জ্ঞান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন |
|||
১৪ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:ইউআরএল ছাড়া ওয়েব উদ্ধৃতি ব্যবহার করা পাতা]]</ref>
এই পদ্ধতির বিপরীতে, [[লুডউইগ উইটজেন্টেইন]] লক্ষ্য করেন, এটা [[মোরস্ প্যারাডক্স]] অনুসারে কাজ করছে, যেমন যে কেউ বলতে পারেন "তিনি এটা বিশ্বাস করেন, কিন্তু এটা যাতে না হয়," কিন্তু না "তিনি তা জানেন, কিন্তু এটা যাতে না হয়।"<ref>Ludwig Wittgenstein, ''[//en.wikipedia.org/wiki/On_Certainty On Certainty]'', remark 42</ref> তিনি যুক্তি দেন যে এগুলো স্পষ্টত ভাবে সরাসরি মানসিক অবস্থার সাথে সম্পর্কিত নয়, বরং এটি প্রকৃতপক্ষে দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে কথা বলার একটা ধরণ। এই ভিন্নতা বক্তার মানসিক অবস্থার সাথে সম্পর্কিত নয়, বরং তারা যে কার্যকলাপের সাথে যুক্ত তার সাথে সম্পর্কিত। এই বিষয়ের উদাহরণস্বরূপ, যদি জানতে হয় কেটলিতে কি ফুটনো হচ্ছে তা মনের কোন একটি বিশেষ অবস্থার সাথে সম্পর্কিত নয়, বরং একটি বিবৃতির মাধ্যমে বলে হবে একটি বিশেষ প্রক্রিয়ায় কেটলিতে কিছু ফুটানো হচ্ছে। উইটজেন্টেইন কষ্ট করে "জ্ঞানের" একটি সংজ্ঞা প্রদান না করে সাধারণ ভাষায় এটি বলতে চেয়েছেন। তিনি জ্ঞানকে একটি [[পরিবারের প্রতিচ্ছায়া]] রূপে দেখেছেন। তার এই ধারণা থেকে, "জ্ঞানের" ধারণার গাঠনিক পরিবর্তন করে একটি গুচ্ছমূলক ধারণায় পরিণত করা হয়েছে, যা প্রাসঙ্গিক বৈশিষ্ট্যগুলোকে চিন্নিত করে কিন্তু এটি পরিপূর্ণরূপে কোন সংজ্ঞা দ্বারা সীমাবদ্ধ নয়।<ref> Gottschalk-Mazouz, N. (2008): "Internet and the flow of knowledge," in: Hrachovec, H.; Pichler, A. (Hg.): Philosophy of the Information Society. Proceedings of the 30. International Ludwig Wittgenstein Symposium Kirchberg am Wechsel, Austria 2007. Volume 2, Frankfurt, Paris, Lancaster, New Brunswik: Ontos, S. 215–232. http://sammelpunkt.philo.at:8080/2022/1/Gottschalk-Mazouz.pdf</ref>
== জ্ঞানের আদান-প্রদান ==
৫৩ নং লাইন:
[[বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি|বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির]] উন্নয়ন কিভাবে জড়জগৎ ও তার বৈশিষ্ট্যগুলো কাজ করে তার জ্ঞান অর্জন করার জন্য তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রেখেছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.merriam-webster.com/dictionary/science|title=Science – Definition of science by Merriam-Webster|website=merriam-webster.com}}</ref> বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি হিসাবে আখ্যায়িত করতে হলে, [[তদন্ত]]<nowiki/>পদ্ধতিটি হতে হবে [[পর্যবেক্ষণ|পর্যবেক্ষণযোগ্য]] ও [[পরিমাপ|পরিমাপযোগ্য]] [[প্রমাণ|প্রমাণসহ]] বিষয়ভিত্তিক সুস্পষ্ট [[কারণ]] দর্শণ করে ও পরীক্ষণের মূলনীতির উপর ভিত্তি করে।<ref>"[4] Rules for the study of [//en.wikipedia.org/wiki/Natural_philosophy natural philosophy]", {{Harvard citation no brackets}}, from the [//en.wikipedia.org/wiki/General_Scholium General Scholium], which follows Book '''3''', ''The System of the World''.