ওয়েন রুনি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
৪ নং লাইন:
| image_size =
| caption = ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাবএর হয়ে ২০১৫ সালে খেলছেন রুনি
| fullname = ওয়েইন মার্ক রুনি<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি |url=http://www.premierleague.com/content/dam/premierleague/site-content/News/publications/squad-lists/squad-lists-february-2012.pdf |title=Premier League clubs submit squad lists |work=PremierLeague.com |publisher=Premier League |page=23 |format=PDF |date=2 February 2012 |accessdate=2 February 2012 }}</ref>
| birth_date = {{birthজন্ম dateতারিখ and ageবয়স|১৯৮৫|১০|২৪|df=y}}
| birth_place = লিভারপুল, ইংল্যান্ড
| height = {{convert|১.৭৬|m|abbr=on}}<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি |url=http://www.manutd.com/en/Players-And-Staff/First-Team/Wayne-Rooney.aspx?section=Quote |title=Wayne Rooney |work=ManUtd.com |publisher=Manchester United |accessdate=7 July 2011}}</ref>
| position = [[Forward (association football)|ফরোয়ার্ড]]
| currentclub = [[Manchester United F.C.|ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড]]
২৫ নং লাইন:
পূর্ব লিভারপুলের মফস্বল এলাকা [[ক্রোক্সটেথ|ক্রোক্সটেথে]] তিনি বেড়ে উঠেছেন। তিনি ও তার দুই ভাই স্থানীয় দে লা সালে ক্যাথলিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন।
 
[[এভারটন ফুটবল ক্লাব|এভারটনকে]] সমর্থন করে রুনি বড় হয়েছেন। তিনি এমন টি-শার্ট পরতেন যাতে লেখা ছিল "একবার নীল তো, সবসময় নীল"।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | date=[[2005-09-01]] | url=http://www.toffeeweb.com/players/past/Rooney.asp | title=Everton Past Players: Wayne Rooney | publisher=ToffeeWeb | accessdate=2007-03-22 }}</ref> যদিও তিনি দলবদলের আগে মাত্র দুটি মৌসুম এভারটনে খেলেন। একারণে তিনি এভারটনের সমর্থকদের কাছে খলচরিত্রে পরিনত হন এবং ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে এভারটনের বিরুদ্ধে খেলায় সেই সমস্ত ক্ষিপ্ত এভারটন সমর্থক রুনির জন্য উচ্চস্বরে দুয়োধ্বনি দেন। <ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | url=http://www.smh.com.au/news/Football/Toffees-fans-turn-hard-nuts-in-Rooney-return/2005/02/20/1108834664620.html | title=Toffees fans turn hard nuts in Rooney return | first=| last=| work=[[Sydney Morning Herald]] | date=[[2005-02-21]]}}</ref>
 
৯ বছর বয়সে রুনি এভারটনের যুবদলে যোগ দেন । ২০০২ সালে তিনি এভারটনের হয়ে পেশাদার ফুটবলে তার অভিষেক ঘটে । দুই বছর মার্সিসাইড ক্লাবে কাটানোর পর ২০০৪ সালে তিনি £২৫.৬&nbsp;মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে যোগ দেন । সেই বছরেই তিনি তার ডাকনাম “ওয়াজ্জা” অর্জন করেন ।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি|title=Forget Gazza, here's Wazza|url=http://www.guardian.co.uk/football/2004/jun/24/euro2004.sport11|work=The Guardian|date=24 June 2004|accessdate=14 October 2011|location=London|first=Daniel|last=Taylor}}</ref> । তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে ৫ টি [[Premier league|প্রিমিয়ার লীগ]] শিরোপা, ১ টি [[উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ]] শিরোপা, ১ টি [[ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ]] শিরোপা এবং ২ টি [[Football league cup|লীগ কাপ]] শিরোপা জেতেন । ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে, ওয়েইন রুনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে নিজের ২০০তম গোল করেন যা তাকে ক্লাবটির ইতিহাসে ৪র্থ সর্বোচ্চ গোলদাতার আসনে বসায়।<ref name="bbc.co.uk">[http://www.bbc.co.uk/sport/0/football/24028109"Man Utd v Bayer Leverkusen"] BBC Sport. 17 September 2013. Retrieved 17 September 2013.</ref>
 
