আইন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ih soikat (আলোচনা | অবদান)
edit
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
NahidSultan-এর করা 2440097 নং সংস্করণে প্রত্যাবর্তন করা হয়েছে: ।। (টুইং)
২ নং লাইন:
'''আইন''' <ref>From [[Old English]] ''lagu'' "something laid down or fixed"; ''legal'' comes from [[Latin]] ''legalis'', from ''[[translating "law" to other European languages|lex]]'' "law", "statute" ([http://www.etymonline.com/index.php?search=law&searchmode=none Law], Online Etymology Dictionary; [http://www.merriam-webster.com/dictionary/legal Legal], Merriam-Webster's Online Dictionary)</ref> হলো নিয়মের এক পদ্ধতি যাকে [[নাগরিক]] বাধ্যতা, রাজনীতি, অর্থনীতি এবং সমাজের ভিত্তি নির্মান করতে ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যমে কার্জকরী করতে ইহাকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়।<ref>Robertson, ''Crimes against humanity'', 90; see jurisprudence for extensive debate on what law is; in ''[[The Concept of Law]]'' Hart argued law is a "system of rules" (Campbell, ''The Contribution of Legal Studies'', 184); Austin said law was "the command of a sovereign, backed by the threat of a sanction" (Bix, [http://plato.stanford.edu/entries/austin-john/#3 John Austin]); Dworkin describes law as an "interpretive concept" to achieve [[justice]] (Dworkin, ''Law's Empire'', 410); and Raz argues law is an "authority" to mediate people's interests (Raz, ''The Authority of Law'', 3–36).</ref> আইন জনগণের মধ্যে সম্পর্ককে প্রধান সামাজিক মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। ৩৫০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দে [[গ্রিক]] [[দার্শনিক]] [[অ্যারিষ্টটল]] লিখেছিলেন , " আইনের শাসন যেকোন ব্যক্তি শাসনের চেয়ে ভাল"।<ref>n.b. this translation reads, "it is more proper that law should govern than any one of the citizens" (Aristotle, ''Politics'' [[s:Politics (Aristotle)/Book 3#3:16|3.16]]).</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==
=শ্রম আদালতে মামলা এবং আপিল এর নিয়ম<ref>[https://free.facebook.com/story.php?story_fbid=1164770036971373&id=594500940664955&_ft_=top_level_post_id.1164770036971373%3Atl_objid.1164770036971373%3Athid.594500940664955%3A306061129499414%3A2%3A0%3A1483257599%3A7745635428072035967&__tn__=%2As bangladeshi law-বাংলাদেশী আইন]</ref>=
{{reflist}}
যেকোন শ্রমিক মূলত বাংলাদেশ শ্রম আইনের তিনটি ধারা অনুযায়ী মামলা দায়ের করতে পারেন।
উক্ত ধারাগুলো হল-৩৩(৩),১৩২(২) এবং ১৬৬.
ধারা-৩৩(৩) অনুযায়ী চাকুরী থাকা বা না থাকার বিষয়ে ফরম-১৪ অনুযায়ী শ্রম আদালতে অভিযোগ করা যাবে।
ধারা-১৩২(২) অনুযায়ী মজুরী নিয়ে কোন বিবাদের জন্য ফরম-৪৪,৪৪(ক),৪৪(খ) অনুযায়ী শ্রম আদালতে অভিযোগ করা যাবে।
ধারা-১৬৬ অনুযায়ী ১২ তম অধ্যায়ের অধীন কোন ক্ষতিপূরনের পাওনা নিয়ে বিবাদ দেখা দিলে ফরম-৪৮,৪৮(ক),৪৮(খ) অনুযায়ী শ্রম আদালতে অভিযোগ করা যাবে।
ধারা-২১৯ অনুযায়ী শ্রম আদালতের কোন মামলার রায়ের বিরুদ্ধে কোন শ্রমিক ফরম-৬৬ অনুযায়ী আপিল করতে পারবেন।
 
