সৈয়দ কিরমানী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

|date = ১১১৬ ফেব্রুয়ারিমার্চ, ২০১৭

[[১৯৭৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|১৯৭৫]] সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে দলের সদস্য হলেও কোন খেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ হয়নি তাঁর। ১৯৭৯ সালের বিশ্বকাপে [[Bharath Reddy|ভরত রেড্ডি]] তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন। এছাড়াও ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে পরবর্তীতে সিরিজে তাঁকে বাদ দেয়া হয়।

[[১৯৮৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|১৯৮৩]] সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে সেরা উইকেট-রক্ষকের মর্যাদা পান কিরমানীকে। চূড়ান্ত খেলায় [[ফাউদ বাক্কাস|ফাউদ বাক্কাসের]] ক্যাচেরক্যাচ নেন। প্রতিযোগিতার প্রথম রাউন্ডে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তিন ক্যাচের ও দুই স্ট্যাম্পিং করে তৎকালীন রেকর্ডের সমকক্ষ হন। নিচের সারির বিশ্বস্ত ব্যাটসম্যানকে হিসেবে [[কপিল দেব|কপিল দেবের]] সাথে নবম উইকেট জুটিতে অবিচ্ছিন্ন ১২৬ রান তোলেন। ভারতের সঙ্কটকালীন কিরমানীর ২৬ রান প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে প্রভূতঃ সহায়ক ভূমিকা পালন করে ও পরবর্তিতে দল চ্যাম্পিয়ন হয়।

২০০০-এর দশকের শুরুতে ভারতের দল নির্বাচকমণ্ডলীর সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন। কাভি আজনবি থি চলচ্চিত্রে খলনায়ক হিসেবে অভিনয় করেন। এতে দলীয়সঙ্গী [[সন্দ্বীপ পাতিল|সন্দ্বীপ পাতিলও]] অভিনয় করেছিলেন। তরুণ পাকিস্তানী ক্রিকেটারের জীবন পরিবর্তন সম্পর্কীয় চলচ্চিত্রে অভিনয়ের কথা রয়েছে তাঁর।<ref>{{cite web|url=http://www.thehindu.com/arts/cinema/article1152535.ece|title=Bowled over by cinema|author=P. K. Ajith Kumar|date=2011-02-04|publisher=''[[The Hindu]]''|accessdate=2011-02-05}}</ref> ১৯৮২ সালে পদ্মশ্রী সম্মাননা লাভ করেন। তাঁর অন্যতম বৈশিষ্ট্য ছিল তিনি সর্বদাই চুলবিহীন টেকো অবস্থায় থাকতেন।

[[বিষয়শ্রেণী:বেঙ্গালুরুরভারতের ক্রীড়াব্যক্তিত্বটেস্ট ক্রিকেটার]]

[[বিষয়শ্রেণী:ক্রীড়ায়ভারতের পদ্মশ্রীটেস্ট প্রাপকক্রিকেট সেঞ্চুরিকারী]]

[[বিষয়শ্রেণী:অর্জুনভারতের পুরস্কারএকদিনের প্রাপকআন্তর্জাতিক ক্রিকেটার]]