[[Image:Krittibas Memorial ver1.jpg|right|200px|thumb|নদীয়া জেলার ফুলিয়ায় অবস্থিত কীর্ত্তিবাস স্মৃতিসৌধ]]
কৃত্তিবাস অনূদিত রামায়ণ ''কৃত্তিবাসী রামায়ণ'' নামে পরিচিত। ''কৃত্তিবাসী রামায়ণ''-এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হল এটি মূল রামায়ণের আক্ষরিক অনুবশুওরৃত্তিবাসঅনুবাদ নয়। কৃত্তিবাস রামায়ণ-বহির্ভূত অনেক গল্প এই অনুবাদে গ্রহণ করেছিলেন। তদুপরি বাংলার সামাজিক রীতিনীতি ও লৌকিক জীবনের নানা অনুষঙ্গের প্রবেশ ঘটিয়ে তিনি সংস্কৃত রামায়ণ উপাখ্যানের বঙ্গীকরণ করেন। [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের]] ভাষায়, এই কাব্যে "প্রাচীন বাঙালি সমাজই আপনাকে ব্যক্ত করিয়াছে।" বাঙালি সমাজে এই বইটি ব্যাপক জনপ্রিয়। কয়েক শতাব্দী ধরে বইটি বাংলা ঘরে ঘরে পঠিত। বাঙালি সমাজে এই বইটি ব্যাপক জনপ্রিয়। কয়েক শতাব্দী ধরে বইটি বাংলা ঘরে ঘরে পঠিত। ১৮০২ সালে [[উইলিয়াম কেরি|উইলিয়াম কেরির]] প্রচেষ্টায় [[শ্রীরামপুর মিশন প্রেস]] থেকে ''কৃত্তিবাসী রামায়ণ'' প্রথম পাঁচ খণ্ডে মুদ্রিত হয়। এরপর ১৮৩০-৩৪ সালে জয়গোপাল তর্কালঙ্কারের সম্পাদনায় দুখণ্ডে এর দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়।<ref>{{cite news|url=http://www.bd-pratidin.com/editorial/2015/03/09/67369|title=জানা-অজানা: কৃত্তিবাস ওঝা|date=৯ মার্চ, ২০১৫|newspaper=বাংলাদেশ প্রতিদিন|accessdate=১২ জানুয়ারী, ২০১৬}}</ref>