বক্সা দুর্গ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪৫ নং লাইন:
 
=== বন্দী বিপ্লবীরা ===
বিনা বিচারে বন্দী করে রাখার জন্যে পাহাড়ের ওপর দুর্গম এই স্থানকে বেছে নেয় ইংরেজরা। ১৯৩৭ সাল পর্যন্ত এখানে মোট বন্দী ছিলেন ৫২৫ জন। বন্দী বিপ্লবীরা একবার জেলের ভেতরে রবীন্দ্র জয়ন্তী পালন করেন, এবং কবিকে জন্মদিনের অভিনন্দন জানান। স্বয়ং [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্রনাথ]] তখন দার্জিলিং অবস্থান করছিলেন। এ কথা জানতে পেরে তিনি তার প্রত্যুত্তর দেন এই বলে "অমৃতের পুত্র মোরা কাহারা শোনাল বিশ্বময়, আত্মবিসর্জন করি আত্মারে কে জানিল অক্ষয়"। হিজলী জেলে গুলিচালনার প্রতিবাদে বক্সায় বন্দী বিপ্লবীরা অনশন করেছেন। [[প্রমথ ভৌমিক]], [[জ্ঞান চক্রবর্তী]], কৃষ্ণপদ চক্রবর্তী প্রমুখ অনুশীলন সমিতি ও যুগান্তর দলের [[ভারতীয় জাতীয়তাবাদ|জাতীয়তাবাদী]] বিপ্লবীদের এই দুর্গে ১৯৩০-এর দশক অবধি বন্দী করে রাখা হয়েছিল। পরবর্তীকালেও কবি [[সুভাষ মুখোপাধ্যায় (কবি)|সুভাষ মুখোপাধ্যায়]], [[সতীশবিনয় পাকড়াশী|সতীশ চন্দ্র পাকড়াশীচৌধুরী]], [[বিনয়সতীশচন্দ্র চৌধুরী]]পাকড়াশী, পারভেজ শাহেদী প্রমুখ কমিউনিস্ট বিপ্লবী ও বুদ্ধিজীবী এই দুর্গে বন্দী ছিলেন ১৯৫০-এর দশকে<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.anandabazar.com/district/north/উত-তর-র-কড-চ-1.92369|title=অবহেলায় বন্দী বক্সা|last=আনন্দবাজার পত্রিকা|first=উত্তরের কড়চা|date=৩ ডিসেম্বর, ২০১৪|website=|publisher=আনন্দবাজার পত্রিকা|access-date=২৪.১২.১৬}}</ref>।
 
===তিব্বতি শরণার্থী সমস্যা===