ওয়েইন রুনির ২০০৩ সালে ইংল্যান্ড জাতীয় দলের হয়ে অভিষেক ঘটে যা তাকে ইংল্যান্ডের ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় ( যে রেকর্ডটি [[Theo Walcott|থিও ওয়ালকট]] ভাঙেন ) হিসেবে জাতীয় দলে খেলার গৌরবপ্রদান করে।<ref name=":0">{{cite
news|url=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/football/internationals/england/3197805.stm|publisher=BBC News|title=Rooney sparks England win|date=6 September 2003}}</ref> রুনি ২০০৪ সালে উয়েফা ইউরো কাপে ৪ গোল করেন যা তাকে [[UEFA European Championship|ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের]] ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ গোলদাতার আসনে বসায়। রুনি ২০০৬ ও ২০১০ [[Fifa World Cup|ফুটবল বিশ্বকাপে]] ইংল্যান্ডের সেরা খেলোয়াড় হিসেবে অংশগ্রহণ করেন।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি|url=http://www.guardian.co.uk/football/2011/oct/08/wayne-rooney-fabio-capello-england|location=London|work=The Guardian|first=Paul|last=Wilson|title=Fabio Capello accepts he must take rough and smooth with Wayne Rooney|date=8 October 2011}}</ref><ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|url=http://worldsoccer.about.com/od/players/tp/ClassicRooney.htm |title=Wayne Rooney Videos – Five of the Best Wayne Rooney Videos |publisher=Worldsoccer.about.com |date=18 July 2013 |accessdate=12 September 2013}}</ref><ref>[http://www.bbc.co.uk/blogs/philmcnulty/2011/10/reckless_rooney_overshadows_en.html Reckless Rooney overshadows England's 2012 qualification]</ref><ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|url=http://www.football-corner.org/2010/02/19/can-wayne-rooney-fire-england-to-world-cup-glory/ |title=Can Wayne Rooney Fire England To World Cup Glory |publisher=Football Corner |date=19 February 2010 |accessdate=12 September 2013}}</ref><ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|url=http://bleacherreport.com/articles/878112-england-10-reasons-wayne-rooney-and-co-can-win-euro-2012/page/2 |title=10 Reasons Wayne Rooney and Co. Can Help England Win Euro 2012 |publisher=Bleacher Report |date=4 October 2011 |accessdate=12 September 2013}}</ref> তিনি ২০০৮ ও ২০০৯ সালে ইংল্যান্ডের বর্ষসেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন। ২০১৩ সালের নভেম্বর পর্যন্ত তিনি জাতীয় দলের হয়ে ৮৮ খেলায় অংশগ্রহণ করে ৩৮টি গোল করেন যা তাকে ইংল্যান্ডের ইতিহাসে ৫ম সর্বোচ্চ গোলদাতার আসনে অধিষ্ঠিত করে।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি|url= http://www.goal.com/en-gh/news/3790/world-cup-2014/2012/10/12/3445891/captain-rooney-extremely-proud-to-be-in-englands-top-five|title=Captain Rooney 'extremely proud' to be in England's top five|date=12 October 2012|publisher=Goal.com}}</ref>
২০০৯-১০ মৌসুমে রুনি পিএফএ এবং এফডব্লিউএ বর্ষসেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন। ২০১১ সালের ব্যালন ডি’আর অ্যাওয়ার্ডে ৫ম স্থান লাভ করেন এবং তিনি ফিফা বিশ্ব একাদশে অন্তর্ভুক্ত হন। ২০১১ সালে তিনি [[Lionel Messi|লিওলেন মেসি]] ও [[Cristiano Ronaldo|ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর]] পর তৃতীয় সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া খেলোয়াড় ছিলেন।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি| url=http://www.goal.com/en-gb/news/2931/go-global/2011/03/21/2405577/barcelonas-lionel-messi-is-highest-paid-footballer-real|title=Barcelona's Lionel Messi is highest paid footballer, Real Madrid's Jose Mourinho is best paid manager|publisher=www.goal.com|accessdate=13 September 2011}}</ref>
 
