সুবোধ চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সংশোধন
৫ নং লাইন:
 
== চট্টগ্রাম বিদ্রোহে ==
[[চট্টগ্রাম কলেজ|চট্টগ্রাম কলেজে]] পড়ার সময় প্রখ্যাত বিপ্লবী মাস্টারদা [[সূর্যসেন]] ও [[গণেশ ঘোষ|গণেশ ঘোষের]] সঙ্গে পরিচয় হয়।মাস্টারদার অনুপ্রেরনায় ‘ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মি’র অন্যতম সদস্য হয়ে [[চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন|চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার আক্রমণে]] জড়িয়ে পড়েন। এবং পুলিসের হাতে ধরা পড়ে তাঁর যাবজ্জীবন দ্বীপান্তরদণ্ড হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|title=জেলে ত্রিশ বছর, পাক-ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম|last=ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী|first=|publisher=ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গন|year=ঢাকা বইমেলা ২০০৪|isbn=|location=ঢাকা|pages=১৭৮}}</ref>
 
== জেল জীবন ==
ষোল বছর তিনি জেলজীবন যাপন করেন। আন্দামানে সেলুরারসেলুলার জেলে ছিলেন। জেলের ভেতরে এবং মূল ভূখণ্ডে আন্দোলনের ফলে গণেশ ঘোষ, অনন্ত সিংহ প্রমুখের সঙ্গে সুবোধ চৌধুরীকেও ১৯৩৮ সালে আলিপুর সেন্ট্রাল জেলে ফিরিয়ে আনা হয়। শেষ পর্যন্ত ঢাকা সেন্ট্রাল জেল থেকে মুক্তি পান ১৯৪৬ সালের ৩১শে আগস্ট।।
 
== সংসদীয় রাজনীতি ==
জেল থেকে মুক্তি পেয়ে৯িপেয়েই [[বর্ধমান জেলা]] কমিটির সম্পাদক নির্বাচিত হয়েহন। ১৯৭০ পর্যন্ত ।এইএই দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৪৯ থেকে আমৃত্যু তিনি পার্টির [[পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্য কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৫২ সালের প্রথম সাধারণ নির্বাচনে তিনি আত্মগোপন অবস্থায় কাটোয়া কেন্দ্র থেকে বিধানসভায় নির্বাচিত হন। ১৯৫৭ সালে নির্বাচনে পরাজিত হলেও ১৯৬২ ও ১৯৬৭-এর নির্বাচনে পুনরায় বিধায়ক হন। ১৯৭০ সালে "সাইবাড়ির মামলা"য় তাঁকে অন্যতম প্রধান আসামি হিসাবে জড়ান হয়, ফলে তাঁকে আত্মগোপন করে থাকতে হয়। আত্মগোপন অবস্থায় বিহারের [[পাটনা|পাটনায়]]<nowiki/>র নিকট পার্বলপুরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।<ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপব ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৮০৫, ISBN 978-81-7955-135-6</ref>
 
==তথ্যসূত্র==