দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
সম্প্রসারণ, বানান সংশোধন, তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন
৩০ নং লাইন:
}}
 
এটি পূর্ব [[ভারত]] এর [[পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্যের একটি জেলা। বন, বাদা, খাড়ি, ভেড়ি, নদ-নদী নিয়ে এই জেলার প্রাকৃতিক রূপ গঠিত। তার সঙ্গে পরিচিত [[সুন্দরবন]] ও তার বাঘ। নদনদীর ভাটা দক্ষিণে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে মিলিত হয় বলে এই অঞ্চল একসময় '''ভাটিদেশ''' নামে পরিচিত ছিল।
 
== ইতিহাস ==
৪২ নং লাইন:
১৯৮৩ সালে ডঃ অশোক মিত্রের প্রসাসনিক সংস্কার কমিটি এই জেলাকে বিভাজনের সুপারিশ করে। [[১৯৮৬]] সালে ১লা মার্চ জেলাটিকে [[উত্তর ২৪ পরগণা জেলা]] ও [[দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলা]] নামে দুটি জেলায় ভাগ করা হয়। দুটি জেলাই প্রেসিডেন্সি বিভাগের অন্তর্ভুক্ত।
 
খ্রিস্টীয় দ্বিতীয় শতাব্দীতে গ্রিক ভূগোলবিদ টলেমির “[[ট্রিটিজ অন জিওগ্রাফি]]” বইয়ে গঙ্গারিডি বা গঙ্গারিদাই জাতির কথা বলা হয়েছে। [[গঙ্গারিডি]] বা গঙ্গারিদাই জাতির মানুষের আবাসস্থল ছিল এই অঞ্চলে।অঞ্চল। মৌর্যযুগের অনেক নিদর্শন সংলগ্ন অঞ্চলসমূহ থেকে মিলেছে।
 
২৪টি পরগনা সরাসরি গুপ্ত সাম্রাজ্যের অংশ ছিল না। গৌড় রাজ [[শশাঙ্ক]] এই অঞ্চলে শাসন কায়েম করতে পারেনি। পাল বংশের রাজা ধর্মপালের রাজ্যভুক্ত হয়েছিল বলে মনে করা হয়। তবে সেন যুগের বহু দেব্দেবীরদেবদেবীর মূর্তি জেলার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আবিস্কৃত হয়েছে।
 
কলকাতার শিয়ালদহের কাছে পুকুর খুঁড়ে প্রায় ৩০ ফুট নিচে সুন্দরী গাছের অনেক গুড়ি পাওয়া গিয়েছিল। মাতলার কাছে ১০-১২ ফুট মাটি খুঁড়ে একসময় দেখা গিয়েছে যে, একাধিক সুন্দরী গাছ কঙ্কালের মতো সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এ থেকে বোঝা যায়, বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রাকৃতিক কারণে এ অঞ্চলের মাটি বসে গিয়েছে; সেজন্য ঘরবাড়ি, মন্দির, মূর্তি, রাজপ্রাসাদ ইত্যাদি কোন চিহ্ন এখানে দীর্ঘস্থায়ী হয়নি, তার অধিকাংশই মাটির তলায় সমাধিস্থ।<ref name=Ghosh>ঘোষ, বিনয়, "পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি", তৃতীয় খন্ড, প্রথম সংস্করণ, প্রকাশ ভবন, পৃষ্ঠা: ১৫২</ref>
 
“মনসামঙ্গল” কাব্যে ২৪টি পরগনা জেলার অনেক জায়গার নামের উল্লেখ পাওয়া যায়। [[চাঁদ সওদাগর]] চম্পকনগরী থেকে যাত্রা শুরু করে তাঁর তরী ভাসিয়েছিলেন [[ভাগীরথী]]র প্রবাহে।তিনি [[কুমারহট্ট]], [[ভাটপাড়া]],[[কাকিনাড়া]],মুলাজোর,গারুলিয়া,[[ইছাপুর]], দিগঙ্গা-চনক ([[ব্যারাকপুর]]),[[খড়দহ]], [[চিৎপুর]], [[কলিকাতা]],[[কালীঘাট]] ইত্যাদি জায়গা পার হয়েছিলেন।তিনি চম্পকনগরী থেকে যাত্রা শুরু করে [[বারুইপুর|বারুইপুরে]] পৌছেছিলেন।
 
