বাঘা যতীন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্য যোগ |
নাম যোগ ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৩০ নং লাইন:
যতীনের মা বিধবা শরৎশশী দেবী ছিলেন স্বভাবকবি। সমসাময়িক [[বাঙালি]] চিন্তাবিদদের রচনাবলীর পাঠিকারূপে তিনি অবগত ছিলেন দেশের মংগলের পথ এবং সেইমতো তিনি লালন করতেন তার সন্তান দু'টিকে। পরোপকার, সত্যনিষ্ঠা, নির্ভীক চিন্তায় ও কর্মে অভ্যস্ত যতীন পড়াশোনা ও খেলাধুলার পাশাপাশি কৌতুকপ্রিয়তার জন্যও সমাদৃত ছিলেন। পৌরাণিক নাটক মঞ্চস্থ ও অভিনয় করতে তিনি ভালোবাসতেন এবং বেছে নিতেন হনুমান, রাজা হরিশচন্দ্র, ধ্রুব, প্রহ্লাদ প্রভৃতি চরিত্র।<ref name=letter>যতীন্দ্রনাথের ব্যক্তিগত জীবনের বহু তথ্য পাওয়া গেছে তাঁর দিদি বিনোদবালা দেবীর লিখিত খাতায়। তাঁর ছোট মামা ও প্রথম পর্বের বিপ্লবী সহকর্মী ললিতকুমার চট্টোপাধ্যায়ের লেখা তিনটি পুস্তকেও বহু সংবাদ পাওয়া যায়: "দুর্গোৎসব", কৃষ্ণনগর, ১৯৩৬, পৃঃ ৩১, "পারিবারিক কথা", কৃষ্ণনগর, ১৯৪৭ পৃঃ ১০২, "বিপ্লবী যতীন্দ্রনাথ", বেঙ্গল পাবলিশার্স, কলকাতা, ১৯৪৭, পৃঃ ৮২ (ভূমিকা) [[ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়]])।</ref>
যতীনের বড় মামা [[বসন্তকুমার চট্টোপাধ্যায়]]
[[১৮৯৫]] সালে এন্ট্রান্স পাস করে তিনি কলকাতা সেন্ট্রাল কলেজে (বর্তমানের [[ক্ষুদিরাম বোস সেন্ট্রাল কলেজ]]) ভর্তি হন। কলেজের পাশেই [[স্বামী বিবেকানন্দ]] বাস করতেন। বিবেকানন্দের সংস্পর্শে এসে যতীন দেশের স্বাধীনতার জন্য আধ্যাত্মিক বিকাশের কথা ভাবতে শুরু করেন। এসময়ে [[প্লেগ]] রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটে। বিবেকানন্দের আহবানে যতীন তাঁর বন্ধুদের দল নিয়ে এই রোগে আক্রান্তদের সেবায় নিয়োজিত হন।
|