ক্রীড়ায় মুসলমান নারী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১ নং লাইন:
 
'''মুসলমান নারীরা''' বা ('''মুসলিম নারীরা''') খেলাধুলার সাথে জড়িত তখন থেকেই, যখন ৭ম শতাব্দীর শুরুতে ইসলামের আবির্ভাব হয়েছিল এবং মুহাম্মদ তার স্ত্রী আয়িশার সাথে দৌড়ে অংশ নিয়েছিল। আধুনিক মুসলমান নারী ক্রীড়াবিদগন ভলিবল, টেনিস, অ্যাসোসিয়েশন ফুটবল, অসিচালনা, বাস্কেটবল সহ বিভিন্ন ক্রীড়াক্ষেত্রে সাফল্য দেখিয়েছে। ২০১৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বিভিন্ন ক্রীড়ায় ব্যাপক পরিধিতে অংশগ্রহণ করে ৪০জন মুসলমান নারী পদক জিতেছিল।
 
তা সত্ত্বেও, মুসলমান নারীরা ক্রীড়া অঙ্গনের নিম্ন পর্যায়, স্কুল বা অপেশাদার ক্রীড়া থেকে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় প্রতিনিধিত্ব করছে। এর কারণগুলো হতে পারে পারিবারিক বা সাংস্কৃতিক চাপ, অনুষ্ঠান ও উপযুক্ত সুযোগ সুবিধা থাকা, হিজাব নিষিদ্ধকরণ, ইসলামী মাথায় কাপড়। মুসলমান নারীরা ক্রীড়াকে নারী ক্ষমতায়নের মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার করছে, স্বাস্থ্য ও ভালথাকা, নারী অধিকার এবং শিক্ষার প্রতিও কাজ করছে।