আবদুল্লাহ-আল-মাহমুদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করেছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
২৬ নং লাইন:
 
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
আবদুল্লাহ-আল-মাহমুদের জন্ম [[শেরপুর জেলা|শেরপুর জেলার]] [[শ্রীবরদী উপজেলা| শ্রীবরদী উপজেলার]] কাকিলাকুড়া গ্রামে। তিনি পেশায় চিকিৎসক। বেসরকারি একটি মেডিকেল কলেজে অধ্যাপনা করেন। তাঁর বাবার নাম মফিজল হক এবং ময়ের নাম রোকেয়া হক। তাঁর স্ত্রীর নাম কামরুন্নেসা। তাঁদের দুই মেয়ে এক ছেলে। <ref>{{citeবই bookউদ্ধৃতি |title= একাত্তরের বীরযোদ্ধাদের অবিস্মরণীয় জীবনগাঁথা, খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা স্মারকগ্রহন্থ |last= |first= |authorlink= |coauthors= |year=জুন ২০১২ |publisher= জনতা ব্যাংক লিমিটেড |location= |isbn= 9789843351449|page= ৬২৭|pages= |accessdate= |url=}}</ref>
 
== কর্মজীবন ==
৩২ নং লাইন:
 
== মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা ==
[[১৯৭১]] সালের জুন মাসের পর ভারতের ঢালু এলাকায় আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ শুরু হয় আবদুল্লাহ-আল-মাহমুদ এবং দলে থাকা অন্যান্যদের। আগস্ট মাসে তাঁকে ১১ নম্বর সেক্টরের ঢালু সাব-সেক্টরের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয় আবদুল্লাহ-আল-মাহমুদকে। এই সাব-সেক্টরের অপারেশনাল এলাকা ছিল হালুয়াঘাট, ঢালু, ময়মনসিংহ সড়ক পর্যন্ত। এসব এলাকায় আগস্ট মাস থেকে অনেক যুদ্ধ হয়। এর তিনি সরাসরি অংশ নেন। ১৯৭১ সালের ৩ অক্টোবর ছিলো রোজার মাসে শেরপুর জেলার [[হালুয়াঘাট উপজেলা|হালুয়াঘাট উপজেলার]] তেলিখালীতে ছিলো পাকিস্তানিদের দুর্ভেদ্য একটি ঘাঁটি। তেলিখালী [[বাংলাদেশ]]-[[ভারত]] সীমান্তবর্তী গ্রাম। প্রতিরক্ষায় ছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ৩৩ পাঞ্জাব রেজিমেন্টের ১২৫ জনসহ রেঞ্জার্স ও রাজাকার। সব মিলিয়ে প্রায় ২৩৭ জন। দূরে বাঘাইতলীতে ছিল তাদের গোলন্দাজ বাহিনীর একটি দল। সেদিন রাত সাড়ে তিনটায় একসঙ্গে গর্জে উঠল শত শত অস্ত্র। গুলি-গোলার শব্দে গোটা এলাকা প্রকম্পিত। চারদিকে বারুদের উৎকট গন্ধ। ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিতে দিতে মুক্তিযোদ্ধারা এগিয়ে যাচ্ছেন শত্রুর বাংকার লক্ষ্য করে। তাঁদের সঙ্গে আছে মিত্রবাহিনীর রাজপুত রেজিমেন্ট। সব মিলিয়ে প্রায় ৮০০ জন। আবদুল্লাহ-আল-মাহমুদ একটি দলের নেতৃত্বে। তিনি কাট অব পার্টির দায়িত্বে। সম্মিলিত আক্রমণে পাকিস্তানি বাহিনীর প্রতিরোধ সেদিন একে একে ভেঙে পড়তে থাকে। একপর্যায়ে শুরু হয় হাতাহাতি যুদ্ধ। পাকিস্তানিদের পালিয়ে যাওয়ার পথ ছিল রুদ্ধ। ভোর পাঁচটার দিকে তাদের দিক থেকে গোলাগুলি বন্ধ হয়ে যায়। সেদিন যুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনীর একজন ছাড়া সবাই নিহত হয়। অন্যদিকে মুক্তিবাহিনীর ১৯ জন ও মিত্র বাহিনীর ৫৬ জন শহীদ হন। <ref>{{citeবই bookউদ্ধৃতি |title= একাত্তরের বীরযোদ্ধা, খেতাব পাওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা (প্রথম খন্ড)|last= |first= |authorlink= |coauthors= |year=এপ্রিল ২০১২ |publisher= প্রথমা প্রকাশন |location= |isbn= 9789843338884|page= ১৬৫|pages= |accessdate= |url=}}</ref>
 
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==
৩৮ নং লাইন:
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{Reflist}}
 
== বহি:সংযোগ ==