বারীন্দ্রকুমার ঘোষ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

৩০ এপ্রিল ১৯০৮-এ [[মুজাফফরপুর]], বিহারে রাত সাড়ে আটটায় ইওরোপিয়ান ক্লাবের সামনে বোমা ছুড়ে তিনজনকে হত্যা করেন [[ক্ষুদিরাম বসু]]। সেই ঘটনার পর [[আলিপুর বোমা মামলা]] শুরু হয়। ১৯০৯ সালের ৬ মে আলিপুর বোমা মামলার রায় দেয়া হয়। রায়ে বিচারক বারীন্দ্রকুমার ঘোষ, ও [[উল্লাসকর দত্ত|উল্লাসকর দত্তকে]] মৃত্যুদণ্ড দেন। উপেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, [[হেমচন্দ্র কানুনগো]], বিভূতিভূষণ সরকার, বীরেন্দ্র সেন, সুধীর ঘোষ, ইন্দ্রনাথ নন্দী, [[অবিনাশচন্দ্র ভট্টাচার্য]], শৈলেন্দ্রনাথ বসু, হৃষিকেশ কাঞ্জিলাল, [[ইন্দুভূষণ রায়|ইন্দুভূষণ রায়ের]], দ্বীপান্তর দণ্ড হয়। পরেশ মৌলিক, শিশির ঘোষ, নিরাপদ রায় ১০ বছর দ্বীপান্তর দণ্ড, অশোক নন্দী, বালকৃষ্ণ হরিকোণে, শিশির কুমার সেন ৭ বছর দ্বীপান্তর দণ্ড এবংকৃষ্ণএবং কৃষ্ণ জীবন সান্যাল ১ বছর কারাদণ্ড প্রাপ্ত হন। আপিলে বারীন্দ্রকুমার ঘোষ ও উল্লাসকর দত্তের মৃত্যুদণ্ড রহিত হয় এবং তার বদলে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দণ্ড হয়।বারীন্দ্রকুমারের অগ্রজ [[অরবিন্দ ঘোষ]] মুক্তি পান এবং অনেকের সাজা হ্রাস করা হয়।<ref name="ত্রৈলোক্যনাথ">[[ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী]], ''জেলে ত্রিশ বছর, পাক-ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম'', ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গন, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ৭৯।</ref>

শেষ জীবনে ততারতার রাজনৈতিক ও বিপ্লবী মতাদর্শ বিতর্কিত।বিতর্কিত হয়ে পড়ে। বাংলায় বিপ্লবীসশস্ত্র সসন্ত্রাসবাদীবিপ্লববাদী আআন্দোলনেরআন্দোলনের পপ্রানপুরুষপ্রানপুরুষ বারীন্দ্রকুমার ১৯৩৬ সালে পূর্বতন কাজের সসমালোচনাসমালোচনা ককরেকরে 'ভারত ককোনকোন পথে' পুস্তিকা ললেখেন।লেখেন। পৌঢ় পবয়েসেবয়েসে ববিবাহবিবাহ করেন।করেছিলেন। ১৯৫০ সাল তজেকেথেকে দদৈনিকদৈনিক বসুমতী পত্রিকার সসম্পাদকসম্পাদক হন। ককলিকাতাকলিকাতা [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে]] 'রামানন্দ' লেকচারার হিসেবে ননিযুক্তনিযুক্ত হয়েছিলেন।

বারীন্দ্রকুমার ঘোষ সসুলেখকসুলেখক ছিলেন। ততারতার পপ্রবন্ধপ্রবন্ধ ও ননানানানা লেখা ইংরেজি ও বাংলায় বই আআকারেআকারে পপ্রকাশিতপ্রকাশিত হয়েছে। দ্বীপান্তরের ববাঁশিবাঁশি, পপথেরপথের ইইঙ্গিতইঙ্গিত, আমার আআত্মকথাআত্মকথা, অঅগ্নিযুগঅগ্নিযুগ, ঋষি রাজনারায়ণ ইত্যাদি ততারতার উল্লেখযোগ্য রচনা।