শ্রীশচন্দ্র ঘোষ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
হটক্যাট যোগ
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৭ নং লাইন:
 
== ছাত্র রাজনীতি ==
কাকা বামাচরনের কাছে হুগলীর [[চন্দননগর|চন্দননগরে]] <nowiki/>থেকে পড়াশোনা করতেন শ্রী<nowiki/>শচন্দ্র ঘোষ। ডুপ্লে স্কুলে পড়াকালীন অধ্যক্ষ বিপ্লবী [[চারুচন্দ্র রায়েররায়|চারুচন্দ্র রায়]] এর সান্নিধ্য পান ও স্বদেশচেতনায় উদ্বুদ্ধ হন। ১৯০৫ এর বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনে যোগ দেন। ওই বছরই অর্থাভাবে কলেজের পড়া ছেড়ে হিতবাদী পত্রিকায় কাজ শুরু করেন।
 
== সশস্ত্র বিপ্লবে ==
হিতবাদী পত্রিকায় কাজ করার সুবাদে তার সাথে বিপ্লবী [[সখারাম গনেশ দেউস্কর|সখারাম গনেশ দেউস্করে]]<nowiki/>র আলাপ হয়। চন্দননগরে তার প্রতিবেশী ও অভিন্নহৃদয় বন্ধু ছিলেন বিপ্লবী [[রাসবিহারী বসু]]। তিনি পুলিশের নজর এড়িয়ে রাসবিহারীকে নিরাপত্তা দিয়েছেন বহুবার। অসংখ্য দু:সাহসিক কর্মের হোতা ছিলেন শ্রীশচন্দ্র। বিশ্বাসঘাতক নরেন গোঁসাই কে হত্যার জন্যে আলিপুর সেন্ট্রাল জেলে [[কানাইলাল দত্ত]]<nowiki/>র কাছে রিভলভার পৌঁছে দেওয়া, ডেনহ্যাম হত্যা চেষ্টা, চন্দননগরের অত্যাচারী মেয়র তার্দিভেলকে হত্যা চেষ্টা, রডা কোম্পানির লুন্ঠিত মশারমাউজার পিস্তল ও কার্তুজ বিপ্লবীদের কাছে গোপনে পৌঁছে দেওয়া এবং রাসবিহারী বসু [[মতিলাল রায়]], [[অমরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়|অমরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ে]]<nowiki/>র সাথে যোগাযোগ ও সংহতি রক্ষা করে সংগঠনকে চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার নির্ভরযোগ্য সেনানী ছিলেন বিপ্লবী শ্রীশচন্দ্র। ১৯১০ সাল থেকে ১৯৩৩ পর্যন্ত [[অরবিন্দ ঘোষ]] থেকে শুরু করে [[দীনেশচন্দ্র মজুমদার]], বহু ফেরারি বিপ্লবীকে নিরাপদ আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন চন্দননগর শহরে। একাজে তার সহায়ক ছিলেন মতিলাল রায়। বহু চেষ্টা করেও ব্রিটিশ পুলিশ শ্রীশচন্দ্রকে ধরতে পারতনা। কারন তিনি চন্দননগরে ফরাসী উপনিবেশের বাসিন্দা। ফরাসী সরকারের অনুমতি নিয়ে ইংরেজ পুলিশ তার বাড়ির সামনেই পুলিশ ফাঁড়ি বসিয়েছিল, গোয়েন্দা দপ্তরের কাছে নির্দেশ ছিল চন্দননগর থেকে বেরোলেই যেন তাকে গ্রেপ্তার করা হয় তবুও শ্রীশচন্দ্র বহুবার পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে কলকাতা, বেনারস, লক্ষ্ণৌ, দিল্লী, সাহারানপুর, লাহোর গেছেন এবং নিরাপদে আস্তানায় ফিরে এসেছেন<ref>{{বই উদ্ধৃতি|title=সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান|last=প্রথম খন্ড|first=সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু|publisher=সাহিত্য সংসদ|year=২০০২|isbn=81-85626-65-0|location=কলকাতা|pages=৫৩৯}}</ref>।
 
== গ্রেপ্তার ==