পিটার রিচার্ডসন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
আরও দেখুন - অনুচ্ছেদ
Suvray (আলোচনা | অবদান)
→‎খেলোয়াড়ী জীবন: + পরিমার্জন
৭৭ নং লাইন:
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৩৪ টেস্টে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পান তিনি। ৭ জুন, ১৯৫৬ তারিখে [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে তাঁর টেস্ট অভিষেক ঘটে। সিরিজের প্রথম [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] ৮১ ও ৭৩ রান তুলেন। এরপর [[ওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ড|ওল্ড ট্রাফোর্ডে]] [[জিম লেকার|জিম লেকারের]] ১৯ উইকেট লাভের জনপ্রিয় খেলায় ১০৪ রান তুলেন। ঐ বছর তিনি ৪৯১ টেস্ট রান তুলেন যা বিশ্বের সর্বোচ্চ ছিল্।ছিল। নিজদেশে অনুষ্ঠিত পরবর্তী দুই সিরিজে ইংল্যান্ডের প্রথম পছন্দের উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান ছিলেন তিনি।
 
১৯৫৭ সালে তাঁর ভাই [[Dick Richardson (cricketer)|ডিক রিচার্ডসনের]] সাথে তিনিও ট্রেন্ট ব্রিজ টেস্ট খেলেন। এরফলে ২০শ শতাব্দীতে প্রথমবারের মতো একই দলের পক্ষে দুই ভাইয়ের অংশগ্রহণ ঘটে।<ref name="Cap"/><ref>{{cite book|title=If The Cap Fits|last=Bateman|first=Colin|year=1993|publisher=Tony Williams Publications|isbn=1-869833-21-X|page=137}}</ref> [[English cricket team in India, Pakistan and Ceylon in 1961–62|১৯৬১-৬২]] মৌসুমে পাকিস্তান ও ভারত সফরে আসেন। এসময় তিনি [[Battingব্যাটিং order (cricket)অর্ডার|নিচের সারিতে]] খেলেন। এরপর ইংল্যান্ডে আরো একটি খেলায় অংশ নেন। ১৯৬৩ সালে সফরকারী [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজের]] বিপক্ষে তিনি ২ ও ১৪ রান তুলেন [[ওয়েস হল]] ও [[চার্লি গ্রিফিথ|চার্লি গ্রিফিথের]] বোলিং আক্রমণ মোকাবেলা করে।<ref name="Cap"/>
 
কিন্তু ১৯৫৮-৫৯ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ায় দূর্বল খেলা প্রদর্শন করেন ও ইংল্যান্ড [[দি অ্যাশেজ|অ্যাশেজ]] খুঁইয়ে ফেলে।<ref name="Cap">{{cite book |title=If The Cap Fits|last=Bateman|first=Colin|year=1993|publisher=Tony Williams Publications|isbn=1-869833-21-X|page=140}}</ref> ১৯৬৫ সালে অবসর নেয়ার পূর্ব-পর্যন্ত কেন্টের প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি।