পুঠিয়া রাজবাড়ী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১২ নং লাইন:
ভবনের সম্মুখ ভাগের স্তম্ভ, অলংকরন, [[কাঠের কাজ]], কক্ষের দেয়ালে ও দরজার উপর ফুল ও লতাপাতার চিত্রকর্ম চমৎকার নির্মাণ শৈলীর পরিচয় বহন করে। রাজবাড়ীর ছাদ সমতল, ছাদে লোহার বীম, কাঠের বর্গা এবং টালি ব্যবহৃত হয়েছে। নিরাপত্তার জন্য রাজবাড়ির চারপাশে পরিখা খনন করা হয়েছিল।<ref>ABM Husain, Asiatic Society of Bangladesh "Architecture". ISBN (invalid) 984-300-000965. {{OCLC|298612818}}. {{OCLC|845471338}} (pg:361-363)</ref>
 
পুঠিয়া রাজবাড়ীর আশে পাশে ছয়টি রাজদিঘিরাজদিঘী আছে। প্রত্যেকটা [[দিঘী|দিঘীর]] আয়তন ছয় একর করে। মন্দিরও আছে ছয়টি। সবচেয়ে বড় শিব মন্দির। এ ছাড়া আছে রাধাগোবিন্দ মন্দির, গোপাল মন্দির, গোবিন্দ মন্দির, দোলমঞ্চ ইত্যাদি। প্রতিটি মন্দিরের দেয়ালেই অপূর্ব সব পোড়ামাটির ফলকের কারুকাজ। জোড়বাংলা মন্দির, বাংলো মন্দির, পঞ্চরত্ন অর্থাৎ চূড়াবিশিষ্ট মন্দির অর্থাৎ বাংলার বিভিন্ন গড়নরীতির মন্দিরগুলোর প্রতিটিই আকর্ষণীয়। এ ছাড়া রানির স্নানের ঘাট, অন্দর মহল মিলিয়ে বিশাল রাজবাড়ী প্রাঙ্গণ।<ref>{{cite news|title=Puthia Palace decaying: Terracotta pieces, other artefacts ruining, being stolen |author=Kamruzzaman Shahin |url=http://www.daily-sun.com/details_yes_26-04-2011_Puthia-Palace-decaying_201_1_1_1_1.html |newspaper=Daily Sun|date=26 April 2011}}</ref>
 
==আরো দেখুন==