ডাক্তারি ঔষধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
AzadAnanya (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
AzadAnanya (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৭ নং লাইন:
'''ভোক্তার নিকট সহজলভ্য ওভার-দ্য-কাউন্টার ড্রাগঃ''' এই ঔষধগুলো একজন ভোক্তা ইচ্ছানুসারে নিজ্জের জন্য কিনতে পারেন।
ঔষধের ধরণের উপর নির্ভর করেও তাকে দু ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন- ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাসায়নিক পদার্থের অণুর সমন্বয়ে গঠিত সিনথেটিক ড্রাগ এবং বায়োফার্মাসিউটিক্যালস বা জৈবলব্ধ চিকিৎসা উপাদান যেমন- রিকম্বিনেন্ট প্রোটিন, ভ্যাক্সিন বা প্রতিষেধক, চিকিৎসায় ব্যবহৃত রক্ত উপাদান (যেমন- ইনট্রাভেনাস ইমিউনোগ্লোবিউলিন), জিন থেরাপি, মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি, কোষীয় থেরাপি- বিশেষ করে বর্তমানে বহুল আলোচিত স্টেম সেল থেরাপি ইত্যাদি। এছাড়াও কার্যকারিতার ধরণ, শরীরে ঔষধ প্রবেশের মাধ্যম, শরীরের কোন অংশে প্রভাব ফেলে ও পরিবর্তন সাধন করে, ভৈষজ প্রভাব
ঔষধের আবিষ্কার ও উন্নয়ন খুবই ব্যয়বহুল ও জটিলতায় ভরপুর বিষয় যার উদ্যোগ ঔষধ কোম্পানি, বিজ্ঞানী ও সরকার নিয়ে থাকেন। কোন কোন ঔষধ বাজারজাত করা হবে, ঔষধসমূহ কিভাবে ব্বাজারজাত করা হবে তা মূলত সরকার নিয়ন্ত্রণ করে, এমনকি কিছুক্ষেত্রে এখতিয়ার থাকলে ঔষধের দামটিও সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হয়। ঔষধের দামনির্ধারণ ও নিষ্কাশন নিয়ে সারাবিশ্বে প্রচুর বিতর্ক রয়েছে।
== সংজ্ঞাঃ ==
ইউরোপে ড্রাগকে বলা হয় "মেডিসিনাল প্রোডাক্ট" বা রোগনিরাময়ী দ্রব্য। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন (ইইউ) এর আইনানুযায়ী,
'''ক)''' কোনো দ্রব্য বা দ্রব্যসমষ্টির মানুষের রোগ নিরাময় অথবা প্রতিরোধ করার ক্ষমতা থাকলে, অথবা
'''খ)''' ঔষধীয়, রোগ প্রতিরোধী, বিপাকীয় কার্যকারিতার মাধ্যমে মানুষের শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ার পুনর্গঠন, সংশোধন এবং পরিবর্তন অথবা রোগ নির্ণয়ের জন্য যদি কোনো বস্ত বা বস্তু সমষ্টি মানুষকে দেয়া যযায় তাহলেই তাকে মেডিসিনাল প্রোডাক্ট বা ঔষধ বলে।
== তথ্যসূত্রঃ ==
|