সেলিনা হায়াৎ আইভী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
"ডাঃ_সেলিনা_হায়াৎ_আইভি.jpg" সরানো হয়েছে, কমন্স হতে Jcb এটি মুছে ফেলেছেন কারণ: Copyright violation:।
Hasive (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন, সম্প্রসারণ
৫ নং লাইন:
|name = সেলিনা হায়াৎ আইভী
|image =
|caption = ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী
|order = নারায়ণগঞ্জ পৌরসভারসিটি সাবেককর্পোরেশনের মেয়র
|term_start =
|term_end =
২৫ নং লাইন:
}}
 
ডা.'''সেলিনা হায়াৎ আইভী''', [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন|নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের]] নির্বাচিত মেয়র এবং নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র। তিনি পেশায় একজন ডাক্তার।চিকিৎসক।
 
== জন্ম ও শিক্ষা জীবন ==
== জীবনী ==
ডাক্তারসেলিনা হায়াৎ আইভী [[১৯৬৬]] সালের ৬ই[[৬ জুন]] [[নারায়ণগঞ্জ|নারায়ণগঞ্জের]] একটি রাজনৈতিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। মাতাতার "মমতাজ বেগম" ও পিতাবাবা সাবেক পৌর চেয়ারম্যান "আলী আহাম্মদ চুনকা" এবং মা তার মমতাজ বেগম । চুনকা পরিবারের পাঁচ সন্তানের মধ্যে ডা. আইভী হলেন প্রথম সন্তান। তিনি [[দেওভোগ আখড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়]] হতে শিক্ষা জীবন শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি [[নারায়ণগঞ্জ প্রিপারেটরী স্কুল|নারায়ণগঞ্জ প্রিপারেটরী স্কুলে]] ভর্তি হন এবং ষষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া করেন। অতঃপর তিনি [[মর্গ্যান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়|মর্গ্যান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে]] ভর্তি হন। ১৯৭৯ সালে ট্যালেন্টপুলে [[জুনিয়র স্কলারশিপ]] পান এবং ১৯৮২ সালে [[মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট]] পরীক্ষায় স্টারমার্কসহ উত্তীর্ণ হন। এরপর তিনি ১৯৮৫ সালে [[রাশিয়া|রাশিয়ান]] সরকারের স্কলারশিপ নিয়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানে শিক্ষা গ্রহণের জন্য [[ওডেসা পিরাগোব মেডিক্যাল ইনস্টিটিউটে]] ভর্তি হন এবং ১৯৯২ সালে কৃতিত্বের সাথে [[মেডিসিন ডাক্তার]]চিকিৎসা ডিগ্রি লাভ করেন। পরবর্তীতে ১৯৯২-৯৩ সালে [[স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ|ঢাকা মিডফোর্ট হাসপাতালে]] ইন্টার্নি সম্পন্ন করেন। ডা. আইভী তাঁর সুদীর্ঘ শিক্ষা জীবনের পর ১৯৯৩-৯৪ সালে মিডফোর্ট হাসপাতালে এবং ১৯৯৪-৯৫ সালে নারায়ণগঞ্জ ২০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে অনারারি চিকিৎসক হিসেবে কাজ করেন।
 
== পারিবারিক জীবন ==
ডা. আইভী ১৯৯৫ সালের ১৫ নভেম্বর [[রাজবাড়ী জেলা|রাজবাড়ী]] নিবাসী "কাজী আহসান হায়াৎ"-এর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। স্বামী কাজী আহসান হায়াৎ বর্তমানে কম্পিউটার প্রোগ্রামার হিসেবে [[নিউজিল্যান্ড|নিউজিল্যান্ডে]] কর্মরত আছেন। পারিবারিক জীবনে তিনি দুই পুত্র সন্তানের জননী। ''দুই সন্তান হলে কাজী সাদমান হায়াত সীমান্ত'' (৫ই মে, ১৯৯৮)''কাজী সারদিল হায়াত অনন্ত''অনন্ত। (২০শে[[১৯৯৫]] জুন,সাল থেকে নিউজিল্যান্ডে বসবাস শুরু করেন। সেখানে তিনি নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ডে মেডিক্যাল ল্যাবরেটরি সায়েন্সে অধ্যয়ন শুরু করেন। তিনি অধ্যয়নরত অবস্থায় [[২০০২)।]] সালের ডিসেম্বরে দেশে ফিরে আসেন।
 