জানা যায়, গৌড় থেকে মাহিনগর (পাঠান সুলতানদের রাজকর্মচারী মহীপতি বসুর নামানুসারে এই গ্রামের নাম) পর্যন্ত ভাগীরথী গঙ্গার প্রবাহ ছিল এবং এখানে সুলতান হুসেন শাহের (১৪৯৩ - ১৫১৮) নৌবহরের একটি বড় ঘাঁটি ছিল।<ref name=Ghosh>ঘোষ, বিনয়, "পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি", তৃতীয় খন্ড, প্রথম সংস্করণ, প্রকাশ ভবন, পৃষ্ঠা: ১৫২</ref>
কর্ণপুর রচিত “[[চৈতন্যচরিতামৃত]]” গ্রন্থে ও ২৪টি পরগনা জেলার অনেক জায়গার নামের উল্লেখ পাওয়া যায়।“[[মনসামঙ্গল]]” কাব্যে ও “চৈতন্যচরিতামৃত” গ্রন্থে পাওয়া বিভিন্ন জায়গার নাম ও বিবরণ তুলনা করলে দেখে যায় ২৪টি পরগনা জেলার উক্ত জায়গাগুলির অস্তিত্ব ছিল। চাঁদসওদাগর বারুইপুরে পৌছে আদি গঙ্গা তীরবর্তী মনসামন্দির লুঠ করেন। [[শ্রীচৈতন্যদেব]] বারুইপুরের কাছে অতিসরাতে অনন্ত পন্ডিতের আতিথ্য গ্রহণ করেন।[[মথুরাপুর]] থানা অঞ্চলে ছিল [[ছত্রভোগ]] বন্দর।
 
গঙ্গার প্রাচীন প্রবাহ [[কালীঘাট]] দিয়ে পূর্ব-দক্ষিণ অভিমুখে বৈষ্ণবঘাটা, [[গড়িয়া]], রাজপুর, হরিনাভি, কোদালিয়া, চাংড়িপোতা, মালঞ্চ, মাহিনগর, শাসন, বারুইপুর, ময়দা, দক্ষিণ-বারাসত, জয়নগর, মজিলপুর, প্রভৃতি গ্রাম দিয়ে বঙ্গোপসাগরে মিলিত হত৷ সাগর অভিমুখি গঙ্গাপ্রবাহপথের এই গ্রামগুলি ধর্মার্থীদের কাছে পবিত্র ছিল এবং সেজন্য দাক্ষিণাত্য বৈদিক ব্রাহ্মণরা এখানে বহুকাল আগে থেকে বসবাস শুরু করেছিলেন।<ref>ঘোষ, বিনয়, "পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি", তৃতীয় খন্ড, প্রথম সংস্করণ, প্রকাশ ভবন, পৃষ্ঠা: ২২০</ref>
 
