কর্ণ (মহাভারত): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ: নতুন তথ্য সংযোজন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৩ নং লাইন:
== যুদ্ধের প্রস্তাবনা ==
 
বনবাসের দিন যতই শেষ হতে চলল, পান্ডবরাপাণ্ডবরা মানসিকভাবে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকেন। এই সময় [[ইন্দ্র]], অর্জুনের পিতা, বুঝতে পারেন কর্ণ তাঁর কবচকুন্ডলেরকবচকুণ্ডলের জন্য অজেয়। তাই তিনি কর্ণের সূর্য উপাসনার সময় ব্রাহ্মণ বেশে উপস্থিত হন এবং ভিক্ষারূপে তাঁর কবচকুন্ডল প্রার্থনা করেন। কর্ণ প্রতিজ্ঞা অনুসারে তাঁর প্রার্থনায় সম্মত হন। কিন্তু তার পরিবর্তে ইন্দ্রের একাঘ্নী অস্ত্র চান। ইন্দ্র অস্ত্র দিতে রাজী হন। কিন্তু বলেন এই অস্ত্র একবার ত্যাগেরব্যবহারের পর তা ইন্দ্রের কাছে ফিরে আসবে।
 
নির্বাসনের পরও কৌরবরা পান্ডবদেরপাণ্ডবদের রাজ্য প্রত্যাবর্তনে অস্বীকৃত হলে [[কৃষ্ণ]] মাত্র পাঁচখানিপাঁচটি গ্রামের পরিবর্তে শান্তির প্রস্তাব নিয়ে কৌরবসভায় আসেন। কিন্তু এই দৌত্য ব্যর্থ হলে তিনি কর্ণের কাছে তাঁর জন্মরহস্য উন্মোচন করে তাঁকে পান্ডবপক্ষেপাণ্ডবপক্ষে যোগ দিতে বলেন। কিন্তু দুর্যোধনের প্রতি মিত্রতার খাতিরে তিনি এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে।করেন। স্বয়ং কৃষ্ণ তাঁর এই আনুগত্যের প্রশংসা করেন।<ref>http://www.pushti-marg.net/bhagwat/Mahabharata/Krushna-Karna.htm</ref><br />
 
অবশেষে কুন্তী কর্ণের সূর্য উপাসনার সময়ে গঙ্গাতীরে এসে উপস্থিত হলেন।হন। কর্ণ মধ্যাহ্নকাল পর্যন্ত জপ করে পিছনে ফিরে তাকিয়ে কুন্তীকে দেখতে পেলেন।পান। কুন্তী তাঁর কাছে নিজের কন্যা অবস্থায় পুত্রলাভের কথা ব্যক্ত করেন এবং পান্ডবপক্ষে যোগ দিতে অনুরোধ জানান। কর্ণ এই অনুরোধ অগ্রাহ্য করেন। কিন্তু তিনি কুন্তীকে কথা দেন যে যুদ্ধে অর্জুন ছাড়া আর অন্য কোনো পান্ডবকেপাণ্ডবকে আঘাততিনি হত্যা করবেন না।
 
== কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ ==