নির্বাচন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করেছে
FerdousBot (আলোচনা | অবদান)
বানান, replaced: কারন → কারণ
৩৩ নং লাইন:
বাছাই করে গ্রহণ করা গণভোট বা রেফারেণ্ডাম (বহুবচন হলো রেফারেণ্ডামস অথবা রেফারেণ্ডা) নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত একটি গণতান্ত্রিক হাতিয়ার যাতে একটা সাধারণ নীতি অথবা নির্দিষ্ট কোনো প্রার্থী বা দলের বদলে নির্বাচক মণ্ডলী কোনো নির্দিষ্ট প্রস্তাব, আইন অথবা নীতির পক্ষে বা বিপক্ষে তাদের মতামত জানায়। গণভোট একটা নির্বাচনী ব্যালটের সঙ্গেও জুড়ে দেওয়া হতে পারে অথবা পৃথকভাবেও নেওয়া হতে পারে এবং সচরাচর সংবিধানের ওপর নির্ভরশীল থেকেই এই গণভোট নির্দেশমূলক বা পরামর্শমূলক দুরকমই হতে পারে। সরকার সচরাচর আইনসভার মাধ্যমেই গণভোটের ডাক দেয়, যদিও বহু গণতন্ত্রেই নাগরিকের সরাসরি গণভোটের ডাক দেওয়ার অধিকার রয়েছে, যাকে ইনিশিয়েটিভস বলা হয়ে থাকে।
 
সুইজারল্যান্ডের মতো প্রত্যক্ষ গণতন্ত্রে গণভোটগুলি বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক ও গুরুত্বপূর্ণ। মূল সুইস ব্যবস্থা যদিও এখনও প্রতিনিধিমূলক ব্যবস্থা হিসেবেই কাজ করে। বেশিরভাগ প্রত্যক্ষ গণতন্ত্রে যে কেউই যে কোনো কিছুকেই ভোট দিতে পারে। এটা ঘনিষ্ঠভাবেই গণভোটের সঙ্গে জড়িয়ে আছে এবং সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আকার নিতে পারে। প্রাচীন গ্রিক ব্যবস্থার স্মারকস্বরূপ, যেকোন ব্যক্তিই ঐকমত্য্যে না পৌঁছানো পর্যন্ত কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যেতে পারে। সর্বসম্মতির প্রয়োজনীয়তার অর্থ হল দীর্ঘসময় ধরে আলোচনা চালানো। আর ফলাফল হবে যারা প্রকৃতভাবেই উত্সাহী তারাই আলোচনায় অংশগ্রহণ করবে এবং তার জন্যই নির্বাচন। এই ব্যবস্থায় কোন বয়ঃসীমার প্রয়োজন হয় না কারনকারণ শিশুরা একঘেয়েমির ফলে ক্লান্ত বোধ করে। এই ব্যবস্থাটা যদিও কেবলমাত্র তখনই বাস্তবায়নযোগ্য যদি খুব সামান্য একটা চৌহদ্দির মধ্যে এর প্রয়োগ করা হয়।
 
== চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যগুলি ==