আলীর গুপ্তহত্যা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্প্রসারণ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪৭ নং লাইন:
ইবনে মুজলাম পিতার বংশের দিক থেকে [[হিমিয়ার রাজ্য| হিমিয়ার রাজ্যের]] অধিবাসী ছিলেন কিন্ত তার মায়ের বংশের কারণে জন্য তাকে মুরাদ হিসেবে গণ্য করা হত এবং কিন্দাহের বনী জবলের সাথের তার সর্ম্পক ছিল। নহরওয়ানের যুদ্ধে নিহত খারেজী নেতাদের হত্যার প্রতিশোধ নেয়ার জন্য [[আলী|হযরত আলীকে]] হত্যার উদ্দেশ্যে মুজলাম কুফায় প্রবেশ করেছিল।
 
কুফায়, তায়েম আল-রিবাব উপজাতির একদল তার উপর আক্রমণ চালায় যারা নরওয়ানের যুদ্ধে নিহত তাদের উপজাতির দশ সদস্যের জন্য আহাজারি করছিল। তাদের মধ্যে এক নারীর নাম ছিল কুত্তাম। আলী আল-সাল্লাবী নামে এক খ্রিস্টান যাজকের মতে, কুত্তামকে দেখার সাথে সাথে মুলজাম হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলে এবং কুফায় তার আগমের মূল কারণ ভুলে যায় এবং সে তাকে বিবাহের প্রস্তাব দিয়ে দেয়। কুত্তাম বলল যে সে তাকে বিবাহ করতে পারে যদি সে তাকে যৌতুক হিসেবে তিন হাজার দিনার (মুদ্রা বিশেষ), একটি কুড়েঁঘর, একজন পুরষ দাস দিতে পারে এবং আলীকে হত্যা করতে পারে।পারে।কুত্তাম আলীর উপর প্রতিশোধ নিতে চেয়েছিল কারণ নরওয়ানের যুদ্ধে আলীর সৈন্যবাহিনী তার পিতা এবং ভাইকে হত্যা করেছিল। মুজলাম আলীর হত্যাকাণ্ডে তাকে সহযোগিতা করার জন্য শুবাইব নামে এক ব্যাক্তিকে প্ররোচিত করেছিলেন। শুবাইবের পাশাপাশি শাবিব ইবনে বুজরা, ওয়ার্দান ইবনে মুজালিদ মুজলামের সহযোগী হিসেবে কাজ করেছিলেন। ষড়যন্ত্রকারীরা হযরত আলী যে দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারেন তার বিপরীত দিকে নিজেদের অবস্থান নিয়েছিলেন।
 
==তথ্যসূত্র==