শক্তি সঞ্চারণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বানান
২ নং লাইন:
ক্ষমতা হলো একক সময়ে শক্তির একক এবং শক্তি সঞ্চারণকে ক্ষমতা দিয়েই পরিমাপ করা হয় (যেমন, ওয়াট, কিলোওয়াট)। [[এককের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি|এসআই]] পদ্ধতিতে এর একক [[ওয়াট]] যার সমতুল্য হচ্ছে [[জুল]] প্রতি [[সেকেন্ড]] বা [[নিউটন]] [[মিটার]] প্রতি [[সেকেন্ড]]। প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে বর্তমানে [[সঞ্চারণ]] এবং [[সঞ্চায়ক ব্যবস্থা]] প্রযুক্তিবিদ থেকে প্রযুক্তি ব্যবহারকারী সকলের আগ্রহের বিষয়ে পরিণত হয়েছে।
 
==তড়িৎবিদ্যুৎ শক্তি==
[[Image:Electric transmission lines.jpg|thumb|বিদ্যুৎ শক্তি সঞ্চারণ]]
{{মূল|তড়িৎবিদ্যুৎ শক্তি সঞ্চারণ}}
 
পৃথিবী জুড়ে [[শক্তি গ্রিড]] প্রতিষ্ঠার কারণে বর্তমানে পাওয়ার ট্রান্সমিশন মানেই বৈদ্যুতিক পাওয়ার ট্রান্সমিশন। শক্তি সাধারণত দিক-পরিবর্তী প্রবাহে প্রেরণ করা হয়ে থাকে। দীর্ঘ দূরত্বে প্রেরণের সময় পরিবাহকের রোধের কারণে সৃষ্ট শক্তির অপচয় (power loss) রোধ করার জন্য বিভব পার্থক্য (voltage) [[আরোহী রুপান্তরক|আরোহী ট্রান্সফরমারের]] সাহায্যে বাড়িয়ে প্রেরণ করা হয়ে থাকে। যেহেতু P=VIcosθ, তাই বিভব পার্থক্য বাড়ালে তড়িৎ প্রবাহ কমে যাবে। আবার ক্ষমতার অপচয় বা <math>P_{loss} = R I^2\,\!</math>, তাই তড়িৎ প্রবাহ কমে গেলে রোধের কারণে অপচয় (resistive loss) কমে যাবে। শক্তি গ্রহণের স্থানে [[অবরোহী রুপান্তরক|অবরোহী ট্রান্সফরমারের]] সাহায্যে বিভবের পূর্ব মান ফিরিয়ে আনা হয়। এছাড়াও কম দূরত্বে পরিবহনের জন্য [[রেডিও তরঙ্গ]], [[ক্ষুদ্র তরঙ্গ]] সফলতার সাথে ব্যবহার করা সম্ভব।