এলিনর রুজাভেল্ট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Dexbot (আলোচনা | অবদান)
Removing Link GA template (handled by wikidata)
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
৯ নং লাইন:
|death_date = {{death date and age|1962|11|07|1884|10|11}}
|death_place = নিউইয়র্ক সিটি, নিউইয়র্ক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
|death_cause = [[যক্ষ্মা]]<ref name="Eleanor Roosevelt NNDB Profile">{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি| url =http://www.nndb.com/people/467/000022401/| title = Eleanor Roosevelt NNDB Profile| publisher =NNDB| accessdate =May 18, 2007}}</ref>
|restingplace = [[হাইড পার্ক, নিউইয়র্ক|হাইড পার্ক]], নিউইয়র্ক
|occupation = [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফার্স্ট লেডিদের তালিকা|ফার্স্ট লেডি]], [[রাজনীতিবিদ]]
৪৯ নং লাইন:
|children = [[আন্না রুজভেল্ট হাল্সটেড|আন্না এলিয়ানর]], [[জেমস রুজভেল্ট|জেমস]], [[এলিয়ট রুজভেল্ট|এলিয়ট]], [[ফ্রাঙ্কলিন ডিলানো রুজভেল্ট, জুনিয়র|ফ্রাঙ্কলিন]], [[জন আস্পিনল রুজভেল্ট|জন]]
}}
'''আন্না এলিয়ানর রুজভেল্ট''' ({{lang-en|Anna Eleanor Roosevelt}}; [[জন্ম]]: [[১১ অক্টোবর]], [[১৮৮৪]] - [[মৃত্যু]]: [[৭ নভেম্বর]], [[১৯৬২]]) ছিলেন [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র|মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের]] [[রাষ্ট্রপতি]] [[ফ্রাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্ট|ফ্রাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্টের]] [[স্ত্রী]]। ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ সাল মেয়াদে সবচেয়ে দীর্ঘদিন তিনি [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফার্স্ট লেডিদের তালিকা|মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের]] [[ফার্স্ট লেডি]] ছিলেন। এছাড়াও তিনি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছিলেন। [[আমেরিকার নাগরিক অধিকার আন্দোলন|আমেরিকার নাগরিক অধিকার আন্দোলনের]] সাথে জড়িত ছিলেন। ১৯৪৫ সালে স্বামীর মৃত্যুর পর লেখকরূপে আবির্ভূত হন এবং [[মানবাধিকার]] বিষয়ে মুখপাত্র হিসেবে কাজ করেন। ফার্স্ট লেডি হিসেবে নতুন পথিকৃৎ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন তিনি। মানবাধিকার বিষয়ে সহযোগিতার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন জায়গায় [[ভ্রমণ|ভ্রমণের]] [[সম্মান|সম্মানার্থে]] প্রেসিডেন্ট [[হ্যারি এস. ট্রুম্যান]] তাঁকে ''বিশ্বের ফার্স্ট লেডিরূপে'' আখ্যায়িত করেছিলেন।<ref name=NPSVal>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|title=First Lady of the World: Eleanor Roosevelt at Val-Kill| publisher=[[National Park Service]]|url= http://www.nps.gov/history/NR/twhp/wwwlps/lessons/26roosevelt/26roosevelt.htm |accessdate=May 20, 2008 |archivedate=November 21, 2012 |archiveurl=http://www.webcitation.org/6CLTMgNF3 |deadurl=no}}</ref>
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
৫৮ নং লাইন:
 
== বৈশ্বিক প্রভাব ==
স্বামীর মৃত্যুর পর এলিয়ানর তাঁর জীবনের বাকী সময়টুকুতে রাজনৈতিক [[আন্দোলন|আন্দোলনের]] সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি মার্কিন প্রশাসনকে নবগঠিত [[জাতিসংঘ|জাতিসংঘে]] যোগ দিতে ক্রমাগত চাপ প্রয়োগ করেন। এছাড়াও তিনি জাতিসংঘের ধারণাকে সমর্থন যুগিয়েছেন এবং পরবর্তীকালে জাতিসংঘে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম প্রতিনিধিরূপে মনোনীত হয়েছিলেন। মানবাধিকার বিষয়ে জাতিসংঘের কমিশনে প্রথম সভাপতিত্ব করেন তিনি। [[মানবাধিকার সনদ|সার্বজনীন মানবাধিকার সনদের]] খসড়া নীতিমালার সাথে অন্যান্যদের সাথে তিনিও ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। এরপর তিনি জন এফ. কেনেডি প্রশাসনের ''নারীর মর্যাদা শীর্ষক প্রেসিডেনশিয়াল কমিশনের'' সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। এলিয়ানর রুজভেল্ট মারা যাবার পর তাঁকে ''বিশ্বে প্রভাববিস্তাকারী অন্যতম নারী'' ও ''বিশ্বের সর্বত্র সম্মানীয়া'' হিসেবে অভিহিত করা হয়ে থাকে।<ref name=NYTobit>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি |url=http://www.nytimes.com/learning/general/onthisday/bday/1011.html |title=Mrs. Roosevelt, First Lady 12 Years, Often Called 'World's Most Admired Woman' |date=November 8, 1962 |work=The New York Times |accessdate=December 7, 2012 |archivedate=December 7, 2012|archiveurl=http://www.webcitation.org/6Ck7g7bf2 |deadurl=no}}</ref> ১৯৯৯ সালে তিনি গলাপ'স কর্তৃক ''বিংশ শতকের সেরা ব্যক্তিত্বদের একজনরূপে'' শীর্ষ দশে স্থান পান।<ref name=Gallup>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|title=Mother Teresa Voted by American People as Most Admired Person of the Century |date=December 31, 1999 |publisher=[[The Gallup Organization]]|url= http://www.gallup.com/poll/3367/Mother-Teresa-Voted-American-People-Most-Admired-Person-Century.aspx |accessdate=May 20, 2008 |archivedate=November 21, 2012 |archiveurl=http://www.webcitation.org/6CLTRNMMq |deadurl=no}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{Reflist}}
 
== আরও দেখুন ==