সৈয়দ আবদুল্লাহ খালিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যছক, প্রাথমিক জীবন, কর্মজীবন ও তথ্যসূত্র যোগ
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৬ নং লাইন:
 
==প্রাথমিক জীবন==
আব্দুল্লাহ খালিদ বাংলাদেশের [[সিলেট জেলা]]য় জন্মগ্রহণ করেন। তিন ১৯৬৯ সালে তৎকালীন ইস্ট পাকিস্তান কলেজ অফ আর্টস অ্যান্ড ক্রাফ্‌টস (বর্তমান [[চারুকলা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]]) থেকে চিত্রাঙ্কন বিষয়ে স্নাতক এবং পরে ১৯৭৪ সালে [[চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে চিত্রাঙ্কন ও ভাস্কর্য বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |url=http://www.bengalfoundation.org/artist/syed-abdullah-khalid/ |title=Syed Abdullah Khalid |work=বেঙ্গল ফাউন্ডেশন |accessdate=১৪ মার্চ, ২০১৭}}</ref>
 
==কর্মজীবন==
আব্দুল্লাহ খালিদ তার কর্মজীবন শুরু করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাস্কর্য বিভাগে শিক্ষকতা দিয়ে। ১৯৭২ সালে সেখানকার লেকচারার থাকাকালীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসুর উদ্যোগে কলা ভবনের সামনে নির্মিতব্য [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের]] স্মারক [[অপরাজেয় বাংলা]]র স্থপতি।নির্মাণের দায়িত্ব পান।<ref name="artist straddling time">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url=http://www.observerbd.com/2015/02/26/74721.php |title=Syed Abdullah Khalid: The artist straddling time - The Shilpakala Padak has come to him |work=অবজারভার |date=২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ |accessdate=১৪ মার্চ, ২০১৭}}</ref> তিনি ১৯৭৩ সালে ভাস্কর্যটির নির্মাণ কাজ শুরু করেন<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url=http://dutimz.com/?p=7043 |title=অপরাজেয় বাংলার আদ্যপান্ত |work=ডিইউটাইমজ |date=২২ আগস্ট, ২০১৪ |accessdate=১৪ মার্চ, ২০১৭}}</ref> এবং ১৯৭৯ সালে ১৬ ডিসেম্বর নির্মাণ কাজ শেষ করার পর স্থাপনাটির উদ্বোধন করা হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |last=হোসেন |first=তাকির |url=http://www.thedailystar.net/news-detail-227322 |title=Liberation War in Sculpture - Aparajeyo Bangla at Dhaka University |work=দ্য ডেইলি স্টার |date=২৩ মার্চ, ২০১২ |accessdate=১৪ মার্চ, ২০১৭}}</ref> তিনি ১৯৭৪ সালে [[বাংলাদেশ টেলিভিশন]] কেন্দ্রের সামনে অবস্থিত মুরাল [[আবহমান বাংলা]] এবং ১৯৯৫-১৯৯৬ সালে [[বাংলাদেশ ব্যাংক]] প্রধান দপ্তরের সামনে অবস্থিত টেরাকোটার ভাস্কর্য নির্মাণ করেন। এছাড়া তাঁর আরো কিছু উল্লেখযোগ্য কাজ হল অঙ্কুর, অঙ্গীকার, ডলফিন, এবং মা ও শিশু।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |last=হোসেন |first=তাকির |url=http://www.thedailystar.net/news-detail-177827 |title=Sculpting Icons - Artist Syed Abdullah Khalid makes a comeback after 12 years|work=দ্য ডেইলি স্টার |date=১৬ মার্চ, ২০১১ |accessdate=১৪ মার্চ, ২০১৭}}</ref>
 
খালিদ বর্তমানে [[চারুকলা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] এর ভাস্কর্য বিভাগের অধ্যাপক।
২৬ নং লাইন:
* শিল্পকলায় '''[[একুশে পদক]]''', ২০১৭<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url=http://www.bd-pratidin.com/last-page/2017/02/13/207575 |title=একুশে পদক পেলেন ১৭ বিশিষ্ট নাগরিক |work=[[বাংলাদেশ প্রতিদিন]] |date=১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ |accessdate=১৪ মার্চ, ২০১৭}}</ref>
* শিল্পকলায় '''বাংলা দর্পন সম্মাননা''', ২০১৬<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url=http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/1046307/%E0%A7%A7%E0%A7%A7-%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A7%80%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%B2-%E2%80%98%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE-%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%A3%E2%80%99 |title=১১ গুণীজনকে সম্মাননা দিল ‘বাংলা দর্পণ’ |work=[[দৈনিক প্রথম আলো]] |date=২৫ ডিসেম্বর, ২০১৬ |accessdate=১৪ মার্চ, ২০১৭}}</ref>
* '''শিল্পকলা পদক''', ২০১৪<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |urlname=http://www.observerbd.com/2015/02/26/74721.php |title=Syed Abdullah Khalid: The "artist straddling time - The Shilpakala Padak has come to him |work=অবজারভার |date=২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ |accessdate=১৪ মার্চ, ২০১৭}}<"/ref>
 
==তথ্যসূত্র==
৩২ নং লাইন:
 
==বহিঃসংযোগ==
{{শিল্পকলায় একুশে পদক বিজয়ী}}
{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:খালিদ, সৈয়দ আবদুল্লাহ}}
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]]
৪০ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়েরবিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক]]
[[বিষয়শ্রেণী:একুশে পদক বিজয়ী]]