ইরাক রাজতন্ত্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Samhanin (আলোচনা | অবদান)
png>>svg
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
৭৬ নং লাইন:
স্বাধীনতার পর ইরাকে ব্রিটিশ উপস্থিতি নিয়ে উত্তেজনা বৃদ্ধি পেতে থাকে। ইরাকি সরকার ও রাজনীতিবিদরা বিভক্ত হয়ে পড়েন। একদিকে ছিলেন [[নুরি আস সাইদ|নুরি আস সাইদের]] মত নেতারা যারা ব্রিটিশ উপস্থিতি মেনে নিয়েছিলেন অন্যদিকে ছিলেন [[রশিদ আলি আল-কাইলানি|রশিদ আলি আল-কাইলানির]] মত নেতা যারা ব্রিটিশ বিরোধী মনোভাব পোষণ করতেন এবং দেশ থেকে ব্রিটিশ প্রভাব মুছে ফেলতে চাইতেন।<ref name="Ghareeb; Dougherty. Pp lvii">Ghareeb; Dougherty. Pp lvii</ref>
 
এই সময় বিভিন্ন জাতিগত ও ধর্মীয় গোষ্ঠী রাজনৈতিক ক্ষমতা অর্জন করতে সচেষ্ট হয়। তা কখনো সহিংসতায় রূপ নেয়। [[বকর সিদ্দিকি|বকর সিদ্দিকির]] নেতৃত্বে সেনাবাহিনী তা রক্তক্ষয়ীভাবে দমন করে। ১৯৩৩ সালে [[সিমেলে গণহত্যা|সিমেলে গণহত্যায়]] কয়েকশত এসিরিয়ান মারা যায়। ১৯৩৫-১৯৩৬ ধারাবাহিক [[ইরাকি শিয়া বিদ্রোহ ১৯৩৫-১৯৩৬|শিয়া বিদ্রোহ]] নিষ্ঠুরভাবে দমন করা হয়।<ref name=thefutureofiraq>{{citeবই bookউদ্ধৃতি |author=Gareth Stansfield; Anderson, Liam D. |title=The Future of Iraq : Dictatorship, Democracy or Division? |publisher=Palgrave Macmillan |location=Basingstoke |year=2004 |pages= |isbn=1-4039-6354-1 |oclc= |doi= |accessdate=}}</ref> উত্তরে কুর্দিদের বিদ্রোহ এবং জাবাল সিনজারে ইয়াজিদিদের বিদ্রোহও ১৯৩৫ সালে দমন করা হয়। পুরো সময়জুড়ে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার ফলে কয়েকবার সরকার বদল হয়। ১৯৩৬ সালে বকর সিদ্দিকি একটি [[১৯৩৬ ইরাকি অভ্যুত্থান|অভ্যুত্থানের]] পর ক্ষমতায় আসেন। ১৯৩৬ থেকে ১৯৪১ সাল পর্যন্ত সামরিক বাহিনীর দাবি পূরণের জন্য সরকারের প্রতি চাপ প্রয়োগের উদ্দেশ্যে প্রধান সামরিক অফিসারদের নেতৃত্বে সামরিক বাহিনী পাঁচবার অভ্যুত্থান ঘটায়।<ref name="Ghareeb; Dougherty. Pp lvii"/>
 
===ইঙ্গ-ইরাকি যুদ্ধ এবং দ্বিতীয় ব্রিটিশ অধিকার===
৯৮ নং লাইন:
 
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
{{Reflist}}
 
==বহিঃসংযোগ==
১০৫ নং লাইন:
{{Iraq topics}}
 
{{DEFAULTSORTপূর্বনির্ধারিতবাছাই:ইরাক রাজতন্ত্র}}
[[বিষয়শ্রেণী:ইরাক রাজতন্ত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৫৮-এ বিলুপ্ত]]