লাইটার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Mustafa Nure Alam (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৭ নং লাইন:
Carl Auer Von Welsbach এর আবিষ্কৃত লাইটারটি Ronson এর মতো কোম্পানি বাস্তবে ব্যাবহারযোগ্য করে তুলে। ১৯১০ সালে Ronson প্রথম Pist-O-Liter মুক্তি দেয় এবং ১৯১৩ সালে কোম্পানি তাদের প্রথম লাইটারটি উন্নত করে যাকে “Wonderlit” বলা হতো, এটি লাইটারের স্থায়ী গঠন ছিল।
George G. Blaisdell ১৯৩২ সালে Zippo লাইটার এবং এর কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন। Zippo-তে প্রথম জ্বলানী হিসেবে ন্যাপ্থা ব্যবহৃত হয়।
১৯৫০ সালে ন্যাপ্থা এর পরিবর্তে কম গন্ধ যুক্ত বিউটন জ্বলানির ব্যাবহার শুরু হয়।
আধুনিক বিশ্বের অধিকাংশ লাইটার মার্কিন যুক্তরাষ্ট, চীন এবং থাইল্যান্ডে উৎপাদিত হয়।
 
অপারেশন:
ন্যাপ্থা(পেট্রোলিয়াম জাতীয়) ভিত্তিক লাইটারে তরল শোষন এবং লিক প্রতিরুধ করার জন্য একটি পরিপূর্ন কাপড় এবং ফাইবার পেঁচানো থাকে। এর উদ্বায়ী পদার্থ উবে যাওয়া প্রতিরুধ করতে এবং প্রয়োজনে শিখা নিভিয়ে দিতে উপরিভাগে বিশেষ ব্যাবস্থা আছে। বিউটন টাইপ লাইটারের ভালব লাগানো ছিদ্রে একটি মিটার থাকে গ্যাস মাপার জন্য।
 
পাথরের সাথে ধাতুর ঘর্ষনের ফলে অগ্নি স্ফুলিঙ্গ সৃষ্টি হয়, অথবা বোতাম টিপে Piezoelectric স্ফটিক(Piezo ইগনিশন) সংকোচিত করে চাপ সৃষ্টি করে বৈদ্যুতিক স্ফুলিঙ্গ তৈরী করা হয়। লাইটারের ন্যাপ্থা জ্বালানী উদ্ধায়ী পদার্থ হওয়ায় লাইটারের উপরের অংশ খুলা হলেই উপরে চলে আসে। বিউটেন টাইপ লাইটার উপরের অংশ ও গ্যাস ছাড়ার ভালব এক সাথে কাজ করে। উপরিভাগ খুলে অগ্নিশিখা জ্বলানোর পর উপরিভাগ বন্ধ না করা পর্যন্ত জলতে থাকে ন্যাপথার জ্বলানি, ভালব বন্দ না করা পর্যন্ত জ্বলতে থাকে বিউটন জ্বলানি।
 
সাধারনত বাতাস বের হওয়ার অংশটি ধাতব পদার্থ দ্বারা ঘেরা থাকে এবং লাইটারটির জ্বালানি ও বাতাসের সংমিশ্রনে সংবেদনশীলতা কমাতে পারে এমন ভাবে সাজানো হয়েছে।
 
অন্যান্য ধরনের:
 
বৈদ্যুতিক চা