আনোয়ার হোসেন মনির: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
খেলোয়াড়ী জীবন - অনুচ্ছেদ
Suvray (আলোচনা | অবদান)
অবসর - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
৮ নং লাইন:
| batting = ডানহাতি
| bowling = ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
| role = [[বোলিং (ক্রিকেট)|বোলার]]
| international = true
| testdebutdate =
| testdebutyear =
| testdebutagainst =
| testcap = ৩২
| odicap = ৬২
| deliveries = balls
| columns = 2
| column1 = [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]]
| matches1 = 3
৪১ ⟶ ৪৮ নং লাইন:
}}
 
'''আনোয়ার হোসেন মনির''' ([[জন্ম]]: [[৩১ ডিসেম্বর]], [[১৯৮১]]) [[মুন্সিগঞ্জ জেলা|মুন্সিগঞ্জে]] জন্মগ্রহণকারী [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] সাবেক [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট|আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার]]। [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল|বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ঘরোয়া ক্রিকেটে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পক্ষে খেলেছেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন ‘মনির’ ডাকনামে পরিচিত '''আনোয়ার হোসেন'''। লিকলিকে গড়নের আনোয়ার ২০০৩ সালে ৩টি [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] ও একটিমাত্র [[একদিনের আন্তর্জাতিক|ওডিআই]] খেলার সুযোগ পান।
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
অভিজ্ঞতাবিহীন অবস্থায় মিডিয়াম পেস বোলিংবোলিংয়ে পারদর্শী আনোয়ার ২০০৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে অস্ট্রেলিয়া সফরে টেস্ট দলের সদস্যরূপে প্রতিনিধিত্ব করেন। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে ৩০তম খেলোয়াড়রূপে টেস্ট ক্যাপ পরিধান করেন। [[২০০৩ বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অস্ট্রেলিয়া সফর|২৫ জুলাই, ২০০৩]] তারিখে কেয়ার্নসে স্বাগতিক [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে তার টেস্ট অভিষেক হয়। কিন্তু কোন উইকেট লাভ করতে পারেননি। এরপর পাকিস্তান সফরে গেলেও তেমন সফলতা পাননি তিনি। অক্টোবর, ২০০৩ সালে ইংল্যান্ড সফরে প্রথম খেলায় বোর্ড সভাপতি একাদশের বিপক্ষে বোলিং আক্রমণে নেতৃত্ব দেন। খেলায় তিন উইকেট পান। তন্মধ্যে, তার বলে [[মাইকেল ভন|মাইকেল ভনের]] ক্যাচ ধরেন একই নামের আরেক [[আনোয়ার হোসেন (ক্রিকেটার)|আনোয়ার হোসেন]]। ২০০৫ সালের বসন্তে ইংল্যান্ড সফরে যাবার জন্য জাতীয় দলের সদস্য হন। প্রস্তুতিমূলক খেলায় নর্দান্টসের বিপক্ষে [[মুশফিকুর রহিম|মুশফিকুর রহিমের]] অপরাজিত ১১৫* ও [[মোহাম্মদ রফিক (ক্রিকেটার)|মোহাম্মদ রফিকের]] ৫৪ রান এবং তার ৪/১১৩ বোলিং পরিসংখ্যানে খেলাটি ড্রয়ে পরিণত হয়। কিন্তু, ২০ ওভারে তিনি প্রায় ছয় রান দিয়ে বসেন।<ref>[http://www.espncricinfo.com/engvban/content/story/209792.html Northants v Bangladesh, tour match, 3rd day May 22, 2005, Rahim century boosts Bangladesh, retrieved: 13 February, 2017]</ref> এরফলে টেস্ট সিরিজে অংশ নেয়ার জন্য আমন্ত্রিত হন তিনি। [[২০০৫ বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ইংল্যান্ড সফর|৩ জুন, ২০০৫]] তারিখে চেস্টার-লি-স্ট্রিটে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ও সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন।
 