{{সামাজিক ও রাজনৈতিক দর্শন}}
=দৈনিক ওভার টাইম আইন<ref>উৎস [https://free.facebook.com/story.php?story_fbid=1163168923798151&id=594500940664955 bangladeshi law-বাংলাদেশী আইন]</ref>=
{{অসম্পূর্ণ}}
প্রশ্নটা কি কখনও করেছেন যে একজন কর্মী দৈনিক কত ঘন্টা ওভার টাইম করতে পারেন।
আপনি হয়ত ভাবছেন ২ ঘন্টা কিন্তু আমিও ভাবছি ২ ঘন্টা তবে শ্রম আইনের ধারা-১০৫ এ একটা জটিলতা আছে।
ধারা-১০০ অনুযায়ী কোন "শ্রমিক দৈনিক ১০ ঘন্টা পর্যন্তও কাজ করিতে পারিবেন"।
ধারা-১০০ এর কোথাও কিন্ত বলা হয় নাই যে এটা আহার বা বিশ্রামের সময়সহ বা উহা ছাড়া।
ধারা-১০৫ এ কিন্ত ঠিকই উল্লেখ্য করেছে যে "ধারা-১০১ এর অধীন কর্মীর আহার ও বিশ্রামের বিরতিসহ ইহা যেন ১০ ঘন্টার অধিক সম্প্রসারিত না হয়।
২ ঘন্টার মধ্যে দিল তো পানি ঢেলে।
যে সকল প্রতিষ্ঠানে আহার এবং বিশ্রামের সময়সহ কর্ম সময় ৮ ঘন্টা সেই সকল প্রতিষ্ঠান দৈনিক ২ ঘন্টা ওভার টাইম করাতে পারবেন।
কিন্ত আহার এবং বিশ্রামের সময়সহ যে সকল প্রতিষ্ঠানের কর্ম সময় ৯ ঘন্টা তারা ১ ঘন্টা করে ওভার টাইম করাতে পারবেন।
 
=জেনে নিন তামাদি আইনের কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্য<ref>উৎস [https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=762561270564267&id=100004312036202&refid=17&_ft_=top_level_post_id.762561270564267%3Atl_objid.762561270564267%3Athid.100004312036202%3A306061129499414%3A2%3A0%3A1483257599%3A-4479406529066412226&__tn__=%2As bangladeshi law-বাংলাদেশী আইন]</ref> =
<ref>From [https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=762561270564267&id=100004312036202&refid=17&_ft_=top_level_post_id.762561270564267%3Atl_objid.762561270564267%3Athid.100004312036202%3A306061129499414%3A2%3A0%3A1483257599%3A-4479406529066412226&__tn__=%2As bangladeshi law-বাংলাদেশী আইন]</ref>
-তামাদি আইন ১৯০৮ সালের ৯ নং আইন। ৭ আগস্ট ১৯০৮ সালে এটি পাশ হয় এবং ১৯০৯ সালের ১ জানুয়ারিতে কার্যকর হয়।
-তামাদি আইন, ১৯০৮ –এ মোট ধারা ২৯।
-তামাদি আইন, ১৯০৮ –এ মোট ১৮৩ টি অনুচ্ছেদ আছে এবংবর্তমানে ১ টি তফসিল আছে।
-৩টি ধারা এবং ২টি তফসিল বিলুপ্ত হয়েছে।
-তামাদি আইনের বিধান অনুসারে আপীল ও অন্যান্য দরখাস্তের দায়েরের ক্ষেত্রে বিলম্ব মওকুফের আবেদন করা যায়।
-স্থাবর সম্পত্তির দখল পূনরুদ্ধারের তামাদি ৬ মাস [৩ নং অনুচ্ছেদে বলা আছে] ।
-ক্ষতিপূরনের মামলা দায়েরে তামাদি কাল ৯০ দিন [২ নং অনুচ্ছেদ] ।
-মানহানির দরুন ক্ষতিপূরনের মোকদ্দমার তামাদি কাল ১ বছর ।
-তামাদি আইনের ৬ ধারায় বৈধ অক্ষমতার (Legal Disability) বিধান আছে।
-তামাদি আইনের ১৪ ধারার বিধান মতে এখতিয়ারবিহীন আদালতে সৎ উদ্দেশে পরিচালিত কার্যধারার সময় বাদ যাবে ।
-তামাদির বিরুদ্ধে প্রতারনার অজুহাত উত্থাপন করা যায় ১৮ ধারা মতে।
-আলো বাতাস প্রবেশ ও ব্যবহার চলাচলের পথ জলস্রোত, পানির ব্যবহার বিষয়ে ইজমেন্ট অধিকার কোন ধারায় বর্নিত তামাদি আইনের ২৬ ধারায়।
-তামাদি আইনের২৬ ধারায় সুখাধিকার অর্জন (Acquisition of right to easements) সংক্রান্ত বিধান আছে।
-দলিল রদ বা বাতিল করার তামাদি কাল ৩ বছর [তামাদি আইনের ৯১ অনুচ্ছেদে]।
-স্বত্ব সাব্যস্ত খাস দখলের মোকদ্দমা দায়েরর তামাদি কাল ১২ বৎসর [তামাদি আইনের ১৪২ অনুচ্ছেদে বর্নিত আছে]।
-মৃত্যুদন্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপীল এর তামাদি কাল ৭ দিন [১৫০ অনুচ্ছেদে] ।
-খালাসের বিরুদ্ধে আপীল দায়েরের তামাদি কাল ৬ মাস।
-একতরফা ডিক্রী রদের জন্য বিবাদী কতৃক দায়েরকৃত দরখাস্তের তামাদি কাল ৩০ দিন [তামাদি আইনের ১৬৪ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে]।
 
