বাঙালি হিন্দু বিবাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
অসবর্ণ
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩ নং লাইন:
'''বাঙালি হিন্দু বিবাহ''' বলতে বোঝায় [[ভারত|ভারতের]] [[পশ্চিমবঙ্গ]] ও [[ত্রিপুরা]] রাজ্য এবং [[বাংলাদেশ]] রাষ্ট্রে বসবাসকারী [[বাঙালি]] [[হিন্দু|হিন্দুদের]] বিবাহ-সংক্রান্ত নিজস্ব প্রথা ও রীতিনীতি। উচ্চবর্ণীয় হিন্দু সমাজের বিবাহে প্রধানত দুইটি আচারগত বিভাগ লক্ষিত হয়। যথা, বৈদিক ও লৌকিক। লৌকিক আচারগুলি "স্ত্রী আচার" নামে পরিচিত।<ref name = ashutosh/> বৈদিক আচারগুলির মধ্যে অবশ্য পালনীয় প্রথাগুলি হল কুশণ্ডিকা, লাজহোম, সপ্তপদী গমন, পাণিগ্রহণ, ধৃতিহোম ও চতুর্থী হোম।<ref name = ashutosh/> বৈদিক আচারগুলির সঙ্গে লৌকিক আচারগুলির কোনো সম্পর্ক নেই।<ref name = ashutosh/> লৌকিক আচারগুলি অঞ্চল, বর্ণ বা উপবর্ণভেদে এক এক প্রকার হয়।<ref name = ashutosh/> নিম্নবর্ণীয় হিন্দুদের মধ্যে লৌকিক আচার তো বটেই বিবাহের মৌলিক আচারগুলির ক্ষেত্রেও সম্প্রদায়ভেদে পার্থক্য লক্ষিত হয়।<ref name = ashutosh>''বাংলার লোক-সংস্কৃতি'', আশুতোষ ভট্টাচার্য, ন্যাশানাল বুক ট্রাস্ট, ইন্ডিয়া, নতুন দিল্লি, ২০০৫ মুদ্রণ, পৃ. ৫৯-৬৩</ref>
 
অতীতে বাঙালি হিন্দু সমাজে বাল্যবিবাহের ব্যাপক প্রচলন ছিল। বর্তমানে বাল্যবিবাহ আইনত নিষিদ্ধ। বর্তমান কালে পরিণত বয়সেই বিবাহ প্রথা প্রচলিত। তবে বিবাহে [[পণপ্রথা]] এখনও বহুল প্রচলিত। যদিও পণপ্রথা নিবারণী আইন বলবত আছে।
 
১৮৫৫ খ্রিষ্টাব্দে বাঙালি হিন্দু সমাজে বিবাহ বিচ্ছেদ আইনসিদ্ধ হয়। ১৮৫৬ খ্রিষ্টাব্দে বিধবা বিবাহ আইন পাস হয়। হিন্দু এই দুই প্রথা আজও সমাজের বৃহত্তর অংশে প্রচলিত নয়।<ref name = ashutosh/> নাগরিক সমাজে অসবর্ণ বিবাহও বর্তমানে প্রচলিত হয়েছে। বাংলায় রেজিস্ট্রি ছাড়া প্রথম অসবর্ণ বিবাহ সম্পন্ন হয় দেশবন্ধু [[চিত্তরঞ্জন দাশ]] ও [[বাসন্তী দেবী]]<nowiki/>র কন্যা অপর্না দেবীর।
 
== বিবাহ অনুষ্ঠান ==