পুনর্ভবা নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ টেমপ্লেট প্রতিস্থাপন |
|||
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক নদী
▲|name = পুনর্ভবা নদী
| image_alt =
|
|
| map_alt =
▲|image = Punarbhaba_River.JPG
▲|image_size = 250px
▲|image_caption = কাঞ্চন রেলওয়ে স্টেশনের নিকটে রেলসেতুর উপর থেকে তোলা পুনর্ভবা নদীর দৃশ্য।
| progression =
| basin_countries =বাংলাদেশ ভারত
| location =পশ্চিমবঙ্গ, রংপুর বিভাগ, [[দিনাজপুর জেলা]], [[দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা]]
| elevation =
|
| river_system =
| left_tribs =
| right_tribs =
▲|length = ২২৩ কিলোমিটার
▲|watershed =
▲|source_name = শিবরামপুর ইউনিয়নের বিলাঞ্চল
▲|mouth_name = মহানন্দা নদী
▲|mouth_elevation =
▲|map_caption =
}}
'''পুনর্ভবা'''
==উৎপত্তি==
৯২ ⟶ ৩৩ নং লাইন:
== প্রবাহ পথ==
[[দিনাজপুর]] শহর এ নদীর অববাহিকায় অবস্থিত। বর্তমানে মৃত ঘাঘরা, গাবুরা, কাঁচাই প্রভৃতি নদী এক সময় পুনর্ভবারই উপনদী ছিল। নদীর গতিপথ উত্তর থেকে দক্ষিণে বিস্তৃত। [[আত্রাই]] থেকে কয়েক কিলোমিটার পশ্চিমে পুনর্ভবার উচ্চতর গতিপথ। দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হওয়ার পর পুনর্ভবা [[ঢেপা নদী|ঢেপা নদীর]] সঙ্গে মিলিত হয়েছে, যা [[করতোয়া নদী|করতোয়া নদীর]] একটি শাখা নদী। [[দিনাজপুর]] শহরের ঠিক দক্ষিণে নদীটি পশ্চিম এবং পশ্চিম-কেন্দ্রীয় বরেন্দ্রভূমির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। এর নদীবিস্তৃত ভূমির প্রশস্ততা ৩ থেকে ৮ কিলোমিটার। [[নবাবগঞ্জ জেলা|চাপাই নবাবগঞ্জ জেলার]] [[রহনপুর|রহনপুরের]] ঠিক দক্ষিণ দিকটি [[মহানন্দা নদী|মহানন্দা]] নদীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে। টাঙ্গন নদীর রয়েছে একটি সুরক্ষিত নদীবিস্তৃত ভৃমি, যা পর্বত পাদদেশীয় সমভূমি পর্যন্ত বিস্তৃত। কুলিক নদীর তীরবর্তী ভৃমি লক্ষণীয়ভাবে তরঙ্গায়িত। নাগর নদী দিনাজপুর জেলার পশ্চিম সীমানার বহু কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত। [[ভারত|ভারতের]] মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে এটি পুনরায় ভোলাহাটের কাছে বাংলাদেশের সীমান্তসংলগ্ন হয়ে প্রবাহিত হয়েছে ; অতঃপর [[নবাবগঞ্জ জেলা|নবাবগঞ্জ জেলার]] মধ্য দিয়ে নবাবগঞ্জ শহরের দক্ষিণে পদ্মার সাথে মিলিত হয়েছে। নদীটি জোয়ার ভাটা প্রভাবিত নয়।<ref>{{
==অন্যান্য তথ্য==
|