কর্ণপুর রচিত “[[চৈতন্যচরিতামৃত]]” গ্রন্থে ও ২৪টি পরগনা জেলার অনেক জায়গার নামের উল্লেখ পাওয়া যায়।“[[মনসামঙ্গল]]” কাব্যে ও “চৈতন্যচরিতামৃত” গ্রন্থে পাওয়া বিভিন্ন জায়গার নাম ও বিবরণ তুলনা করলে দেখে যায় ২৪টি পরগনা জেলার উক্ত জায়গাগুলির অস্তিত্ব ছিল। চাঁদসওদাগরচাঁদসদাগর বারুইপুরে পৌছে আদি গঙ্গা তীরবর্তী মনসামন্দির লুঠ করেন। [[শ্রীচৈতন্যদেবচৈতন্যদেব]] বারুইপুরের কাছে অতিসরাতে অনন্ত পন্ডিতের আতিথ্য গ্রহণ করেন।[[মথুরাপুর]] থানা অঞ্চলে ছিল [[ছত্রভোগ]] বন্দর।
ষোড়শ শতাব্দীর মধ্যভাগে এই অঞ্চলের নদীপথে পর্তুগিজ জলদস্যুদের একচ্ছত্র আদিপত্য ছিল। পরবর্তি ১০০ বছর তাদের আদিপত্য বজায় ছিল উত্তর ২৪টি পরগনা ও দক্ষিণ ২৪টি পরগনার বসিরহাট অঞ্চলে। এই সময় পর্তুগিজ জলদস্যুদের অত্যাচারে অনেক সমৃদ্বশালী জনপদ জনশূন্য হয়ে যায়।
 
ষোড়শ শতাব্দীর মধ্যভাগে এই অঞ্চলের নদীপথে পর্তুগিজ জলদস্যুদের একচ্ছত্র আদিপত্যআধিপত্য ছিল। পরবর্তিপরবর্তী ১০০ বছর তাদের আদিপত্যআধিপত্য বজায় ছিল উত্তর ২৪টি পরগনা ও দক্ষিণ ২৪টি পরগনার বসিরহাট অঞ্চলে। এই সময় পর্তুগিজ জলদস্যুদের অত্যাচারে সুন্দরবনের অনেক সমৃদ্বশালীসমৃদ্ধশালী জনপদ জনশূন্য হয়ে যায়।
১৭ শতাব্দীর শুরুতে প্রতাপাদিত্য, যিনি বারো ভুঁইয়াদের অন্যতম ছিলেন, যশোর,খুলনা, বরিশালসহ গোটা ২৪টি পরগনা জেলার অধিপতি ছিলেন। যশোররাজ প্রতাপাদিত্য পর্তুগিজ জলদস্যুদের সঙ্গে বারবার সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছিলেন। তিনি সাগরদ্বীপ, সরসুনা ,জগদ্দল প্রভৃতি অঞ্চলে দুর্গ বানিয়ে এদের আটকাবার চেষ্ঠা করেন।
এখানকার নদীপথে যেতে যেতে অনেক জায়গায় জীর্ণ বাড়িঘরের, এক-আধটা মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ দেখা যায়।
১৭ শতাব্দীর শুরুতে প্রতাপাদিত্য, যিনি বারো ভুঁইয়াদের অন্যতম ছিলেন, যশোর,খুলনা, বরিশালসহ গোটা ২৪টি পরগনা জেলার অধিপতি ছিলেন। যশোররাজ প্রতাপাদিত্য পর্তুগিজ জলদস্যুদের সঙ্গে বারবার সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছিলেন। তিনি সাগরদ্বীপ, সরসুনা ,জগদ্দল প্রভৃতি অঞ্চলে দুর্গ বানিয়ে এদের আটকাবার চেষ্ঠাচেষ্টা করেন। ১৮৯০ সালে সুন্দরবন সফরকারী এক ইংরেজ সাহেব রাজা প্রতাপাদিত্যের রাজপুরীর ধ্বংসাবশেষ দেখতে পান; যা সেসময় 'The Statesman' পত্রিকায় 'The Ruined City of the Sunderbans' নামে প্রকাশিত হয়েছিল।<ref>ঘোষ, বিনয়, "পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি", তৃতীয় খন্ড, প্রথম সংস্করণ, প্রকাশ ভবন, পৃষ্ঠা: ২৭৪</ref>
 
১৬১০ সালে মুঘল সেনাপতি মান সিংহের হাতে প্রতাপাদিত্য পরাজিত হন়। ভবানন্দ মজুমদার নামে এক তালুকদারের বিশ্বাসঘাতকতায়, যিনি বর্ধমানে গিয়ে মান সিংহের সাথে দেখা করেন, এবং প্রতাপাদিত্যকে কীভাবে চারিদিক থেকে ঘিরে ফেলা যায় সে ব্যাপারে পরামর্শ দেন ।
 