</ref> বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিটি গঠিত [[পর্যবেক্ষণ]] এবং [[পরীক্ষণ|পরীক্ষণের]] মাধ্যমে [[উপাত্ত|তথ্য]] সংগ্রহ নিয়ে এবং [[অনুমান]] প্রণয়ন ও এর উপর পরীক্ষণ করে।<ref>[http://www.m-w.com/dictionary/scientific%20method scientific method], ''[//en.wikipedia.org/wiki/Merriam-Webster Merriam-Webster] Dictionary''.</ref> বিজ্ঞান এবং বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের ধরণ উভয়ই [[বিজ্ঞানের দর্শন|দর্শনের]] বিষয়। যেহেতু বিজ্ঞান নিজেই বিকশিত হচ্ছে, বৈজ্ঞানিক জ্ঞান এখন তাই একটি বৃহত্তর পরিসরে ব্যবহৃত হচ্ছে,<ref>http://articles.latimes.com/2012/jul/12/opinion/la-oe-wilson-social-sciences-20120712</ref> এবং [[শক্ত ও নরম বিজ্ঞান|নরম জিনিস সমূহের বিজ্ঞান]] যেমন [[জীববিজ্ঞান|জীববিদ্যা]], [[সামাজিক বিজ্ঞান]] এটির অন্তর্ভুক্ত - [[মেটা-জ্ঞানতত্ত্ব]], বা [[জেনেটিক জ্ঞানতত্ত্ব]] হিসেবে কোথাও কোথাও এটি আলোচনা করা হয় এবং কোন কোন ক্ষেত্রে এটি [[জ্ঞানীয় উন্নয়ন তত্ত্ব|"জ্ঞানীয় উন্নয়ন তত্ত্ব"]] হিসাবে ধরা হয়। উল্লেখ্য যে,[[জ্ঞানতত্ত্ব|"জ্ঞানতত্ত্ব]]" হল জ্ঞানের অধ্যয়ন এবং সেটা কিভাবে অর্জিত হয়। বিজ্ঞান হল "সেই প্রক্রিয়া যেটিতে দৈনন্দিন জীবনে চিন্তা-চেতনাকে যুক্তি সহকারে ব্যবহার করা হয় হিসাবকৃত পরীক্ষা-নিরীক্ষা দ্বারা।" [[ফ্রান্সিস বেকন|স্যার ফ্রান্সিস বেকন]] বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির ঐতিহাসিক বিকাশে একজন মহত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন; তিনি একই সাথে বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানের উদ্ভাবন প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠিত করেন এবং সেটিকে জনপ্রিয় করে তোলেন। তাঁর বিখ্যাত বাণী, [[জ্ঞানই শক্তি|"জ্ঞানই শক্তি"]], যা খুঁজে পাওয়া যায় মেডিটেশন সাক্রায় (১৫৯৭) বইয়ে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.quotationspage.com/quote/2060.html|title=Sir Francis Bacon – Quotationspage.com|access-date=2009-07-08}}</ref>
সাম্প্রতিক সময়ের আগ পর্যন্ত, অন্তত পশ্চিমা ঐতিহ্য, এটা সাধারণভাবে ধরে নেয়া হত যে জ্ঞান একমাত্র মানুষই ধারণ করতে পারে - এবং শুধুমাত্র এটি পূর্ণ বয়স্ক মানুষ দ্বারাই সম্ভব। কখনও কখনও এই ধারণা প্রচলিত ছিল যে (ii) কিছু সোসাইটিতে যেমন, (উদা:) যেখানে "জ্ঞান শুধুমাত্র কাপটিক সংস্কৃতির মানুষই ধারণ করতে পারে" (যা তার প্রতিটি সদস্যের ক্ষেত্রে বিপরীতমুখী), কিন্তু এটি বিশ্বাসযোগ্য নয়। আবার অবচেতন জ্ঞানকে নিয়ম মাফিক ব্যবস্থা হিসাবে ধরে নেয়াটাও স্বাভাবিক ছিল না, যতক্ষণ না পর্যন্ত [[সিগমুন্ড ফ্রয়েড|ফ্রয়েড]] এই পদ্ধতিটিকে জনপ্রিয় করে তোলেন।<ref>There is quite a good case for this exclusive specialization used by philosophers, in that it allows for in-depth study of logic-procedures and other abstractions which are not found elsewhere.
[https://en.wikipedia.org/wiki/Jean_Piaget Piaget, J.], and B.Inhelder (1927 / 1969). The child's conception of time. Routledge & Kegan Paul: London.
