পৃষ্ঠটান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Debjitpaul10 (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা
Debjitpaul10 (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা
২২৪ নং লাইন:
 
এই ক্ষেত্রে আমরা পারদের সমগ্র পৃষ্ঠতল নিয়ে গণনা করব (কাচনলের সংস্পর্শে থাকা পৃষ্ঠের নিচু অংশকে নিয়ে), কারণ পারদ আর কাচের কোনো বিশেষ আসঞ্জন টান নেই। তাই পারদের পৃষ্ঠটান সমগ্র মুক্তপৃষ্ঠ বরাবর ক্রিয়া করে, এমনকি কাচের সংস্পর্শে থাকা অংশেও। কিন্তু কাচের বদলে নলটি তামার তৈরি হলে, অবস্থাটা ভিন্ন হত। পারদ ও তামার পারস্পরিক আসঞ্জন টান অনেক বেশি। অর্থাৎ তামার নলে পারদ নিলে নল ঘেঁষা প্রান্তগুলোর থেকে মাঝের অংশের পারদের (প্রস্থ বরাবর) উচ্চতা কম হত (অর্থাৎ অবতল হত)। এই ক্ষেত্রে নলের সংস্পর্শে থাকা পারদপৃষ্ঠের পৃষ্ঠটানকে ঋণাত্মক ধরা হবে। এসময় পারদ তামার সংস্পর্শে থাকা পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল বাড়াতে চায়। সংস্পর্শতলের ক্ষেত্রফল বাড়ানোর সাথে সাথে স্থিতিশক্তি হ্রাস পায়। ফলে প্রান্ত বরাবর পারদের অধিক উচ্চতার জন্য যে স্থিতিশক্তি বৃদ্ধি পেয়েছিল, তা প্রশমিত হয়।
[[Image:CapillaryAction.svg|thumb|কৈশিক উত্থান ও পতনের চিত্র। লাল=সংযোগ কোণস্পর্শকোণ ৯০° অপেক্ষা কম; নীল=সংযোগ কোণস্পর্শকোণ ৯০° অপেক্ষা বেশি।]]
 
যদি নলটি পর্যাপ্ত সরু হয় এবং নলের দেয়ালের সাথে তরলের আসঞ্জন তীব্র হয়, তবে পৃষ্ঠটানের জন্য তরল ওই নল বরাবর অনেকটা উচ্চতা উঠতে সক্ষম হয়, একেই [[কৈশিক ক্রিয়া]] বলে। তরল যে উচ্চতা পর্যন্ত উঠতে পারে, তার সূত্র হল:
২৩৭ নং লাইন:
* <math>\scriptstyle r</math> হল কৈশিক নলের ব্যাসার্ধ,
* <math>\scriptstyle g</math> হল অভিকর্ষজ ত্বরণ,
* <math>\scriptstyle \theta</math> হল সংযোগ কোণ।স্পর্শকোণ। যদি <math>\scriptstyle \theta</math> এর মান ৯০° থেকে বেশি হয় (যেমন পারদ আর কাচের সংস্পর্শে), তবে তরল উপরে ওঠার বদলে নীচে নেমে যাবে।
 
== তাপগতিবিদ্যা ==