[[দিয়েগো ম্যারাডোনা|ম্যারাডোনা]] রুনির মধ্যে নিজের গুণ দেখতে পেয়েছেন। ইংল্যান্ডের সাবেক কোচ এরিকসন পেলের সাথে রুনির তুলনা করেছেন। ব্রাজিলের সাবেক কোচ স্কলারি এই দুজনের তুলনা করতে গিয়ে বলেছেন,"একজন সাদা,আরেকজন কালো"।
৩৮ নং লাইন:
=== এভারটন ===
''লিভারপুল স্কুলবয়েজ'' ও ''ডাইনামো ব্রাউনিংসে'' সাফল্য লাভের পর রুনি তার ১১তম জন্মদিনের কয়েকদিন আগে এভারটনের সাথে চুক্তি সম্পাদন করেন।<ref>
{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | url=http://www.findarticles.com/p/articles/mi_qn4158/is_20061024/ai_n16798326 | title=Rooney at 21 | first=Andy | last=Hunter | work=[[The Independent]] | date=[[2006-10-24]]}}</ref> ২০০২ সালের ১৯শে অক্টোবরে এভারটনের হয়ে [[এফ.এ. প্রিমিয়ার লীগ|প্রিমিয়ার লীগের]] সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে ১৬ বছর ৩৬০ দিন বয়সে গোল করে তিনি জাতীয় পর্যায়ে পরিচিতি পান। পরে অবশ্য এ রেকর্ড দুইবার ভেঙ্গেছে। তৎকালীন শিরোপাধারী [[আর্সেনাল ফুটবল ক্লাব|আর্সেনালের]] বিপক্ষে তার গোল দলটির টানা ৩০ খেলায় অপরাজিত থাকার রেকর্ড ভেঙ্গে দেয়।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | url=http://www.arseweb.org/www/newsreel//t7i353.html | title= Arsenal lose to Everton | first=| last=| work=ArseWeb Newsreel | date=[[2002-10-19]]}}</ref> ২০০২ সালের শেষে তিনি [[বিবিসি বর্ষসেরা তরুণ ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব]] নির্বাচিত হন।
 
=== দলবদল ===
৪৫ নং লাইন:
[[দ্য টাইমস]] পত্রিকা, ১৮.৫ মিলিয়ন পাউন্ডের বিনিময়ে নিউক্যাসলের সাথে রুনির চুক্তি প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে একটি খবর প্রকাশ করে, রুনির এজেন্ট যার সত্যতা পরে স্বীকার করেন। শেষপর্যন্ত ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড রুনিকে দলে ভেড়াতে সক্ষম হয়। [[২০০৪]] সালের [[আগস্ট ৩১|৩১শে আগস্ট]] রুনি এভারটনে দলবদলের আবেদন করেন এবং ম্যানচেস্টারের সাথে ৩১ মিলিয়ন পাউন্ড (৪৯ মিলিয়ন পাউন্ড বেতন সহ) মূল্যের একটি চুক্তিতে এভারটন রাজী হয়। দলবদলের সময়সীমা শেষ হওয়ার মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়।
 
এভারটনকে প্রাথমিক খরচ ২৩ মিলিয়ন পাউন্ডে দুই বছরে শোধ করা হয়; বাকী অর্থ নির্ভর করবে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এবং/অথবা ইংল্যান্ডের হয়ে তার সফলতার উপর। পরবর্তী তিন বছরে তার ফী সর্বোচ্চ সীমা ৩১ মিলিয়ন পাউন্ডে পৌছাবে বলে ধারণা করা হয়। ২০০৪-০৫ মৌসুমে [[২০০৫]], [[জুন ৩০|৩০শে জুনের]] হিসাব অনুযায়ী রুনি বাবদ দলের খরচ হয়েছে ২৫.০৬৬ মিলিয়ন পাউন্ড, ১৪ মিলিয়ন পাউন্ড যোগ করে খরচসহ তার সর্বোচ্চ ফী দাঁড়ায় ৩৬.০৬৬ মিলিয়ন পাউন্ড।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | date=[[2005-10-11]] | url=http://dps.twiihosting.net/manutd/doc/content/doc_10_139.pdf | title=Manchester United plc Report & Accounts 2005 | publisher=Manchester United plc | accessdate=2006-11-16 | format=[[Portable Document Format|PDF]]}}</ref>
 
ব্রিটিশ খেলোয়াড় হিসেবে রুনির চুক্তি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ, যা কেবল ইউনাইটেডে তার সহকর্মী [[রিও ফার্ডিনান্ড|রিও ফার্ডিনান্ডের]] চুক্তি থেকেই পিছিয়ে আছে। তবে সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে সবচেয়ে দামী খেলোয়াড়ের রেকর্ড রুনির দখলে। যখন তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে যোগদান করেন তখন তার বয়স ছিল মাত্র ১৮।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | first=Phil | last=McNulty | url=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/football/3607620.stm | title=Rooney worth the fight | date=[[2004-08-14]] | publisher=[[BBC Sport]] | accessdate=2007-02-14}}</ref>
 
=== ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ===
[[ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব|ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের]] পক্ষে রুনির অভিষেক ঘটে ২০০৪ সালের [[সেপ্টেম্বর ২৮|২৮শে সেপ্টেম্বর]], [[উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ|উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের]] একটি খেলায় ফেনেরবাচের(Fenerbahçe) বিরুদ্ধে, যে খেলায় তিনি [[হ্যাট্রিক#ফুটবল|হ্যাট্রিক]] করেন ও আরেকটি গোলে সহায়তা করেন। খেলায় ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ৬-২ গোলে বিজয়ী হয়।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | date=[[2004-9-28]] | url= http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/football/europe/3677174.stm | title=Rooney's debut hat-trick against Fenerbahçe | work=[[BBC Sport]]|accessdate=2007-5-11}}</ref> ২০০৫-০৬ মৌসুমে রুনি প্রথমদিকে তার আসল অবস্থান মধ্যমাঠ ছেড়ে সারা মাঠেই খেলতে শুরু করেন। বিশেষজ্ঞ ও সমর্থকেরা মনে করেছিলেন রুনি তার অবস্থানে তেমন দক্ষতা দেখাতে পারছেন না। মৌসুমের শুরুতে ইউনাইটেডের খারাপ সূচনার পর [[এলেক্স ফার্গুসন|স্যার এলেক্স ফার্গুসন]] রুনিকে তার প্রিয় অবস্থানে ফেরত আনেন এবং তিনি [[রুড ভ্যান নিস্তেলরয়|রুড ভ্যান নিস্তেলরয়ের]] সাথে দ্বিতীয় স্ট্রাইকার হিসেবে খেলতে শুরু করেন। ২০০৬ সালে তিনি প্রথম পেশাদার মেডেল জিতেন [[ফুটবল লীগ কাপ|লীগ কাপ]] জিতে নিয়ে। ২০০৬ লীগ কাপের ফাইনাল খেলায় তিনি [[ম্যান অব দ্য ম্যাচ]] নির্বাচিত হন। এখেলায় রুনির দু'গোল সহ ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড [[উইগান এথলেটিক ফুটবল ক্লাব|উইগানের]] বিপক্ষে ৪-০ গোলে বিজয়ী হয়। ২০০৫ সালে [[এফ.এ. কাপ|এফ.এ. কাপে]] আর্সেনালের মুখোমুখি হওয়া ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড দলের সদস্য ছিলেন, যাতে ম্যানচেস্টার হেরে যায়। [[২০০৬]] সালের [[অক্টোবর ১৭|১৭ই অক্টোবর]] তিনি চ্যাম্পিয়নস লীগের একটি খেলায় [[এফ.সি. কোপেনহেগেন|কোপেনহেগেনের]] বিরুদ্ধে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের অধিনায়ক হিসেবে দলের নেতৃত্ব দেন। তিনিই সম্ভবত ম্যানচেস্টারের ইতিহাসে কনিষ্ঠতম খেলোয়াড় হিসেবে নেতৃত্ব দিয়েছেন।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | date=[[2006-10-18]] | url=http://sport.scotsman.com/football.cfm?id=1542682006 | title=Rooney responds to captain's role as United ease to win | work=[[The Scotsman]]|accessdate=2006-10-18}}</ref> [[২০০৬]] সালের [[নভেম্বর ২৬|২৬শে নভেম্বর]] তিনি ইউনাইটেডের সাথে তার চুক্তির মেয়াদ আরো দুই বছর বৃদ্ধি করেন, যার কমপক্ষে ২০১২ সাল পর্যন্ত তাকে ওল্ড ট্রাফোর্ডে দেখা যাবে। এই চুক্তি সম্পাদন হতে সময় লাগে মাত্র একমাস। এ থেকেই বোঝা যায় রুনি ও ইউনাইটেডের সম্পর্ক কত গভীর।
 
গোলদাতা এভারটন ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে রুনির ভূমিকা ছিল খুবই ফলপ্রসু। গোলদাতা হিসেবে তিনি অন্যান্য বিশ্বমানের স্ট্রাইকার যেমন সাবেক ইউনাইটেড সতীর্থ [[রুড ভ্যান নিস্তেলরয়|রুড ভ্যান নিস্তেলরয়ের]] সমান দক্ষ। এছাড়া তিনি নিয়মিত গোলদানে সহায়তাও করে থাকেন। ২০০৫-০৬ মৌসুমে তিনি নিজে ১৬টি গোল করেছেন এবং ১৪টি গোল করায় সহায়তা করেছেন, যা তার সহযোগী গোলদাতা [[লুইস সাহা|লুইস সাহার]] গোলসংখ্যা থেকে কম কিন্তু সহায়তার সংখ্যা বিচারে রুনিই এগিয়ে।{{Fact|date=January 2007}}
৬৬ নং লাইন:
 
