মতিলাল রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
চিত্র
হটক্যাট
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২০ নং লাইন:
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
মতিলাল ফ্রী চার্চ ইনস্টিটিউশনে শিক্ষালাভ করেন। জজ হেল্ডারসনের অফিসে কাজ করতেন। একমাত্র শিশুকন্যার মৃত্যুতে সস্ত্রীক বৈষ্ণব [[বৈষ্ণবধর্ম]]<nowiki/>মতে দীক্ষা নিয়েছিলেন এবং ১৯০২ সালে সতপন্থাবলম্বী সম্প্রদায় গঠন করে দরিদ্র নারায়ন সেবায় নিয়োজিত হন। ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনে যোগ দেন। পরের বছরই সস্ত্রীক ব্রহ্মচর্যে দীক্ষিত হন<ref name=":0" />।
 
== বিপ্লবী আন্দোলনে ==
২৬ নং লাইন:
 
== প্রবর্তক সংঘ ==
মতিলাল রায় ১৯১৪ সালে প্রতিষ্ঠা করেন প্রবর্তক সংঘ যার মুখপত্র ছিল '''প্রবর্তন''<nowiki/>' পত্রিকা। প্রবর্তক সংঘ হয়ে উঠেছিল সারা ভারতের বিপ্লবীদের আশ্রয়স্থল। বাংলা তথা ভারতের সশস্ত্র বিপ্লবীরা কোনো না কোনো সময় এখানে গোপনে এসেছেন। মহাত্মা গান্ধীর [[অসহযোগ আন্দোলন|অসহযোগ আন্দোলনে]]<nowiki/>র সময় অনেকে প্রবর্তক বিদ্যাপীঠে যোগ দেন। ১৯২৫ সালে মতিলাল সংঘ গুরু পদে বৃত হন। ১৯২৯ সালে তার পত্নী রাধারানী দেবীর মৃত্যু হলে নিজেকে সক্রিয় আন্দোলনের পথ থেকে সরিয়ে সমাজসেবায় মন দেন<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|title=বাঙালি সংসদ চরিতাভিধান|last=প্রথম খন্ড|first=সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত|publisher=সাহিত্য সংসদ|year=২০০২|isbn=81-85626-65-0|location=কলকাতা|pages=৩৯০, ৩৯১}}</ref>। জাতীয়তাবাদী ঐতিহ্য ও চেতনা সম্বলিত প্রবর্তক সংঘের শাখা অধুনা [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]]<nowiki/>র চট্টগ্রামেও বর্তমান<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://archive.prothom-alo.com/print/news/114449|title=নগর দর্পন|last=বিশ্বজিত চৌধুরী|first=|date=৯.১২.২০১০|website=|publisher=প্রথম আলো|access-date=৩১.১২.২০১৬}}</ref>।
 
== সমাজসেবা ==