মান সিংহ ছিলেন কামদেব ব্রহ্মচারীর শিষ্য । কামদেবের বংশধর হালিশহরের জায়গিরদার লক্ষীকান্ত গঙ্গোপাধ্যায় কে ১৬১০ সালে সম্রাট জাহাঙ্গির মাগুরা,পাইকান, আনোয়ারপুর, কলকাতা ইত্যাদি একুশটি অঞ্চলের জমিদারি স্বত্ত্ব দেন। প্রতাপাদিত্য যখন রাজা বসন্ত রায়কে হত্যার ষড়যন্ত্র করেন তখন থেকে প্রতাপাদিত্যের সংস্রব ত্যাগ করেছিলেন লক্ষীকান্তলক্ষ্মীকান্ত[[হালিশহর]] নামটি লক্ষীকান্তরলক্ষ্মীকান্তর পূর্বপুরুষ পাঁচু শক্তি খানের হাভেলির কারণে কালক্রমে হালিশহর হয় । পাঁচু শক্তি খান ছিলেন হুমায়ুনের আফগান সেনাদের প্রধানপ্রধান। ।লক্ষীকান্তরলক্ষ্মীকান্তর বংশধরদের বলা হয় '''সাবর্ণ চৌধুরী''', কেননা তাঁরা আকবরের কাছ থেকে 'রায়' এবং জাহাঙ্গিরের কাছ থেকে 'চৌধুরী' খেতাব পান ।
 
লক্ষীকান্তলক্ষ্মীকান্ত গঙ্গোপাধ্যায়ের নাতি কেশবচন্দ্র মুর্শিদকুলি খাঁর আমলে দক্ষিণ ২৪টি পরগনা ও খুলনার জমিদার নিযুক্ত হন।
 
== ভূ-পরিচয় ==
 
উত্তর ২৪টি পরগনা ও দক্ষিণ ২৪টি পরগনা জেলার প্রায় পুরোটাই পলিগঠিত [[সমভুমিসমভূমি]], উত্তর থেকে দক্ষিণে সামান্য ঢালু। ১৮৩০ সালে ড্যাম্পিয়ার ও হজেস নামে দুই জন সার্ভে অফিসার সুন্দরবনের ব-দ্বীপ অঞ্চলের উত্তর সীমা নির্ধারন করেন। এই রেখার নাম হয় [[ড্যাম্পিয়ার-হজেস রেখা]]। এর দক্ষিণে সুন্দরবনের কর্দমাক্ত সিক্ত বনাঞ্চল বাদাবন নামে পরিচিত।এই বাদাবন(Mangrove forest) র‌য়াল বেঙ্গল টাইগারের বাসভুমি।বাসভূমি। গরাণ, গেঁওয়া, সুঁদরি, গর্জন, হেতাঁল, গোলপাতা, ইত্যাদি সুন্দরবনের গাছপালা।
কেওড়া, ধোন্দল, পশুর, বাইন, কাদড়া, ওড়া, আমুড়, হদো, বেলাসুন্দরী, গিলে, বাকঝাকা ইত্যাদি সুন্দরবনের গাছপালা। এছাড়া, শিঙ্গড়া, ভাদাল, গড়ে, খলসী, হিঙ্গে, গোলদাদ, হোগলা ইত্যাদি আগাছা এবং নানাবিধ বনৌষধি পাওয়া যায়।<ref>ঘোষ, বিনয়, "পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি", তৃতীয় খন্ড, প্রথম সংস্করণ, প্রকাশ ভবন, পৃষ্ঠা: ২৭২</ref>
 
