যাদব পায়েং: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ reFill ব্যবহার করে 1টি তথ্যসূত্র পূরণ করা হয়েছে () |
FerdousBot (আলোচনা | অবদান) →কর্মজীবন: সংশোধন, replaced: সম্পূর্ন → সম্পূর্ণ |
||
১৪ নং লাইন:
'''যাদব পায়েং''' ({{lang-en|Jadav Payeng}}; {{lang-as|যাদৱ পায়েং}}) [[অসম|অসমের]] একজন প্রকৃতিপ্রেমী।<ref>http://www.currentscience.ac.in/Volumes/106/04/0499.pdf</ref> তাঁর অপর নাম মুলাই। তিনি অসমের [[যোরহাট জেলা]]র কলিকামুখের নিকটবর্তী [[ব্রহ্মপুত্র নদী|ব্রহ্মপুত্রের]] ঔনামুখ চাপরি নামক স্থানের এক বৃহৎ এলাকায় গাছ রোপণ করে এলাকাটিকে অরণ্যে রুপান্তরিত করেন। এই ৫৫০ হেক্টর বিস্তৃত অঞ্চলটি তাঁর সন্মানার্থে মুলাই কাঠনি নামে নামকরন করা হয়েছে। ঔনামুখ চাপরি প্রকৃতপকক্ষে ব্রহ্মপুত্র নদীর একটি বৃহৎ দ্বীপ। এর আয়তন হচ্ছে দৈর্ঘ্য প্রায় ২৭কিঃমিঃ ও প্রস্থ প্রায় ১৫কিঃমিঃ। ১৯৮০ সনে তিনি অরণ্য সৃষ্টির অভিযান আরম্ভ করেন। বর্ত্তমান অরণ্যটিতে বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ ও প্রানী দেখতে পাওয়া যায়। এখানকার বণ্যপ্রানীর মধ্যে গণ্ডার, চিতাবাঘ, হরিন ও বিভিন্ন ধরনের পরিভ্রমী পাখি ইত্যাদি প্রধান। নতুন দিল্লিতে অবস্থিত জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে ফরেষ্ট মেন অফ ইণ্ডিয়া উপাধিতে বিভূষিত করেছে।
==কর্মজীবন==
১৯৭৯ সনে মাত্র ষোল্ল বৎসর বয়সে যাদব পায়েং বন্যায় মৃত্যু হওয়া অসংখ্য সাপ প্রত্যক্ষ প্রদর্শন করে দুঃখিত হন। ১৯৮০ গোলাঘাট বন বিভাগে ককিলামুখ থেকে ৫কিঃমিঃ দূরত্বে ঔনামুখ চাপরি নামক স্থানে ২০০ হেক্টর জমিতে বৃক্ষরোপন করার পরিকল্পনা গ্রহন করে। পাঁচ বৎসরে
বর্ত্তমান মুলাই কাঠনিবারী নামে পরিচিত অরণ্যটিতে [[চিতাবাঘ]], অসমের বিখ্যাত [[ভারতীয় গণ্ডার|এক খর্গী গণ্ডার]], ১০০ অধিক [[হরিন]], [[বাদর]] ও বিভিন্ন প্রজাতির পাখি আছে। এখানে অবস্থিত গাছের মধ্যে [[বাঁশ]], [[অর্জুন গাছ]], [[শেগুন]] ও [[কৃষ্ণচুড়া]] ইত্যাদি প্রধান। ৫৫০হেক্টর অঞ্চল জুড়ে শুধু বাঁশ গাছ আছে। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://zeenews.india.com/news/eco-news/man-creates-forest-on-brahmaputra-sand-bar_765997.html|title=Man creates forest on Brahmaputra sand bar|work=Zee News}}</ref>
|