এরপর পাকিস্তান সফরে গেলেও তেমন সফলতা পাননি তিনি। অক্টোবর, ২০০৩ সালে ইংল্যান্ড সফরে প্রথম খেলায় বোর্ড সভাপতি একাদশের বিপক্ষে বোলিং আক্রমণে নেতৃত্ব দেন। খেলায় তিন উইকেট পান। তন্মধ্যে, তার বলে [[মাইকেল ভন|মাইকেল ভনের]] ক্যাচ ধরেন একই নামের আরেক [[আনোয়ার হোসেন (ক্রিকেটার)|আনোয়ার হোসেন]]। ২০০৫ সালের বসন্তে ইংল্যান্ড সফরে যাবার জন্য জাতীয় দলের সদস্য হন। প্রস্তুতিমূলক খেলায় নর্দান্টসের বিপক্ষে [[মুশফিকুর রহিম|মুশফিকুর রহিমের]] অপরাজিত ১১৫* ও [[মোহাম্মদ রফিক (ক্রিকেটার)|মোহাম্মদ রফিকের]] ৫৪ রান এবং তার ৪/১১৩ বোলিং পরিসংখ্যানে খেলাটি ড্রয়ে পরিণত হয়। কিন্তু, ২০ ওভারের বোলিং পরিসংখ্যানে তিনি প্রায় ছয় রান দিয়ে বসেন।<ref>[http://www.espncricinfo.com/engvban/content/story/209792.html Northants v Bangladesh, tour match, 3rd day May 22, 2005, Rahim century boosts Bangladesh, retrieved: 13 February, 2017]</ref> তাস্বত্ত্বেও টেস্ট সিরিজে অংশ নেয়ার জন্য আমন্ত্রিত হন তিনি। [[২০০৫ বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ইংল্যান্ড সফর|৩ জুন, ২০০৫]] তারিখে চেস্টার-লি-স্ট্রিটে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ও সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন।
৯ অক্টোবর, ২০০২ তারিখে একমাত্র ওডিআইয়ে অংশ নেন। কিম্বার্লিতে স্বাগতিক [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকার]] বিপক্ষে তার একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক হয়।
 
৯ অক্টোবর, ২০০২ তারিখে একমাত্র ওডিআইয়ে অংশ নেন। কিম্বার্লিতে স্বাগতিক [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকার]] বিপক্ষে তার একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক হয়। নিচের সারির ব্যাটসম্যান হিসেবে ১ বল মোকাবেলা করে শূন্য রানে অপরাজিত থাকেন। এছাড়াও বল হাতে আট ওভারে ৪৫ রান দিলেও কোন উইকেট পাননি।
 
স্বল্পকালীন টেস্ট খেলোয়াড়ী জীবনে বোলার হিসেবে অগৌরবজনক রেকর্ডের সাথে নিজেকে জড়িয়ে ফেলেন। ৩৪৮ বল ডেলিভারি করে সর্বাধিক ৩০৭ রান দেন ও কোন [[উইকেট]] লাভে সক্ষমতা দেখাননি।<ref name="Walmsley">{{cite book|last=Walmsley|first=Keith|title=Mosts Without in Test Cricket|year=2003|publisher=Keith Walmsley Publishing Pty Ltd|location=Reading, England |isbn=0947540067|pages=457}}.</ref>
 
== অবসর ==
২০০০-০১ মৌসুমে [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে]] অভিষিক্ত হন। এতে [[ঢাকা বিভাগ ক্রিকেট দল|ঢাকা বিভাগের]] পক্ষে খেলেন। ৮ জানুয়ারি, ২০০৮ তারিখে ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় একদিনের ক্রিকেট লীগে [[রাজশাহী বিভাগ ক্রিকেট দল|রাজশাহী বিভাগের]] বিপক্ষে অংশ নেন। ঐ খেলায় তিনি [[ম্যান অব দ্য ম্যাচ|ম্যান অব দ্য ম্যাচের]] [[পুরস্কার]] পান। কয়েক বছর ঘরোয়া ক্রিকেটে অংশ নেয়ার পর মনির কোচিং কোর্সে অংশ নেন। বর্তমানে তিনি [[বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড|বিসিবিতে]] কর্মরত।
 
== তথ্যসূত্র ==
৫৭ ⟶ ৬৭ নং লাইন:
== আরও দেখুন ==
* [[মুশফিকুর রহিম]]
* [[বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড]]
* [[বাংলাদেশী টেস্ট ক্রিকেটারদের তালিকা]]
* [[২০০৫ বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ইংল্যান্ড সফর]]