বংশগতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sarker Kawshik Ahmed (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Sarker Kawshik Ahmed (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৭ নং লাইন:
'''ক্রোমোসোম''' বংশগতির প্রধান উপাদান হল ক্রোমোসোম ।বিজ্ঞানী স্ট্রাসবুরগার ১৮৭৫ সালে সর্বপ্রথম এটি আবিস্কার করেন। এটি কোষের নিউক্লিয়াসের নিউক্লিওপ্লাজমে পাওয়া যায় এবং ক্রোমাটিন তন্তু দ্বারা গঠিত।প্রজাতির বৈশিস্ট্যভেদে ২-১৬০০ পর্যন্ত ক্রোমোসোম পাওয়া যায়। সাধারনত দৈর্ঘ্য ৩.৫ থেকে ৩০ মাইক্রন এবং প্রস্থ ০.২-২.০ মাইক্রন হয়ে থাকে (১ মাইক্রন=১/১০০০ মিমি)।ক্রোমোসমের কাজ হল মাতা-পিতা থেকে জীন সন্তানসন্তুতিতে বহন করা।
 
ক্রমোসোম হল ডি.এন.এ এর প্যাকেজ আকার যেখানে ডি.এন.এ সুস্থিত অবস্থায় থাকে।মানুষের দেহে ৪৬ টি ক্রমোসোম পাওয়া যায় যার মধ্যে ৪ টি অটোসোম এবং বাকি ২ টি সেক্স ক্রোমোসোম।দুটি ক্রোমাটিন জালিকা মিলিত হয়ে দিসুত্রক ক্রমোসোম গঠন করে। ক্রোমোসমের যে স্থানে দুটি ক্রোমাটিন জালিকা মিলিত হয় তাকে সেন্ট্রমিয়ার বলে।প্রায় প্রতি কোষে ক্রোমাটিন থাকে কিন্তু কিছু ব্যতিক্রম যেমন, লোহিত রক্ত কণিকায় ক্রোমাটিন থাকে না।
 
'''ডি.এন.এ (DNA)''' ডি.এন.এ (DNA) হল ডিওক্সিরাইবো নিউক্লিক এসিড (Deoxyribo Nucleic Acid).প্রায় সকল প্রাণী,উদ্ভিদ,প্রোক্যারিওটে ডি.এন.এ পাওয়া যায়। ইউক্যারিওট এ ডি.এন.এ সাধারণত নিওক্লিয়াসে পাওয়া যায় ( কিছু ডি.এন.এ মাইটকন্ডিয়া এবং ক্লোরোপ্লাস্টে পাওয়া যায়)। এটি সাধারণত দ্বিসুত্রক পলিনিউক্লিওটাইড এর গঠন।
[[বিষয়শ্রেণী:বংশগতিবিদ্যা]]
[[বিষয়শ্রেণী:জিনতত্ত্ব]]