এদিনসন কাভানি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন |
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
||
৪ নং লাইন:
| caption = ২০১১ সালে [[উরুগুয়ে জাতীয় ফুটবল দল|উরুগুয়ের]] হয়ে একটি খেলার পূর্বে কাভানি।
| fullname = এদিনসন রবের্তো কাভানি গোমেজ
| birth_date = {{
| birth_place = [[সালতো, উরুগুয়ে|সালতো]], [[উরুগুয়ে]]
| height = {{Convert|1.84|m|ftin|0|abbr=on}}<ref>{{
| currentclub = [[পারি সাঁ-জের্মাঁ ফুটবল ক্লাব|পারি সাঁ-জের্মাঁ]]
| clubnumber = ৯
২২ নং লাইন:
}}
'''এদিনসন রবের্তো কাভানি গোমেজ''' ({{lang-es|Edinson Roberto Cavani Gómez}}, {{IPA-es|ˈeðinson ka'βani}}; জন্ম ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৭) উরুগুয়ের একজন পেশাদার [[ফুটবল (সকার)|ফুটবলার]] যিনি [[ফরোয়ার্ড]] হিসেবে [[ফ্রান্স|ফরাসি]] ক্লাব [[পারি সাঁ-জের্মাঁ ফুটবল ক্লাব|পারি সাঁ-জের্মাঁ]] এবং [[উরুগুয়ে জাতীয় ফুটবল দল|উরুগুয়ে জাতীয় দলের]] হয়ে খেলেন। কাভানি তার চিত্তাকর্ষক গোল করার ক্ষমতা এবং ক্লান্তিহীন কর্মদক্ষতার কারণে সুপরিচিত।<ref>{{
কাভানি তার কর্মজীবন শুরু করেন মন্তেভিদিও শহরের দানুবিও নামক ক্লাবে। সেখানে তিনি দুই বছর খেলেন। এরপর ২০০৭ সালে তিনি যোগ দেন [[ইউ.এস. চিত্তা দি পালেরমো|পালেরমো]]তে। তিনি ক্লাবে চারটি মৌসুম কাটান এবং লীগের ১০৯ খেলায় ৩৪ গোল করেন। ২০১০ সালে, কাভানি যোগ দেন [[এস.এস.সি. নাপোলি|নাপোলিতে]]। ২০১১–১২ মৌসুমে, তিনি ক্লাবের হয়ে কোপা ইতালিয়া শিরোপা জিতেন। যা ক্লাবের হয়ে তার প্রথম সম্মাননা। ঐ প্রতিযোগিতায় তিনি ৫ গোল করে শীর্ষ গোলদাতা হন। নাপোলির হয়ে প্রথম দুই মৌসুমে কাভানি ৩৩টি করে গোল করেন এবং তৃতীয় মৌসুমে ৩৮টি গোল করে মৌসুমে সিরি এ এর সর্বোচ্চ গোলদাতা হন। ২০১৩ সালের ১৬ জুলাই, ৬৪ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে [[পারি সাঁ-জের্মাঁ ফুটবল ক্লাব|পিএসজিতে]] স্থানান্তরিত হন কাভানি।<ref>{{
[[উরুগুয়ে জাতীয় ফুটবল দল|জাতীয় দলের]] হয়ে কাভানির অভিষেক হয় ২০০৮ সালে ফেব্রুয়ারি ৬[[কলম্বিয়া জাতীয় ফুটবল দল|কলম্বিয়ার]] বিপক্ষে। তিনি উরুগুয়ের হয়ে [[২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ]] এবং [[২০১১ কোপা আমেরিকা]]য় অংশগ্রহন করেন। ২০১০ বিশ্বকাপে তিনি একটি গোল করেন, প্রতিযোগিতায় উরুগুয়ে চতুর্থ হয়। তিনি উরুগুয়ে দলের সদস্য হিসেবে ২০১১ কোপা আমেরিকা শিরোপা জিতেন, যা উরুগুয়ের রেকর্ড ১৫তম শিরোপা।
৩১ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
== বহিঃসংযোগ ==
|