রংধনু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sourav-21 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Sourav-21 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{DISPLAYTITLE:রামধনু}}
[[চিত্র:450px-Epcot rainbow.jpg|right|thumb|রংধনুরামধনু ]]
[[চিত্র:Rainbow formation.png|thumb|250px]]
'''রংধনুরামধনু''' বা '''রামধনুইন্দ্রধনু''' বা '''ইন্দ্রধনুরংধনু''' হল একটি দৃশ্যমান ধনুরাকৃতি আলোর রেখা যা বায়ুমণ্ডলে অবস্থিত জলকণায় সূর্যালোকের প্রতিফলন এবং প্রতিসরণের ফলে ঘটিত হয়। সাধারণত [[বৃষ্টি|বৃষ্টির]] পর আকাশে [[সূর্য|সূর্যের]] বিপরীত দিকে রংধনুরামধনু দেখা যায়। রংধনুতেরামধনু তে সাতটি রঙের সমাহার দেখা যায়। দেখতে [[ধনুক|ধনুকের]] মতো বাঁকা হওয়ায় এটির নাম রংধনু।রামধনু।
 
== কিভাবে তৈরি হয় ==
বৃষ্টির কণা বা [[জলীয় বাষ্প]]-মিশ্রিত বাতাসের মধ্য দিয়ে সূর্যের আলো যাবার সময় [[আলোর প্রতিসরণ|আলোর প্রতিসরণের]] কারণে [[বর্ণালী|বর্ণালীর]] সৃষ্টি হয়। এই বর্ণালীতে আলো সাতটি রঙে ভাগ হয়ে যায়। এই সাতটি রঙ হচ্ছে বেগুনী (violet), নীল (blue), আকাশী (indigo), সবুজ (green), হলুদ (yellow), কমলা (orange) ও লাল (red); বাংলাতে এই রংগুলোকে তাদের আদ্যক্ষর নিয়ে সংক্ষেপে বলা হয়: বেনীআসহকলা আর ইংরেজিতে VIBGYOR। এই সাতটি রঙের আলোর ভিন্ন ভিন্ন [[তরঙ্গদৈর্ঘ্য|তরঙ্গদৈর্ঘ্যের]] কারণে এদের বেঁকে যাওয়ার পরিমাণে তারতম্য দেখা যায়। যেমন লাল রঙের আলোকরশ্মি ৪২° কোণে বাঁকা হয়ে যায়। অন্যদিকে বেগুনী রঙের আলোকরশ্মি ৪০° কোণে বাঁকা হয়ে যায়। অন্যান্য রঙের আলোক রশ্মি ৪০° থেকে ৪২°'র মধ্যেকার বিভিন্ন কোণে বাঁকা হয়। এই কারণে রংধনুকেরামধনু কে রঙগুলোকে একটি নির্দিষ্ট সারিতে সবসময় দেখা যায়।
 
প্রাথমিক উজ্জ্বল রংধনুররামধনুর একটু উপরে কম উজ্জ্বল আরেকটি গৌণ রংধনুরামধনু দেখা যায়, যাতে রংগুলি বিপরীত পরিক্রমে থাকে। এই দুই ধনুর মধ্যবর্তী আকাশ (আলেক্সান্ডারের গাঢ় অঞ্চল) বাকি আকাশের থেকে একটু অন্ধকার হয়, তবে ভালো করে লক্ষ না করলে এই তারতম্য নজর এড়িয়ে যেতে পারে।
[[চিত্র:Double-Rainbow.jpg|thumb|যুগ্ম রংধনুরামধনু ও অন্তর্বর্তী গাঢ় অঞ্চল]]
 
== টীকা ==