সাগরময় ঘোষ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
কাজ চলছে ফলক অপসারণ (আর তেমন তথ্য লভ্য নয়)
১৮ নং লাইন:
পত্রিকার সম্পাদনায় একনিষ্ঠ হলেও নিজের লেখালিখির বিষয়ে উদাসীন ছিলেন সাগরময় ঘোষ। লেখালেখির চেয়েও তিনি সাহিত্যের আড্ডায় অনেক সময় ব্যয় করতে পছন্দ করতেন। এ কারণে দীর্ঘ জীবনের তুলনায় তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা কম।
 
ক্ষিতীশ সরকার [[জলসা]] পত্রিকার জন্য সাগরময় ঘোষের লেখা চেয়েছিলেন। এর উত্তরে তিনি প্রথমবারের মতো লিখতে শুরু করেন্ তাঁর লেখা প্রতি মাসে ‘সম্পাদকের বৈঠকে’ শিরোনামে তিন বছর একাদিক্রমে মুদ্রিত হয়েছে। এভাবেই তাঁর লেখক জীবনের গোড়াপত্তন। অতঃপর কানাইলাল সরকার ''জলসা'' পত্রিকা প্রকাশিত নিবন্ধগুলো ১৩৬৮ বঙ্গাব্দে গ্রন্থাকরে প্রকাশ করেন। এ গ্রন্থটিএকজনগ্রন্থটি একজন দক্ষ গদ্যশিল্পীর রচনা বলে স্বীকৃত।
 
তাঁর লেখক হওয়া বিষয়ে সাগরময় ঘোষ বলেছেন, ‘লেখক হবার দুর্মতি আমার হয়েছিল শ্রদ্ধেয় শিল্পীস্রষ্টা [[তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়|তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের]] প্ররোচনায়।’ তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় একবার প্রশ্ন করেছিলেন, “সাগর কি লেখক? সে কি এক লাইন কখনও কিছু লিখেছে যে তাকে লেখক শ্রেণীভুক্ত করে আমন্ত্রণ জানাতে হবে?”<ref>[http://www.dainikazadi.org/details2.php?news_id=3520&table=august2016&date=2016-08-30&page_id=46&view=0&instant_status নাজমুস সাকিব রহমান লিখিত ‘হীরের নাকছাবি ও অন্যান্’য]</ref>
 
তিনি ''দেশ'' পত্রিকায় প্রকাশিত শ্রেষ্ঠ কবিতা, প্রবন্ধ ও গল্পের চার খণ্ড সংকলন গ্রন্থের সম্পাদক ছিলেন। এ ছাড়া তাঁর প্রসিদ্ধ গ্রন্থসমূহের মধ্যে রয়েছে:
৩০ নং লাইন:
* রচনা সংগ্রহ
* শত বর্ষের শত গল্প
* অনেক দিনের অনেক কথা <br />
 
== সম্মাননা ==