=যেভাবে জাল দলিল সৃষ্টি হতে পারে<ref>উৎস [https://free.facebook.com/story.php?story_fbid=757204861099908&id=100004312036202&refid=17&_ft_=top_level_post_id.757204861099908%3Atl_objid.757204861099908%3Athid.100004312036202%3A306061129499414%3A2%3A0%3A1483257599%3A-5371362409446211872&__tn__=%2As bangladeshi law-বাংলাদেশী আইন]</ref>=
সাধারনত যে সকল অসৎ উপায়ে দলিল জাল হয়ে থাকেঃ
১। সংশ্লিষ্ট জমিতে তার মালিকানা নাই অথচ তিনি নিজে দলিলদাতা সেজে কোন জমি রেজিস্ট্রি অফিসে রেজিস্ট্রি করালে বা কাউকে মালিক সাজিয়ে নিজ নামে কোন জমি রেজিস্ট্রি করে নিলে দলিলটি জাল হবে।
২। পিতা বা মাতার মৃত্যুর পর তাদের রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে সাধারনত তাদের ছেলে-মেয়েরাই মালিক হয়। কিন্তু মেয়েদেরকে বাদ দিয়ে ছেলেরা দলিলের মাধ্যমে কোন জমি বিক্রি করলে বা মেয়েদেরকে বাদ দিয়ে ছেলেরা নিজেদের মধ্যে বন্টননামা দলিলের মাধ্যমে জমি বন্টন করলে দলিলটি জাল হবে।
৩। সরকারী সম্পত্তি কোন ব্যক্তিমালিকানাধীন দেখিয়ে রেজিস্ট্রি করালে দলিলটি জাল হবে।
৪। মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি জাল লোক সাজিয়ে বা মৃত ব্যক্তিকে জীবিত দেখিয়ে দলিল রেজিস্ট্রি করালে দলিলটি জাল হবে।
৫। মুল মালিক বিদেশে থাকলে, তার অনুপস্থিতিতে জাল লোক সেজে দলিলের মাধ্যমে জমি রেজিস্ট্রি করালে দলিলটি জাল হবে।
৬। মুল দলিল ঘষামাজা বা ওভাররাইটিং করে দাতা বা গ্রহিতার নাম পরিরর্তন, দাগ নম্বর বা খতিয়ান নম্বর বা চৌহদ্দি পরিবর্তন করেও দলিল জাল হতে পারে।
৭। অফিসের সীল এবং সাব-রেজিস্ট্রারের স্বাক্ষর জাল করেও জাল দলিল তৈরি হতে পারে।<ref>উৎস [https://free.facebook.com/story.php?story_fbid=757204861099908&id=100004312036202&refid=17&_ft_=top_level_post_id.757204861099908%3Atl_objid.757204861099908%3Athid.100004312036202%3A306061129499414%3A2%3A0%3A1483257599%3A-5371362409446211872&__tn__=%2As bangladeshi law-বাংলাদেশী আইন]</ref>
 
=বহিসংযোগ=
*[http://facebook.com/bangladeshilaw bangladeshi law-বাংলাদেশী আইন ]
 
*[http://facebook.com/100004312036202 বাংলাদেশের আইন কানুন ]
'https://bn.wikipedia.org/wiki/আইন' থেকে আনীত