অপরাধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করেছে
তথ্য
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৩ নং লাইন:
 
== শাস্তি ==
বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে দক্ষ, প্রশিক্ষিত পুলিশ বাহিনী গঠন করা হয়েছে। এ বাহিনীর প্রধান উদ্দেশ্যই হচ্ছে অপরাধ বন্ধ করা ও অপরাধীকে শনাক্ত করে আইনের আওতায় নিয়ে এসে বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা। [[সন্দেহ|সন্দেহের]] বশবর্তী হয়েও যে-কোন ব্যক্তিকেই [[গ্রেফতার]] করার প্রবিধান রয়েছে। গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে জেরায় এনে প্রয়োজনীয় তথ্যাদির সাহায্যে অপরাধের শিকড় উৎপাটন করা হয়। [[আদালত|আদালতের]] প্রধান হিসেবে মহামান্য [[বিচারপতি]] প্রয়োজনীয় স্বাক্ষ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত দেন যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি অপরাধী কি-না! যদি ব্যক্তি অপরাধ করে থাকে, তবে তাকে জরিমানা, ক্রোকসহ নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। নতুবা, বেকসুর খালাশ প্রদান করে থাকেন। অপরাধের মাত্রা ব্যাপক ও গুরুতর হলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড কিংবা [[ফাঁসী|ফাঁসীকাষ্ঠে]] ঝোঁলানো হয়ে থাকে। [[উন্নত দেশ|উন্নত দেশসমূহে]] [[প্রাণদণ্ড|প্রাণদণ্ডের]] পরিবর্তে যাবজ্জীবন [[কারাদণ্ড]] প্রদান করা হয়। এমেনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এর তথ্য অনুযায়ী যদিও অনেক উন্নত দেশে মৃত্যুদন্ড প্রথা বর্তমান।
 
== তথ্যসূত্র ==