অনশন ধর্মঘট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

'''অনশন''' বা '''উপবাস''' বলতে শাব্দিকভাবে বোঝায় কোনরূপ খাদ্য বা পানীয় গ্রহণ না করা। তবে খাবারের অভাবের কারণে অভুক্ত থাকা অনশন্ নয়। প্রাচীন অনেক ধর্মেই অনশনের প্রথা প্রচলিত আছে। তবে নিকট অতীতে রাজনৈতিক দাবী আদায়ের জন্য অনশনের ব্যবহার দেখা যায়। [[মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী|মহাত্মা গান্ধী]] [[দক্ষিণ এশিয়া|দক্ষিণ এশিয়ার]] [[দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি|রাজনীতিতে]] অনশনের ব্যাপক ব্যবহার করেন। তাঁর "সত্যাগ্রহ ব্রত" অনুসারে, অনশনের মাধ্যমে জনগনের মধ্যে শুভ শক্তির জাগরনের মাধ্যমে অশুভ শক্তিকে পরাজিত করা সম্ভব। পাকিস্তান আমলে বাংলাদেশে [[মওলানা ভাসানী]] অনশন কর্মসূচি পালন করেন। বর্তমানেও রাজনীতি অথবা বিভিন্ন দাবী আদায়ের জন্য এই কর্মসূচি পালন করা হয়।ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী ও বিপ্লবী [[যতীন্দ্র নাথ দাস]] ইংরেজ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনরত অবস্থায় ১৯২৯ সালে মারা যান।<ref name="IndianPost">{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | title=IndianPost | url=http://www.indianpost.com/viewstamp.php/Color/Suede%20Gray/Currency/P/JATINDRA%20NATH%20DAS}}</ref> স্বাধীন ভারতে অন্ধ্রপ্রদেশের নেল্লোর জেলার ভাষা আন্দোলনকারী [[পট্টী শ্রীরামালু]]<nowiki/>ও দীর্ঘদিন অনশনে মারা যান।

[[হিন্দুধর্ম|হিন্দুধর্মে]] বিভিন্ন পূজা পার্বণের পূর্বে অনশন করার রীতি প্রচলিত আছে। অনশন তিন রকম, স্বল্পানশন, অর্ধানশন ও পূর্ণানশন।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | title=অনশন | url=http://bn.banglapedia.org/index.php?title=অনশন}}</ref>