নবগঙ্গা নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
AftabBot-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Anup Sadi-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
১ নং লাইন:
{{Geobox
| River
<!-- *** Name section *** -->
|name = নবগঙ্গা নদী
|category_hide= 1
৭ ⟶ ৬ নং লাইন:
|other_name =
|other_name1 =
<!-- *** Image *** --->
|image =
|image_size =
|image_caption =
<!-- *** Etymology *** --->
|etymology =
<!-- *** Country etc. *** -->
|country = বাংলাদেশ
|country1 =
২৭ ⟶ ২৩ নং লাইন:
|landmark1 =
|landmark 2 =
<!-- *** Geography *** -->
|length = ২১৪ কিলোমিটার
|watershed =
৩৬ ⟶ ৩১ নং লাইন:
|discharge1_location =
|discharge1 =
<!-- *** Source *** -->
|source_name = মাথাভাঙ্গা নদী
|source_location =
৫৩ ⟶ ৪৭ নং লাইন:
|source_elevation =
|source_length =
<!-- *** Mouth *** -->
|mouth_name = আতাই নদী
|mouth_location =
৬৯ ⟶ ৬২ নং লাইন:
|mouth_long_EW =
|mouth_elevation =
<!-- *** Tributaries *** -->
|tributary_left =
|tributary_left1 =
|tributary_right =
|tributary_right1 =
<!-- *** Free fields *** -->
|free_name =
|free_value =
<!-- *** Map section *** -->
|map =
|map_size =
|map_caption =
}}
'''নবগঙ্গা নদী''' ({{lang-en|Nabaganga River}}) [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের [[খুলনা জেলা|খুলনা]], [[যশোর জেলা|যশোর]], [[চুয়াডাঙ্গা জেলা|চুয়াডাঙ্গা]], [[ঝিনাইদহ জেলা|ঝিনাইদহ]], [[মাগুরা জেলা|মাগুরা]] এবং [[নড়াইল জেলা|নড়াইল জেলার]] একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ২১৪ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৮৫ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক নবগঙ্গা নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৪৫।<ref name="নদনদী">মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক, ''বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি'', [[কথাপ্রকাশ]], ঢাকা, ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, পৃষ্ঠা ৪৫-৪৬, ISBN 984-70120-0436-4.</ref> এটি [[মাথাভাঙ্গা নদী|মাথাভাঙ্গা নদীর]] শাখা নদী। মাথাভাঙা থেকে ‘গঙ্গা নবপরূপপ্রাপ্ত হয়েছে’-এই বিবেচনায় এর নামকরণ হয়েছে নবগঙ্গা।
 
== প্রবাহ ==
চুয়াডাঙ্গার কাছ থেকে পূর্বদিকে প্রবাহিত হওয়ার পর [[মাগুরা জেলা |মাগুরাতে]] [[কুমার নদী]] ও নড়াইলের চিত্রা নদীর জলধারাসহ এটি দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হয়ে ভৈরব নদীতে পড়েছে। পূর্বে ইছামতির শাখা নদী ছিল, কিন্তু উৎসমুখ ভরাট হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে ভৈরব নদীর একটি উপনদীতে পরিণত হয়েছে। নদীটি নাব্য ও জোয়ার-ভাটা দ্বারা প্রভাবিত।চুয়াডাঙ্গা এবং ঝিনাইদহ জেলা অতিক্রম করে মাগুরা জেলার কাছে কুমারের সাথে মিশেছে নবগঙ্গা। এখান থেকে নবগঙ্গা কুমার নদীর পানিতে সঞ্জীবিত হয়। বস্তুত মাগুরার পরবর্তী নবগঙ্গা কুমার নদীরই বর্ধিতরূপ। গড়াই-মধুমতির বর্তমান মূল স্রোতধারার অধিকাংশই নড়াইল জেলার বড়দিয়াতে নবগঙ্গা দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। নদীটির মোট দৈর্ঘ্য ২৩০ কিমি। নবগঙ্গার যাত্রাপথ আঁকাবাঁকা, তবে নদীটি ভাঙনপ্রবণ নয়। চুয়াডাঙ্গা থেকে মাগুরা পর্যন্ত নদীটি অনাব্য এবং জলজ উদ্ভিদে সমাকীর্ণ। এই এলাকায় বর্ষাকালে দুই-তিন মাস নৌযান চলাচল সম্ভব। তবে মাগুরার নিম্নাঞ্চল থেকে সারা বছরই নাব্য। [[মাগুরা জেলা |মাগুরা]] পর্যন্ত নদীটির গড় প্রশস্ততা ২০০ মিটার এবং পরবর্তী অংশের গড় প্রস্থ ৩০০ মিটার। মাগুরা পরবর্তী ভাটি অংশে জোয়ার-ভাটার গড় পরিসর ১ মিটার।নদী তীরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোর মধ্যে চুয়াডাঙ্গা, [[ঝিনাইদহ]], [[মাগুরা জেলা |মাগুরা]] , [[বিনোদপুর ইউনিয়ন|বিনোদপুর]], শত্রুজিৎপুর, নহাটা, সিঙ্গিয়া, নলদি ব্রাহ্মণডাঙ্গা, রায়গ্রাম, কলাগাছিয়া, এড়েন্দা, লক্ষ্মীপাশা, লোহাগড়া, কুমারকান্দা, কামঠানা, তেঁতুলিয়া, কালনা, বড়দিয়া, গাজীরহাট। সম্ভবত মোগল শাসনামলে নবগঙ্গা নদীর একটি শাখা মল্লিকপুর, কোলা, দিঘলিয়া, তেলিপাড়া হয়ে কালিয়া থানায় প্রবাহিত হতো<ref>{{cite web|url=http://www.nodimatrik.com/index.php/2012-02-08-10-58-42/298-nabaganga-river|title=নবগঙ্গা নদী}}</ref>
 
== ভৌত বিবরন ==
১০২ ⟶ ৯২ নং লাইন:
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{reflist}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের নদী]]