ==