তিসফুন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩৯ নং লাইন:
একটি প্রাচীন শহর। এটি [[দজলা]] নদীর পূর্ব তীরে এবং বর্তমান [[বাগদাদ]] থেকে ৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত ছিল। ৫৮ খ্রিস্টপূর্বাব্দের দিকে পার্থিয়ান সাম্রাজ্যের যুগে এই শহর পারস্যের রাজধানী হয় এবং ৬৫১ খ্রিস্টাব্দে [[মুসলিমদের পারস্য বিজয়|মুসলমানদের পারস্য বিজয়ের]] আগপর্যন্ত এই শহর [[সাসানীয় সাম্রাজ্য|সাসানীয় সাম্রাজ্যের]] রাজধানী ছিল।
 
হেলেনীয় শহর সেলেউসিয়াসহ নদীর উভয় তীরের শহরসমূহকে আত্মীকরণের মাধ্যমে তিসফুন একটি ধনী বাণিজ্যিক শহর হিসেবে গড়ে উঠেছিল। তিসফুন এবং তার শহরতলীকে কখনও ''শহরসমূহ'' হিসেবে উল্লেখ করা হয় (আরামাইক: মাহুজা, {{Lang-ar|المدائن}},আরবি: ''আল-মাদাইন'')। ষষ্ঠ শতকের শেষ ও সপ্তম শতকের প্রথম দিকে এটি বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম শহর ছিল।<ref name="about">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://geography.about.com/library/weekly/aa011201a.htm|title=Largest Cities Through History|publisher=geography.about.com|access-date=25 November 2015}}</ref>
 
রোমান সাম্রাজ্যের সাথে যুদ্ধচলাকালীন সময়ে পার্থিয়ান তিসফুন চার বার এবং পরে সাসানীয় সময়ে একবার রোমানদের হস্তগত হয়। এটা তিসফুন যুদ্ধের যুদ্ধক্ষেত্র যেখানে জুলিয়ান দ্য এপোস্টেট নিহত হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.livius.org/articles/place/ctesiphon|title=Ctesiphon|website=Livius|access-date=12 December 2016}}</ref> মুসলমানদের অভিযানের পরে শহরটির অবনতি শুরু এবং ৮ম শতকে জনসংখ্যা খুবই হ্রাস পায়। বর্তমানকালে টিকে থাকা স্থাপনার মধ্যে আছে তিসফুনের বিখ্যাত খিলানপথ।<ref>''Eventually no less than four Sasanian rulers were quoted as its builders: Shapur I (241–273), Shapur II (310–379), Chosroes I Anushirvan (531–579) and Chosroes II Parvez (590–628).'' </ref>