তিনি ১৯৯৫ সাল হতে নিউজিল্যান্ডে বসবাস শুরু করেন। সেখানে তিনি নিউজিল্যান্ডের [[অকল্যান্ডে মেডিক্যাল ল্যাবরেটরি সায়েন্স|অকল্যান্ডে মেডিক্যাল ল্যাবরেটরি সায়েন্সে]] অধ্যয়ন শুরু করেন। তিনি অধ্যয়নরত অবস্থায় ২০০২ সালের ডিসেম্বরে দেশে ফিরে আসেন। তাঁর এই দীর্ঘ প্রবাস জীবনে তিনি দেশের মানুষ ও সর্বোপরি নিজের সেই পরিচিত শহর ও শহরবাসীর জন্য এক প্রগাঢ় হৃদয়ের আকর্ষণ অনুভব করেন। তিনি অধ্যয়নকালীন সময়ে ও প্রবাস জীবনের ফাঁকে ফাঁকে ছুটে এসেছেন জন্মভূমিতে। এছাড়া তিনি গরীব ও দুঃখী লোকদের বিনামূল্যে চিকিৎসা এবং আর্থিকভাবে সাহায্য করেন। তাঁর এই কর্মকান্ডে পৌরপিতা আলী আহাম্মদ চুনকার দানশীলতা, মানবপ্রেম ও একই সাথে মানব সেবার প্রতিফলন ঘটে।
 
== কর্ম জীবন ==
তিনিসেলিনা হায়াৎ আইভী স্কুল ও কলেজ জীবন হতে বাবার সাথে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করতেন। [[১৯৯৩]] সালে তিনি নারায়ণগঞ্জ শহর আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদিকা ছিলেন। [[২০০৩]] সালে অনুষ্ঠিত পৌর চেয়ারম্যান নির্বাচনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে তাঁর সক্রিয় রাজনৈতিক জীবনের সূত্রপাত ঘটে। তিনি ১৬ জানুয়ারি [[২০০৩]] তারিখেসালে নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়লাভ করে নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার প্রথম মহিলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হনহন। বর্তমানে তিনি নারায়ণগঞ্জ শহর [[আওয়ামী লীগ|আওয়ামী লীগের]] সহ-সভাপতির দায়িত্বে আছেন। তিনি আলী আহাম্মদ চুনকা ফাউন্ডেশন এবং ২৭.০৬.২০১১নারায়ণগঞ্জ পর্যন্তহার্ট ফাউন্ডেশন-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং তিনি মেয়রস্বাধীনতা হিসেবেচিকিৎসক দায়িত্বপরিষদ (স্বাচিপ)-এর নারায়ণগঞ্জ জেলার আহ্বায়কের দায়িত্বে আছেন। এছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের সাথে পালনজড়িত করেন।আছেন।
তিনিডা. আইভী [[নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন|নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের]] প্রথম মেয়র এবং বাংলাদেশের প্রথম মহিলানারী যিনি কোনো [সিটি কর্পোরেশনের মেয়র হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তবে সেলিনা হায়াত মোটেও সফল হতে পারেননি মেয়র হিসেবে। তার বিরুদ্ধে ভূমি দখল, খাল ভরাট, সন্ত্রাস, দুর্নীতি ইত্যাদির অভিযোগ বিদ্যমান। <ref group="https://www.youtube.com/watch?v=9LjmNGcNjh8">Ivy vs Shamim Osman</ref>
 
==পুরস্কার ও সম্মাননা==
 
==তথ্যসূত্র==
বর্তমানে তিনি নারায়ণগঞ্জ শহর [[আওয়ামী লীগ|আওয়ামী লীগের]] সহ-সভাপতির দায়িত্বে আছেন। তিনি আলী আহাম্মদ চুনকা ফাউন্ডেশন এবং নারায়ণগঞ্জ হার্ট ফাউন্ডেশন-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং তিনি স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ)-এর নারায়ণগঞ্জ জেলার আহ্বায়কের দায়িত্বে আছেন। এছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত আছেন।
{{সূত্র তালিকা}}
 
==বহি:সংযোগ==
তিনি [[নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন|নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের]] প্রথম মেয়র এবং বাংলাদেশের প্রথম মহিলা যিনি কোনো [সিটি কর্পোরেশনের মেয়র হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তবে সেলিনা হায়াত মোটেও সফল হতে পারেননি মেয়র হিসেবে। তার বিরুদ্ধে ভূমি দখল, খাল ভরাট, সন্ত্রাস, দুর্নীতি ইত্যাদির অভিযোগ বিদ্যমান। <ref group="https://www.youtube.com/watch?v=9LjmNGcNjh8">Ivy vs Shamim Osman</ref>
 
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬৬-এ জন্ম]]