=== শৃঙ্খলতাজনিত ঘটনা ===
উচ্ছৃঙ্খল আচরণ রুনির ক্যারিয়ারকে বেশ কয়েকবার কলঙ্কিত করেছে।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | date=[[2005-09-15]] | url=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/football/teams/m/man_utd/4249090.stm | title=Rooney's red mist | publisher=[[BBC Sport]] | accessdate=2006-06-18}}</ref> ২০০৫ সালের সেপ্টেম্বরে উত্তর আয়ারল্যান্ডের সাথে খেলায় সাবেক ইংল্যান্ড অধিনায়ক [[ডেভিড বেকহ্যাম|ডেভিড বেকহ্যামের]] সাথে খেলার মধ্যেই তিনি দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন,<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | date=[[2005-09-07]] | url=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/football/internationals/4212920.stm | title=Northern Ireland 1-0 England | publisher=[[BBC Sport]] | accessdate=2006-06-18}}</ref> তবে এরপর থেকে দুজনই কোন সমস্যা ছাড়াই দলে খেলেছেন।
 
অসদাচরনের কারণে চ্যাম্পিয়নস লীগে ভিলারিয়েলের সাথে একটি খেলায় তাকে মাঠ থেকে বের করে দেয়া হয়, যাতে ইউনাইটেড ০-০ গোলে ড্র করে। তাকে, তার মতে অযৌক্তিক হলুদ কার্ড দেখানো হলে, তিনি রেফারি [[কিম মিল্টন নীলসেন|কিম মিল্টন নীলসেনের]] উদ্দেশ্যে ব্যাঙ্গোক্তি করেন, ফলে তাকে লাল কার্ড দেখিয়ে মাঠ থেকে বের করে দেয়া হয়।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | date=[[2005-09-14]] | url=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/football/europe/4234188.stm | title=Villarreal 0-0 Man Utd | publisher=[[BBC Sport]] | accessdate=2006-06-18}}</ref>
 
রুনি তার মেজাজ নিয়ন্ত্রনে রাখার প্রতিজ্ঞা করেছেন এবং দল ও আন্তর্জাতিক ম্যানেজারগণ রুনির পক্ষ নিয়ে বলেছেন তার এই উচ্ছৃঙ্খল আচরণের মূল কারণ তার যৌবন। রুনির মেজাজের সমস্যা সুপরিচিত এবং অন্য দলের খেলোয়াড়গণ এই স্বভাবকে রুনির বিরুদ্ধে ব্যবহার করেছেন। খেলার মাঝে রুনিকে খোঁচা মেরে তাকে উত্তেজিত হতে উৎসাহিত করা একটি সাধারণ ব্যাপারে পরিনত হয়েছিল।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | date=[[2005-02-23]] | url=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/football/teams/m/man_utd/4276155.stm | title=Rooney told to expect torrid time | publisher=[[BBC Sport]] | accessdate=2006-06-18}}</ref> ২০০৪-০৫ মৌসুম থেকে রুনি তার মেজাজ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে যাচ্ছেন যার প্রমাণ ২০০৫-০৬ মৌসুমে তার হলুদ ও লাল কার্ডের সংখ্যা অনেক কম। ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপে কোয়ার্টার-ফাইনালে [[পর্তুগাল জাতীয় ফুটবল দল|পর্তুগালের]] বিপক্ষে খেলার ৬২ মিনিটে রুনিকে অসদাচরনের জন্য লাল কার্ড দেখিয়ে বের করে দেয়া হয়। তিনি তৃতীয় ইংরেজ খেলোয়াড় হিসেবে ফিফা বিশ্বকাপে লাল কার্ড দেখেছেন। বলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে রুনি এবং রিকার্দো কারভালহো ও পেতিতের মধ্যে লড়াই চলাকালে রুনির পা কারভালহোর কুঁচকির উপর পড়ে। ঘটনাটি ঘটে ঠিক [[আর্জেন্টিনা|আর্জেন্টিনার]] রেফারি [[হোরাশিও এলিজোন্দো|হোরাশিও এলিজোন্দোর]] সামনে। খেলার থামার পর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে রুনির সতীর্থ পর্তুগিজ খেলোয়াড় [[ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো]] রেফারির সামনে প্রতিবাদ করেন। রুনি তখন রোনালদোকে ধাক্কা দেন এবং রেফারি তাকে লাল কার্ড দেখান। তখন মনে করা হয়েছিল লাল কার্ডটি ঘটনাটি কারভালহো ও রোনালদো উভয়ের সাথে রুনির ব্যবহারের জন্য।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | date=[[2006-07-01]] | url=http://fifaworldcup.yahoo.com/06/en/060701/1/8h6y.html | title=England 0-0 a.e.t 1-3 PSO Portugal | work=fifaworldcup.com | accessdate=2006-11-17}}</ref> তবে [[জুলাই ৪|৪ জুলাই]] [[দ্য টাইমস]] পত্রিকায় রেফারি এলিজোন্দো বলেন, লাল কার্ড দেখানো হয়েছিক কারভালহোকে পদাঘাত করার কারণে, পরবর্তী দ্বন্দ্বের কারণে নয়। তিনি বলেন "এটা ছিল উগ্র খেলা এবং এ কারণে সে লাল কার্ড পেয়েছে। জনগণ যা খুশি বলতে পারে (রোনালদো সম্পর্কে) কিন্তু আসলে এর কোন প্রভাবই ছিলনা। আমার কাছে এটা ছিল পরিষ্কার লাল কার্ড, তাই আমি পর্তুগিজ খেলোয়াড়দের কাছে প্রতিক্রিয়া দেখাই নি।"<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | date=[[2006-07-04]] | url=http://soccernet.espn.go.com/news/story?id=373212&cc=5739 | title=Ronaldo cleared over Rooney red card | work=[[Soccernet]] | accessdate=2006-11-17}}</ref>
 
