বাংলাদেশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Raihan Hossain Shohag (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Raihan Hossain Shohag (আলোচনা | অবদান)
Raihan Hossain Shohag (আলাপ)-এর সম্পাদিত 2501652 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
৫০৩ নং লাইন:
বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় তিন পদ্ধতি প্রচলিত। প্রথমত সাধারণ পদ্ধতির স্কুলগুলোতে সরকারী পাঠ্যক্রম অনুসৃত হয়। এসব স্কুলে শিক্ষাপ্রদানের ভাষা বাংলা। দ্বিতীয়ত রয়েছে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল। এগুলোতে পশ্চিমা পাঠ্যক্রম অনুসরণ করা হয়। তুলনামূলকভাবে সীমিত সংখ্যক হলেও উচ্চ মানের শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য এই স্কুলগুলো প্রসিদ্ধ। তৃতীয়ত রয়েছে মাদ্রাসা শিক্ষা। শেষোক্ত শিক্ষা ব্যবস্থার মূল ইসলাম ধর্মীয় শিক্ষা। তবে ভাষা, গণিত, বিজ্ঞান, ব্যবসায় ইত্যাদি সকল বিষয়ও পাঠ্য।
 
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে তিনভাগে ভাগ করা যায়: সরকারি, বেসরকারি এবং আন্তর্জাতিক। বাংলাদেশে ৩৪টি সরকারি, ৬৪টি বেসরকারি এবং দুটো আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থির সংখ্যা বিবেচনায় বৃহত্তম এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯২১ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত) প্রাচীনতম। [[ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি]] আন্তর্জাতিক সংস্থা ওআইসি-র একটি অঙ্গসংগঠন, এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ এবং দক্ষিণ আমেরিকা উপমহাদেশের প্রতিনিধিত্ব করছে। [[এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেন]] এশিয়ার ১৪টি দেশের প্রতিনিধিত্ব করছে। ফ্যাকাল্টির সদস্যবৃন্দ এশিয়া, উত্তর আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্য, অস্ট্রেলিয়া প্রভৃতি স্থানের বিখ্যাত সব প্রতিষ্ঠান থেকে এসেছেন।<ref>[https://web.archive.org/web/20130722093959/http://www.ugc.gov.bd/university/?action=international ইউজিসি কর্তৃক আইইউটিকে আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়রূপে ঘোষণা।]</ref> [[বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়|বুয়েট]], [[খুলনারাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়|কুয়েটরুয়েট]], [[[[রাজশাহীখুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়]]|রুয়েটকুয়েট]], [[চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়|চুয়েট]], [[বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়|বুটেক্স]] এবং [[ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়|ডুয়েট]] দেশের ছ'টি সরকারি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। কিছু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিও এখানে রয়েছে, তাদের মধ্যে [[শাবিপ্রবি]], [[মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স এ্যান্ড টেকনোলজি]], নোবিপ্রবি, পবিপ্রবি উল্লেখযোগ্য।
 
বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে বাংলাদেশে উচ্চ শিক্ষা খাতে বিনিয়োগ শুরু হয়। এর ফলে ব্যক্তিখাতে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হতে শুরু করে। ২০১৩ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ বাংলাদেশে ব্যক্তিখাতে স্থাপিত বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ৭৮।<ref>{{cite web|url=http://www.ugc.gov.bd/university/?action=private |title=ইউনিভার্সিটি গ্র্যান্টস কমিশন তথ্যতীর্থ |publisher=Ugc.gov.bd |date= |accessdate=2015-12-03}}</ref>