দক্ষিণ ২৪টি পরগনা জেলার নদীগুলির মধ্যে [[হুগলি]],[[বিদ্যাধরী]],[[পিয়ালী]], [[মাতলা]], [[ইছামতি]] ও [[যমুনা]] প্রধান। হুগলি নদী জেলার পশ্চিম সীমানা ঘেঁষে প্রবাহিত। বাকি নদীগুলি গঙ্গা ও পদ্মার শাখা নদী।
৭৯ ⟶ ৮৭ নং লাইন:
১৯১৮ সালে জঙ্গল সাফ করার সময় জটার দেউলের ছ'মাইল দূরে দেউলবাড়ি নামক স্থানে (লট নং ১২২) এই ধরনের আরও একটি মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যায় (এখন বিলুপ্ত)। এই স্থানের আধমাইল পূর্বে কমবেশি একবিঘা পর্যন্ত বিস্তৃত একটি অট্টালিকার ধ্বংসাবশেষ দেখা গিয়েছিল। ১৯২১-২২ সালে জটার দেউলের বারো-তেরো মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে জগদ্দল গাঙের কাছে আরও একটি মন্দিরের অবশেষের হদিশ মিলেছিল। মাটি খোঁড়ার সময় এখানে (বনশ্যামনগর) ইটের ঘর, প্রচুর ইট মৃৎপাত্রের টুকরো এবং মানুষের অস্থি-কঙ্কাল ইত্যাদি পাওয়া যায়।
 
এর আটমাইল উত্তর-পশ্চিমে (লট নং ১১৪) এসময় জঙ্গলের মধ্যে বেশ একটি বড় ইটের স্তুপ খুঁড়ে নিচে একটি মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যায়, গর্ভগৃহ ছাড়া এই মন্দিরের আর কোন অংশের চিহ্ন ছিল না। খননকালে চারটি বিষ্ণুমূর্তি (একটি ৪ ফুট উঁচু, দুটি ৩ ফুট ৪ ইঞ্চি এবং আরেকটি ৩ ফুট ২ ইঞ্চি উঁচু) ও একটি নটরাজমূর্তি (মূর্তিটি ৩ ফুট ১ ইঞ্চি উঁচু, দশহাতযুক্ত; গলায় আজানুলম্বিত একটি মালা আছে, মালার নিচে দশটি নরমুণ্ড ঝোলানো।)। এছাড়া, পাথরপ্রতিমা, রাক্ষসখালি প্রভৃতি অঞ্চলেও অষ্টধাতুর বুদ্ধমূর্তি , অন্যান্য পাথর ও পোড়ামাটির মূর্তি আবিষ্কৃত হয়েছে।<ref name=Ghosh>ঘোষ, বিনয়, "পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি", তৃতীয় খন্ড, প্রথম সংস্করণ, প্রকাশ ভবন, পৃষ্ঠা: ১৫২-১৫৫</ref>
 
== প্রশাসনিক বিভাগ ==
 
# [[আলিপুর]] মহকুমা - [[গার্ডেনরিচ]], [[বেহালা]],[[ঠাকুরপুকুর]], [[মেটিয়াবুরুজ]],[[মহেশতলা]],
# [[বারুইপুর]] মহকুমা -
# [[ক্যানিং]]মহকুমা -
# [[ডায়মন্ডহারবার]] মহকুমা -
# [[কাকদ্বীপ]] মহকুমা -
 
== অর্থনীতি ==
১৪৭ ⟶ ১৫৫ নং লাইন:
* [[প্রবোধচন্দ্র ভট্টাচার্য]](১৯০৯-১৯৯৭)
* [[সলিল চৌধুরী]]
* [[সৌরভ গাঙ্গুলী]]
* [[Sourav Ganguly]]
 
== আকর গ্রন্থ ==
১৫৬ ⟶ ১৬৪ নং লাইন:
* '''দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার অতীত'''-কালিদাস দত্ত
* '''[[রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ]]'''-শিবনাথ শাস্ত্রী
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
 
== বহিঃসংযোগ ==
১৬৭ ⟶ ১৭৭ নং লাইন:
{{দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার নগর ও শহর}}
{{পশ্চিমবঙ্গের জেলাসমূহ}}
{{পশ্চিমবঙ্গের প্রত্নস্থল}}
{{অসম্পূর্ণ}}