ইংল্যান্ড টাইব্রেকারে হেরে যাওয়ার পর [[গ্যারি লিনেকার|গ্যারি লিনেকারের]] নেতৃত্বে বিবিসির বিশেষজ্ঞ দল একটি ভিডিও ক্লিপ প্রকাশ করে যা তাদের কাছে রুনির লাল কার্ডের কারণে চিত্তাকর্ষক মনে হয়েছে। খেলার আগে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে রুনির সতীর্থ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো পিছন থেকে তার কাছে আসেন এবং রুনির কানে সরাসরি কিছু বলার আগে তার মাথা রুনির দিকে আক্রমণাত্বক ভঙ্গিতে আনেন।<ref name=ronaldo_problem>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | date=[[2006-07-04]] | url=http://worldcup.reuters.co.uk/portugal/news/usnL01398402.html | title=Christiano Ronaldo a problem for Man Utd|publisher=[[Reuters]] | accessdate=2006-11-17}}</ref> রুনির তখনকার প্রতিক্রিয়া ও রোনালদোর চেহারা দেখে মোটেও ক্রীড়াসুলভ মনে হয়নি। রুনির মাঠ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর রোনালদো পর্তুগিজ খেলোয়াড়দের উদ্দেশ্যে চোখ টেপেন।<ref name=ronaldo_problem /> খেলার পর ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো বলেন, তিনি রেফারিকে লাল কার্ড দেখাতে জোরাজুরি করেননি, শুধু এটা একটা ফাউল বলার জন্যই রেফারির শরনাপন্ন হয়েছিলেন।
 
[[জুলাই ৩|৩ জুলাই]] রুনি একটি বিবৃতি দেন, যাতে তিনি বলেন, "ক্রিস্টিয়ানোর প্রতি আমার কোণ খারাপ মনোভাব নেই তবে আমি ব্যাথিত এইজন্য যে সে ঘটনার সাথে জড়িত হতে চেয়েছে। আমি মনে করি সেই ঘটনার সময় আমার স্মরণ করা উচিত ছিল আমরা তখন সতীর্থ নই।" তিনি আরো দাবি করেন এই ঘটনা কেবলই একটি দুর্ঘটনা। তিনি বিবৃতিতে তার প্রতিক্রিয়ার পক্ষে বলেন: "আমি বলতে চাই আমি ইচ্ছাকৃতভাবে আমার পা রিকার্ডো কারভালহোর উপর ফেলিনি। সে আমার পিছন থেকে পিছলে যায় এবং দুর্ভাগ্যজনকভাবে এমন অবস্থানে উপনীত হয় যেখানে নিয়ন্ত্রন রাখার জন্য আমার পা সেই অবস্থায় যায়। এই হচ্ছে অবস্থা। যখন রেফারি আমাকে লাল কার্ড দেন তখন আমি খুবই অবাক হয়েছি।"<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | date=[[2006-07-03]] | url=http://soccernet.espn.go.com/news/story?id=373186&cc=5739 | title=Rooney claim: No intent and no ill will | work=[[Soccernet]] | accessdate=2006-11-17}}</ref>
 
ফিফার শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ কমিটি কোয়ার্টার-ফাইনালে ওয়েইন রুনির লাল কার্ড পাওয়ার ঘটনা তদন্ত করে এবং দুটি প্রতিযোগিতামূলক খেলায় রুনিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে এবং ৫,০০০ সুইস ফ্রাঙ্ক জরিমানা করে।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | date=[[2006-07-10]] | url=http://worldcup.reuters.co.uk/england/news/usnL08917618.html | title=FIFA hands Rooney two-match ban | publisher=[[Reuters]] | accessdate=2006-11-17}}</ref>
 
[[২০০৬]] সালের [[আগস্ট ৪|৪ আগস্ট]] ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে [[এফ.সি. পোর্তো|এফসি পোর্তোর]] বিরুদ্ধে খেলায় রুনি অবৈধভাবে কনুই ব্যবহার করার কারণে আবার লাল কার্ড পান,<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | date=[[2006-08-04]] | url=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/football/teams/m/man_utd/5247208.stm | title=Rooney & Scholes off in friendly | publisher=[[BBC Sport]] | accessdate=2006-11-17}}</ref> এবং পরবর্তীতে [[দ্য ফুটবল এসোসিয়েশন|এফএ]] কর্তৃক তিন-খেলার জন্য নিষিদ্ধ হন, যখন রেফারি রুড বোসেন ২৩ পৃষ্ঠার একটি রিপোর্টে কেন রুনিকে সে খেলায় লাল কার্ড দেখানো জরুরি ছিল তা প্রকাশ করেন। <ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | date=[[2006-08-15]] | url=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/football/teams/m/man_utd/4796139.stm | title=Rooney & Scholes lose ban appeals|publisher=[[BBC Sport]] | accessdate=2006-11-17}}</ref> এই ঘটনা সবাইকে আশ্চর্যান্বিত করেছে কারণ অন্য যে খেলোয়াড়েরা মৌসুমপূর্ব প্রীতি খেলায় লাল কার্ড দেখেছেন তাদের বেলায় কোন নিষেধাজ্ঞা আসেনি। রুনি এফএতে এ বিষয়ে লেখেন এবং নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না করলে এফএকে দেয়া তার ছবি ব্যবহারের অনুমতি প্রত্যাহার করার হুমকি দেন।{{Fact|date=January 2007}} তবে এফএর এ বিষয়ক কোন নিয়ম নেই। {{Fact|date=January 2007}}
 
খেলার সমইয়ে না ঘটলেও, [[২০০৬]] সালের [[সেপ্টেম্বর ২|২ সেপ্টেম্বরে]] ব্রিটিশ গণমাধ্যমে তার বিরুদ্ধে [[ব্ল্যাকবার্ন রোভারস ফুটবল ক্লাব|ব্ল্যাকবার্ন রোভারস]] দলের [[মাইকেল গ্রে|মাইকেল গ্রেকে]] ঘুষি মারার অভিযোগ উঠে। ঘটনা সম্পর্কে বলা হয় ম্যানচেস্টারের একটি রেস্তোরায় রুনির বাগদত্তা ''কলিন ম্যাকলৌহলিন'' সম্পর্কে গ্রে কটুক্তি করেন ফলে রুনি গ্রেকে ঘুষি মারেন। পুলিশকে ঘটনা সম্পর্কে কিছু জানানো হয়নি।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | date=[[2006-09-08]] | url=http://www.tsn.ca/soccer/news_story/?ID=176773&hubname=soccer | title=Rooney punches Gray for remarks | publisher=[[The Sports Network]] | accessdate=2006-11-17}}</ref>
 
