বিমল দাশগুপ্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সূত্র
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
'''বিমল দাশগুপ্ত''' (২৯ এপ্রিল, ১৯১০- ৩ মার্চ, ২০০০) একজন ভারতীয় সসশস্ত্রসশস্ত্র বিপ্লববাদী।
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
তার জন্ম বরিশালের ঝালকাঠি তে। পিতা ককবিরাজকবিরাজ অঅক্ষয়কুমারঅক্ষয়কুমার দাশগুপ্ত। কবিরাজি চিকিতসার সূত্রে পপিতাপিতা মমেদিনীপুরমেদিনীপুর এসে ববসবাসবসবাস সশুরুশুরু ককরেন।করেন। বিমল দদাশগুপ্তদাশগুপ্ত ১২/১৩ বছর ববয়েসবয়েস থেকেই বিপ্লবী আআন্দোলনের সসাথেসাথে যযোগাযোগযোগাযোগ রাখতেন। সশস্ত্র সংগ্রামে অংশগ্রহণ করাবার আগে ১৯২০ সালে অসহযোগআন্দোলনেঅসহযোগ আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন। মেদিনীপুর হিন্দু স্কুলের ছাত্র ছিলেন।
 
== পেডি হত্যা ==
১৯২৮ সালে সসুভাষচন্দ্র বিপ্লবী দদীনেশদীনেশ গুপ্তকে বেঙ্গল ভলেন্টিয়ার্সের মেদিনীপুর সশাখারশাখার দায়িত্ব দেন। দীনেশ গুপ্তের চেষ্টায় মমেদিনীপুরমেদিনীপুর জেলায় বিপ্লবী আআন্দোলন অন্য মমাত্রা পায়। বিমল দদাশগুপ্ত হয়ে ওঠেন দীনেশ গগুপ্তেরগুপ্তের মমন্ত্রশিষ্য।মন্ত্রশিষ্য। ললবনলবন আইন অঅমান্যেরঅমান্যের মসময়সময় জেলাশাসক পেডি দীঘা সমুদ্রতীরে সত্যাগ্রহীদের ওপর পাশবিক অত্যাচার চালিয়েছিল। এর প্রতিশোধ নিতে বিপ্লবীরা সিদ্ধান্ত নেন পেডি হত্যার। জ্যোতিজীবন ঘোষের সসাথেসাথে বিমল দদাশগুপ্তদাশগুপ্ত এই দায়িত্ব পান। ১৯৩১ খৃষ্টাব্দের ৭ এপ্রিল মেদিনীপুর কলেজিয়েট স্কুলে প্রদর্শনী দেখতে এলে পেডি সাহেব এই দুই বিপ্লবীর গুলিতে নিহত হয়। দুজনেই পালাতে সক্ষম হন। আত্মগোপন করে ঝরিয়া অঞ্চলের কয়লাখনি তে চাকরি নেন ও পরে কলকাতার মেটিয়াবুরুজেও থাকতেন, পুলিশ সন্ধান পায়নি।
 
== ভিলিয়ার্স হত্যা ==
ক্লাইভ স্ট্রীটে ভিলিয়ার্স সসাহেবেরসাহেবের হত্যার ভভার আআবারআবার দেওয়া হহয়হয় বিমল দদাশগুপ্তকে।দাশগুপ্তকে। ২৯ জুলাই, ১৯৩১ সালে তিনি ভিলিয়ার্স কে গুলি করেন তার অফিসে ঢুকে। পকেট থেকে সায়ানাইড বের করার আগেই ধরা পড়ে যান।
 
== বিচার ==
পেডি মমার্ডারমার্ডার ককেসেরকেসের আআসামীআসামী হিসেবে পুলিশ ততাকেতাকে সশেষশেষ পপর্যন্তপর্যন্ত খুজে পপেল।পেল। বিপ্লবী কানাইলাল ভট্টাচার্য গার্লিক হত্যা ককরেন ও শহীদ হন এই বিমল দদাশগুপ্তদাশগুপ্ত ননাম নিয়ে যযাতেযাতে ককরেকরে পুলিশ আসল বিমল দাশগুপ্ত কে খোঁজা ছেড়ে দেয়। কানাইলাল ভট্টাচার্যের নামহীন হয়ে থেকে যাওয়ার আত্মত্যাগ ইতিহাসে বিরল<ref>{{বই উদ্ধৃতি|title=বাংলায় অগ্নিযুগ, সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের দিনগুলি|last=অরবিন্দ পোদ্দার|first=|publisher=প্রত্যয়|year=১৯৯৭|isbn=|location=কলকাতা|pages=৩০}}</ref>। সুভাষচন্দ্রের উদ্যোগে তিনজন ব্যারিস্টার দাঁড়িয়েছিলেন স্পেশাল ট্রাইবুন্যালে বিপ্লবী দের পক্ষে। জ্যোতিজীবন ঘোষ প্রমানাভাবে ছাড়া পেলেন এবং সওয়ালের সময় প্রধান সাক্ষী সুশীল দাস জানান 'পেডি হত্যাকারী বিমল দাশগুপ্ত নয়'। বিমল দাশগুপ্তকে বাঁচাতে মেদিনীপুরের রাজা নরেন্দ্রলাল খান সুশীল দাসকে একথা বলতে নির্দেশ দেন। পেডি হত্যায় খালাস পেলেও ভিলিয়ার্স হত্যা মামলায় দশ বছর কারাদণ্ড হয় তার।
 
== জেল জীবন ==
১৯৩২ খৃষ্টাব্দের মমাঝামাঝিমাঝামাঝি ততাকেতাকে আন্দামান সেলুলার জেলে পপাঠানোপাঠানো হয়। ১৯৩৬ সালে সসেখানেসেখানে রাজনৈতিক বন্দীর মমর্যাদারমর্যাদার দদাবীতেদাবীতে অনশন করেন। সুভাষচন্দ্র ও মুজফফর আহমেদের মধ্যস্থতায় অনশন প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। ১৯৩৮ সালে তাকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয় যদিও মুক্তি পাননি। চার বছর বাংলা দেশের বিভিন্ন জেলে বন্দীজীবন যাপন করেন বিমল দাশগুপ্ত।
 
== শেষ জীবন ==
১৯৪২ সালে মমুক্তিলাভমুক্তিলাভ নিজ বাড়ি মমেদিনীপুরেইমেদিনীপুরেই জমিজমা দেখাশোনা ককরতেন। স্বাধীনতার পপরে আনন্দবাজার পপত্রিকারপত্রিকার সসেলসসেলস ইইনস্পেকটরইনস্পেকটর হিসেবে ককিছুদিনকিছুদিন ককাজকাজ ককরেছেন।করেছেন।
 
== মৃত্যু ==
৩ মার্চ ২০০০ সালে মমারামারা যযানযান এই অঅগ্নিযুগেরঅগ্নিযুগের বিপ্লবী।
 
== তথ্যসূত্র ==