অন্যান্য জৈবিক ডোমেইনের, যেখানে "জ্ঞান" প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বলা হয়ে থাকে, এর মধ্যে রয়েছে: (iii) ইম্মউনে সিস্টেম, এবং (iv) জেনেটিক কোডের ডিএনএ। চারটি "এপিস্টেমোলজিকাল ডোমেইনের" তালিকা হল: [[কার্ল পপার|পপার]], (১৯৭৫),<ref>[//en.wikipedia.org/wiki/Karl_Popper Popper, K.R.] (1975). </ref> এবং ট্রেইল (২০০৮:<ref>http://www.ondwelle.com/OSM02.pdf</ref> টেবিল এস, পৃষ্ঠা ৩১)- এ দুটোর উভয়ই [[নিল্স কাজ জারনা|নিল্স জারনা]] কর্তৃক সমর্থিত।▼
Piaget, J., and B.Inhelder (1948 / 1956). The child's conception of space. Routledge & Kegan Paul: London.
</ref>
▲অন্যান্য জৈবিক ডোমেইনের, যেখানে "জ্ঞান" প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বলা হয়ে থাকে, এর মধ্যে রয়েছে: (iii) ইম্মউনে সিস্টেম, এবং (iv) জেনেটিক কোডের ডিএনএ। চারটি "এপিস্টেমোলজিকাল ডোমেইনের" তালিকা হল: [[কার্ল পপার|পপার]], (১৯৭৫),<ref>[//en.wikipedia.org/wiki/Karl_Popper Popper, K.R.] (1975). "The rationality of scientific revolutions"; in Rom Harré (ed.), Problems of Scientific Revolution: Scientific Progress and Obstacles to Progress in the Sciences. Clarendon Press: Oxford.</ref> এবং ট্রেইল (২০০৮:<ref>http://www.ondwelle.com/OSM02.pdf</ref> টেবিল এস, পৃষ্ঠা ৩১)- এ দুটোর উভয়ই [[নিল্স কাজ জারনা|নিল্স জারনা]] কর্তৃক সমর্থিত।
এই সকল বিষয় বিবেচনা করে "জ্ঞানের" একটি আলাদা সংজ্ঞা তৈরি করার প্রয়োজন অনুভূত হয় যাতে জৈবিক ব্যবস্থাগুলো যুক্ত করা যায়। জীববিজ্ঞানীদের জন্য, জ্ঞানের প্রক্রিয়াটি গুরুত্বপূর্ণ ভাবে উপস্থিত থাকা আবশ্যক, যদিও সেই ব্যবস্থাটির আত্ম সচেতন হওয়ার প্রয়োজন নেই। সুতরাং মানদণ্ডটি হতে হবে:
৮১ ⟶ ৮৫ নং লাইন:
* ফ্রিকোয়েন্সি
* তীব্রতা
* কেন্দ্রীয়তা
ধর্মীয় জ্ঞানের বিষয়বস্তু ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে তারতম্য হতে পারে, একই সাথে যেমনটি ভিন্ন হতে পারে ব্যক্তির মনে (ফ্রিকোয়েন্সি) এর ব্যাপ্তির মাত্রার ক্ষেত্রে, জ্ঞানের তীব্রতার ক্ষেত্রে এবং তথ্যের কেন্দ্রীয়তার ক্ষেত্রে (ঐ ধর্মীয় ঐতিহ্য অথবা ঐ ব্যক্তির জন্য)
== আরও পড়ুন ==
৯৬ ⟶ ১০০ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|২}}
== বহিঃসংযোগ ==
* [https://bn.wikipedia.org/s/4sy জ্ঞান] দেখুন [https://en.wikipedia.org/wiki/PhilPapers PhilPapers]
* [https://bn.wikipedia.org/s/4sy জ্ঞান] দেখুন [https://en.wikipedia.org/wiki/Internet_Encyclopedia_of_Philosophy ইন্টারনেট এনসাইক্লোপিডিয়া অফ ফিলোসফি], আইএসএসএন ২১৬১-০০০২, ৯ মার্চ ২০১৭।
* [https://plato.stanford.edu/entries/knowledge-value/ "জ্ঞানের মূল্য"]
* [https://plato.stanford.edu/entries/knowledge-analysis/ "জ্ঞানের বিশ্লেষন"]
* [https://plato.stanford.edu/entries/knowledge-acquaindescrip/ "অভিজ্ঞতা বনাম বর্ণনা থেকে জ্ঞান অর্জন"] -
* [
[[বিষয়শ্রেণী:জ্ঞান]]
|