[[২০০৬]] সালের [[নভেম্বর ২৪|২৪ নভেম্বরে]] ম্যানচেস্টার নাইটক্লাবের বাইরে মারামারি সম্পর্কে ওয়েইন রুনিকে পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হতে হয়। এই ঘটনা ঘটেছে সম্ভবত কোন ফটোগ্রাফার যখন রুনির সাথে বাদানুবাদে লিপ্ত হন। ফটোগ্রাফারের কোন চিকিৎসার প্রয়োজন হয়নি।{{Fact|date=January 2007}}
৯৯ নং লাইন:
 
=== বই ও ওয়েবসাইট ===
[[২০০৬]] সালের [[মার্চ ৯|৯ মার্চ]] রুনি [[হার্পারকলিন্স]] নামের প্রকাশকের সাথে প্রকাশনা সংস্থার ইতিহাসে সর্বোচ্চ ক্রীড়া বিষয়ক বইয়ের চুক্তি করেন।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | url=http://news.bbc.co.uk/1/hi/entertainment/4790978.stm | title=Striker Rooney nets £5m book deal | publisher=[[BBC News]] | date=[[2006-03-10]] | accessdate=2006-06-07}}</ref> তিনি গ্রন্থস্বত্ত্ব ছাড়াও ৫ মিলিয়ন পাউন্ড অগ্রীম পাবেন, ৫টি বইয়ের জন্য যা ১২ বছরের মধ্যে প্রকাশিত হবে। তার প্রথম বই, ''My Story So Far'', যা বেনামী লেখকের লেখা আত্মজীবনী, প্রকাশের কথা ছিল বিশ্বকাপের পর। [[২০০৬]] সালের [[সেপ্টেম্বর ১|১লা সেপ্টেম্বর]] [[এভারটন ফুটবল ক্লাব|এভরটন]] ম্যানেজার [[ডেভিড ময়েস]] ''ডেইলি মেইল'' এর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেন, যারা রুনির বইটির কিছু অংশ উল্লেখ করেছিল যাতে রুনির এভারটন ত্যাগের ঘটনার বর্ণনা ছিল। রুনির বিরুদ্ধেও আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের হুমকি দেয়া হয়। <ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | author=Paolo Bandini & agencies | title=Rooney book could be pulped | work=[[The Guardian]] | accessdate=2006-09-01 | date=[[2006-09-01]] | url=http://books.guardian.co.uk/news/articles/0,,1862946,00.html}}</ref>
 
২০০৬ সালের জুলাই মাসে রুনির আইনজীবিরা ইন্টারনেটে "waynerooney.com" ও "waynerooney.co.uk" দুটি ডোমেইনের মালিকানা বিষয়ে নিস্পত্তির জন্য [[জাতিসংঘ|জাতিসংঘের]] [[ওয়ার্ল্ড ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি অর্গানাইজেশন]] (WIPO) প্রতিষ্ঠানের শরণাপন্ন হন, যেটির জন্য নিবন্ধন করেছিলেন [[ওয়েলস|ওয়েলশ]] টেলিভিশন অভিনেতা হিউ মার্শাল ২০০২ সালে।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | url=http://news.bbc.co.uk/2/hi/uk_news/wales/5207766.stm | title=Rooney's legal fight for website | publisher=[[BBC News]] | date=[[2006-07-23]] | accessdate=2007-02-22}}</ref> ২০০৬ সালের অক্টোবরে ডব্লিউআইপিও( WIPO) রায় দেয় যে "waynerooney.com" ডোমেইনের মালিকানা রুনির কাছে হস্তান্তর করা উচিত।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | url=http://news.bbc.co.uk/2/hi/uk_news/wales/north_east/6048958.stm | title=Rooney wins his fight for website | publisher=[[BBC News]] | date=[[2006-10-13]] | accessdate=2007-02-22}}</ref>
 
== কিছু রেকর্ড ==
১৯৬ নং লাইন:
|}
 
==== ''১১মে ২০১৪পর্যন্ত''<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি |url=http://www.stretfordend.co.uk/playermenu/rooney.html |title=Wayne Rooney |accessdate=27 August 2013 |last=Endlar |first=Andrew |publisher=StretfordEnd.co.uk }}</ref> ====
=== আন্তর্জাতিক ===
{| class="wikitable" style="text-align:center"
২৩১ নং লাইন:
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|2}}
{{Reflist|2}}
 
== বহিঃসংযোগ ==
২৫১ নং লাইন:
{{ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এফসি একাদশ}}
 
{{DEFAULTSORTপূর্বনির্ধারিতবাছাই:রুনি, ওয়েইন}}
[[বিষয়শ্রেণী:ফুটবল (সকার) স্ট্রাইকার]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ ফুটবলার]]