সোমেশ্বরী নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ইতিহাস
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেট প্রতিস্থাপন
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক নদী
{{Geobox
| name = সোমেশ্বরী নদী
| River
| image_name =শুকনো মৌসুমে সোমেশ্বরী নদী.JPG
<!-- *** Name section *** -->
| image_size =
|name = সোমেশ্বরী নদী
| image_alt =
|category_hide= 1
| caption =সোমেশ্বরী নদীর রুপ
|native_name =
|other_name image_map =
|other_name1 map_size =
| map_alt =
<!-- *** Image *** --->
| map_caption =
|image = শুকনো মৌসুমে সোমেশ্বরী নদী.JPG
|image_size origin =গারো পাহাড়
| mouth =বাউলাই নদী
|image_caption = সোমেশ্বরী নদীর রুপ
| progression =
<!-- *** Etymology *** --->
| basin_countries =বাংলাদেশ ভারত
|etymology =
| location =সিলেট বিভাগ, [[সুনামগঞ্জ জেলা]], [[নেত্রকোনা জেলা]]
<!-- *** Country etc. *** -->
| length =৬৭ কিলোমিটার
|country = বাংলাদেশ
| elevation =
|country1 = ভারত
| mouth_elevation =
|state =
|state1 discharge =
| watershed =
|region = সিলেট বিভাগ
| river_system =
|region1 =
| left_tribs =
|district = [[সুনামগঞ্জ জেলা]]
| right_tribs =
|district1 = [[নেত্রকোনা জেলা]]
|city =
|city1 =
|landmark =
|landmark1 =
|landmark 2 =
<!-- *** Geography *** -->
|length = ৬৭ কিলোমিটার
|watershed =
|discharge_location =
|discharge =
|discharge_max =
|discharge_min =
|discharge1_location =
|discharge1 =
<!-- *** Source *** -->
|source_name = গারো পাহাড়
|source_location = [[নকরেক জাতীয় উদ্যান]], [[পশ্চিম গারো পাহাড় জেলা]], [[মেঘালয়]], [[ভারত]]
|source_district =
|source_region =
|source_state =
|source_country =
|source_lat_d =
|source_lat_m =
|source_lat_s =
|source_lat_NS =
|source_long_d =
|source_long_m =
|source_long_s =
|source_long_EW =
|source_elevation =
|source_length =
<!-- *** Mouth *** -->
|mouth_name = বাউলাই নদী
|mouth_location =
|mouth_district =
|mouth_region =
|mouth_state =
|mouth_country =
|mouth_lat_d =
|mouth_lat_m =
|mouth_lat_s =
|mouth_lat_NS =
|mouth_long_d =
|mouth_long_m =
|mouth_long_s =
|mouth_long_EW =
|mouth_elevation =
<!-- *** Tributaries *** -->
|tributary_left =
|tributary_left1 =
|tributary_right =
|tributary_right1 =
<!-- *** Free fields *** -->
|free_name =
|free_value =
<!-- *** Map section *** -->
|map =
|map_size =
|map_caption =
}}
 
'''সোমেশ্বরী নদী''' ({{lang-en|Shomeshwari River}}) [[বাংলাদেশ]]-[[ভারত|ভারতের]] একটি [[আন্তঃসীমান্ত নদী]]।<ref name="banglapedia">{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি |date=১৬ জুন ২০১৪ |title=আন্তঃসীমান্ত_নদী |url=http://bn.banglapedia.org/index.php?title=আন্তঃসীমান্ত_নদী |website=বাংলাপিডিয়া |access-date=: ১৬ জুন ২০১৪}}</ref> এটি [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[নেত্রকোনা]] জেলায় প্রাবাহিত একটি নদীর নাম। ভারতের [[মেঘালয়]] রাজ্যের গারো পাহাড়ের বিঞ্চুরীছড়া, বাঙাছড়া প্রভৃতি ঝর্ণাধারা ও পশ্চিম দিক থেকে রমফা নদীর স্রোতধারা একত্রিত হয়ে সোমেশ্বরী নদীর সৃষ্টি। অবশ্য এক সময় সমগ্র নদীটি সিমসাং নামে পরিচিত ছিল। ৬৮৬ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে সোমেশ্বর পাঠক নামে এক সিদ্ধপুরুষ অত্রাঞ্চল দখল করে নেয়ার পর থেকে নদীটি সোমেশ্বরী নামে পরিচিতি পায়। মেঘালয় রাজ্যের বাঘমারা বাজার (পূর্ব নাম বঙ বাজার) হয়ে বাংলাদেশের রাণীখং পাহাড়ের কাছ দিয়ে সোমেশ্বরী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
 
 
রাণীখং পাহাড়ের পাশ বেয়ে দক্ষিণ দিক বরাবর শিবগঞ্জ বাজারের কাছ দিয়ে সোমেশ্বরী নদী বরাবর পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়। সেই পথে কুমুদগঞ্জ বাজার হয়ে কোনাপাড়া গ্রামের সামনে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বাকলজোড়া, সিধলি, কলমাকান্দা, মধ্যনগর হয়ে ধনু নদীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে সোমেশ্বরী। সোমেশ্বরীর মূলধারা তার উৎসস্থলে প্রায় বিলুপ্ত। বর্ষা মৌসুম ছাড়া অন্য কোন মৌসুমে পানি প্রবাহ থাকে না। ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে পাহাড়ীয়া ঢলে সোমেশ্বরী বরাবর দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হয়ে নতুন গতিপথের সৃষ্টি করেছে। যা স্থানীয় ভাবে শিবগঞ্জ ঢালা নামে খ্যাত। বর্তমানে এ ধারাটি সোমেশ্বরীর মূল স্রোতধারা। এ স্রোতধারাটি চৈতালি হাওর হয়ে জারিয়া-ঝাঞ্জাইল বাজারের পশ্চিমদিক দিয়ে [[কংশ নদী]] সঙ্গে মিলিত হয়েছে। ১৯৮৮ সালে পাহাড়ীয়া ঢলে [[আত্রাখালি নদী]] নামে সোমেশ্বরী নদীর একটি শাখা নদীটির সৃষ্টি হয়। সুসঙ্গ দুর্গাপুর বাজারের উত্তর দিক দিয়ে সোমেশ্বরী নদী থেকে পূর্বদিকে প্রবাহিত হয়েছে আত্রাখালী। কিছু দূর এগিয়ে সোমেশ্বরীর মূলধারা সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। আত্রাখালি নদী এখন বেশ খরস্রোতা। আবার সাম্প্রতিক সময়ে ২০১৪ সালের ভয়াবহ বন্যার পর আত্রাখালি থেকে নয়া গাঙ নামের আর একটি স্রোত ধারা উত্তর দিকে সৃষ্টি হয়েছে। আরো ভাটিতে সোমেশ্বরীর শাখা নদীর সৃষ্টি হয়েছে গুনাই, বালিয়া ও খারপাই।<ref>http://netrakonazelaretihas.blogspot.com/2013/01/blog-post_1650.html</ref>
৯৭ ⟶ ৩৭ নং লাইন:
== বহিঃসংযোগ ==
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{Reflist}}
{{সূত্র তালিকা}}
{{reflist}}
 
{{বাংলাদেশের নদনদী}}