শ্রীশচন্দ্র ঘোষ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সূত্র
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৮ নং লাইন:
 
== গ্রেপ্তার ==
১৯১৫ সালে রাসবিহারীর বিপ্লব প্রচেষ্টা ব্যার্থ হয়, মৃত্যুদন্ড হয় বসন্ত বিশ্বাস সহ আরো তিনজনের। এই ঘটনার শ্রীশচন্দ্র ভেঙ্গে পড়েন। নিতান্ত পারিবারিক কাজে কাকার মেয়ে শরতকুমারীকে হাওটা স্টেশনে পৌছে দেওয়ার সময় পুলিশের হাতে ধরা পড়েন তিনি। বাস্তবে পলায়নের চেষ্টাও করেননি। পাঁচ বছর কারাবাসের পর প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শেষে রয়াল ক্লেমেন্সি ঘোষিত হলে মুক্তি পান।পান<ref>{{বই উদ্ধৃতি|title=আমি রাসবিহারীকে দেখেছি|last=নারায়ন সান্যাল|first=|publisher=করুনা প্রকাশনী|year=১৯৭৯|isbn=|location=কলকাতা|pages=১৭০}}</ref>।
 
== শেষ জীবন ==
মতিলাল রায়ের পপ্রবর্তক সংঘের গঠনমূলক কাজে আত্মনিয়োগ ককরেছিলেন, কিন্তু মতিলাল বিপ্লবপন্থা পরিহার করেন ও পূর্ব সংগৃহীত অস্ত্রাদি নষ্টট করে ফেললে তিনি প্রবর্তক আশ্রম ত্যাগ করে ফটকগোড়ায় থাকতেন। সেখানে বনোয়ারী লাল সাহার বাড়িতে একটি কর্মকেন্দ্র স্থাপন করেছিলেন। রাসবিহারী বসু জজাপান তথেকে শ্রীশচন্দ্র কে ববহু চিঠি লেখেন বিভিন্ন নির্দেশ সসহ কিন্তু ব্যার্থতার ফলে শেষ জীবনে এই বিপ্লবী মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়েছিলেন।
 
== মৃত্যু ==
অর্থাভাবে ও একাকী নির্বান্ধব অবস্থায় শ্রীশচন্দ্র ঘোষ ২ মে ১৯৪১ সালে আফিং সেবন করে আত্মহত্যা করেন। তার রচিত পুস্তিকার নাম 'শিক্ষাগুরু প্রসংগে'
 
== তথ্যসূত্র ==