মনসামঙ্গল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
কায়সার আহমাদ (আলোচনা | অবদান) অ এম আবু সাঈদ-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে সুখেন মন্ডল-এর সম্পাদি... |
কায়সার আহমাদ (আলোচনা | অবদান) অ Kayser Ahmad-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে এম আবু সাঈদ-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্... |
||
১৩ নং লাইন:
=== মূল উপাখ্যান ===
''মনসামঙ্গল'' কাব্যের মূল আখ্যানবস্তুটি নিম্নরূপ:<ref name = banglamangalkabyeritihas/>{{Rp|২২৪-২৬}}
চম্পক নগরের অধীশ্বর বণিক চাঁদ
মানুষের পূজা ব্যতীত দেবত্ব অর্জন সম্ভব নয়; তাই মনসা চাঁদের কাছে পূজা
এমনকী পত্নী সনকার মনসার ঘটে হেঁতালদন্ডের বাড়ি মারেন।
পরিণামে মনসা কৌশলে চাঁদের মহাজ্ঞান হরণ করেন এবং ছয়পুত্রকে বিষ দিয়ে হত্যা
মনসা ছলনা করে স্বর্গের নর্তকদম্পতি অনিরুদ্ধ-ঊষাকে মর্ত্যে পাঠালেন।
অনিরুদ্ধ চাঁদের ঘরে জন্মাল লখিন্দর রূপে, আর উজানী শহরে সাধু-বণিকের ঘরে বেহুলা রুপে ঊষা জন্ম নিল।
বহুকাল পর চাঁদ সহায়-সম্বলহীনভাবে চম্পক নগরে ''উন্মত্ত পাগল বেশে করিল গমন''
বেহুলার সাথে লখিন্দরের বিবাহ স্থির
সাতালি পর্বতে লোহার বাসরঘর বানান
বেহুলা স্বামীর মৃতদেহ নিয়ে কলার মাজসে ভেসে পাড়ি দিল মনসার
মর্ত্যবাসের মেয়াদ ফুরাতে বেহুলা-লখীন্দর আবার ইন্দ্রসভায় স্থান পেল।
==বিভিন্ন গ্রামের নামকরণ==
বৈদ্যপুর, উদয়পুর, হাসনহাটি, প্রভতি গ্রামের নামকরণ হয়েছে এই কাব্য অনুসারে৷
|