দিলীপ (কমল হাসান) একজন সফল শিল্পপতি ।শিল্পপতি। দিলীপের একটি নেগেটিভ দিক রয়েছে সেটা হল সে একজন মানসিকরোগী নারীবিদ্বেষী, সে সুন্দরী নারীদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে তাদের সঙ্গে নিজের বাসায় দৈহিক মিলন করে এবং এরপর হত্যা করে, এ সকল কার্যক্রম সে নিজেই গোপনে ভিডিও করে রাখার ব্যবস্থা করে এবং তার সৎ পিতার সঙ্গে ভিডিওগুলো দেখে, তার সৎ পিতাও তার মতই একজন মানসিকরোগী নারীবিদ্বেষী ।যে একদিন তার স্ত্রীকে অন্য এক ব্যক্তির সঙ্গে যৌনমিলন করার সময় দেখেফেলে এবং পরে তাকে মেরে ফেলে। দিলীপের হত্যাকৃত নারীদেরকে তার বাড়ীর সামনেই দাফন করামাটিতে হয়পুঁতা ।হয়।▼
{{spoiler}}
▲দিলীপ (কমল হাসান) একজন সফল শিল্পপতি । দিলীপের একটি নেগেটিভ দিক রয়েছে সেটা হল সে একজন নারীবিদ্বেষী, সে সুন্দরী নারীদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে তাদের সঙ্গে নিজের বাসায় দৈহিক মিলন করে এবং এরপর হত্যা করে, এ সকল কার্যক্রম সে নিজেই গোপনে ভিডিও করে রাখার ব্যবস্থা করে এবং তার সৎ পিতার সঙ্গে ভিডিওগুলো দেখে, তার সৎ পিতাও তার মতই একজন নারীবিদ্বেষী । হত্যাকৃত নারীদেরকে তার বাড়ীর সামনেই দাফন করা হয় ।
দিলীপ একদিন সারদাশারদা (শ্রীদেবী) নামের একটি মেয়ের সঙ্গে পরিচিত হয় যে একটি শপিং মলের কর্মচারী ।কর্মচারী। দিলীপ সারদারশারদার সঙ্গে বন্ধুত্ব করে এবং সারদাশারদা একজন রক্ষণশীল মহিলা হওয়ার কারণে দিলীপকে বিয়ের প্রস্তাব দেয় ।দেয়। দিলীপ সারদারশারদার সঙ্গে বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে যায় এবং তাদের রোমান্টিক জীবন সামনে এগুতে থাকেথাকে। ।হঠাৎ সারদাশারদা একদিন একটি রুমের দেওয়ালে লেখা খুঁজে পায় যেখানে তার স্বামীর অতীত সম্বন্ধে বিস্তারিত বর্ণনা আছে, সে জানতে পারে যে দিলীপ শৈশব কালে গরীব এবং গ্রাম্য ছেলে ছিল, একদিন সে একটি কামুক মেয়ের পাল্লায় পড়ে এবং মেয়েটি তাকে ঘরে নিয়ে তার সামনে তার ব্লাউজ খুলে ব্রা দেখায় আর তার শরীর স্পর্শের আহ্বান জানায়, দিলীপ অস্বীকৃতি জানায় আর মেয়েটি তাকে জড়িয়ে ধরে, মেয়েটির বাবা-মা ঘটনাস্থলে এসে পড়ে, মেয়েটি দিলীপের দোষ দিয়ে তাকে মার খাওয়ায়, দিলীপ গ্রাম থেকে পালিয়ে যায় এবং শহরে পাড়ি জমায় এবং এভাবেই বর্তমানে সে নারীদেরকে ঘৃণা করেকরে। শারদা তাদের বসবাসের ।দালানটির সারদানীচতলার একটি রুমের দরজা খুলে দিলীপের পালক বাবার সামনে পড়ে যায়, সে দিলীপের যৌনমিলনের ভিডিও দেখছিল, সারদাশারদা তার ঐ রুমের দরজা আটকিয়ে দেয় এবং পালানোর চেষ্টা করে তবে দিলীপ সঙ্গে সঙ্গে অফিস থেকে এসে পড়ে, ।তবে সারদাসে দৌড়োতেতাকে দৌড়োতেকিছু বাইরেবুঝতে চলেদেয়না। আসেদিলীপ ।খেয়াল দিলীপকরে যে তার বাবাকেপিতার মুক্তকক্ষ আটকানো, সে দরজা খোলার পর জানতে পারে শারদা আটকিয়েছে। দিলীপ শারদাকে ধরার চেষ্টা করতে থাকে, শারদা চালাকি করে সারদারবাইরে আসতে সক্ষম হয়। দিলীপ শারদার পিছু নেয়, তবে ব্যর্থ হয় আর পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে ফেলে, পুলিশ তার মানসিক রোগের চিকিৎসা করানোর পরে জেলে পুরে রাখে ।