স্থিতিস্থাপকতা (পদার্থবিজ্ঞান): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Golam Hossen (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
পরিষ্কারকরণ (আরো প্রয়োজন আছে) |
||
১ নং লাইন:
'''স্থিতিস্থাপকতা''' পদার্থ তথা বস্তুর একটি ভৌত ধর্ম। [[বল]] প্রয়োগের কারণে বিকৃত হয়ে যাওয়া কোন বস্তুর [[বল]] সরিয়ে নেয়ার পর
বিজ্ঞানী [[রবার্ট হুক]] ১৬৭৫
:<math>F = -kx</math>
যেখানে k একটি ধ্রুবক যাকে হার বা [[স্প্রিং ধ্রুবক]] বলা হয়। বল এবং সরণের পরিবর্তে স্থিতিস্থাপকতার সূত্রকে পীড়ন (stress, <math>\sigma</math>) এবং
:<math>\sigma = E\epsilon</math>
যেখানে E আরেকটি ধ্রুবক যাকে স্থিতিস্থাপকতার গুণাঙ্ক বা [[ইয়ং-এর গুণাঙ্ক]] বলা হয়।
==স্থিতিস্থাপকতার বিবিধ অনুষঙ্গ==
==স্থিতিস্থাপক ক্লান্তি(Elastic Fatigue)==▼
===স্থিতিস্থাপকতার সীমা===
কোন তারের ওপর ক্রমাগত পীড়নের হ্রাস-বৃদ্ধি করলে বস্তুর স্থিতিস্থাপকতা হ্রাস পায়। এর ফলে বল অপসারণের সাথে সাথে বস্তু আগের অবস্থা ফিরে পায় না কিছুটা দেরী হয়। বস্তুর এই অবস্থাকে স্থিতিস্থাপক (Elastic Fatigue) বলে। তখন অসহ ভারের চেয়ে কম ভারে এমনকি স্থিতিসাধক সীমার মধ্যেই তারটি ছিঁড়ে যেতে পারে।▼
সর্বোচ্চ যে পরিমাণ বল প্রয়োগ করলে বস্তু সর্বাংশে তার আদি অবস্থায় ফিরে যেতে পারে, তাকে স্থিতিস্থাপকতার সীমা বলে। স্থিতিস্থাপকতার সীমা অতিক্রমী বল প্রয়োগের ফলে বস্তু সর্বাংশে তার আদি অবস্থায় ফিরে যেতে পারে না।
==পূর্ণ স্থিতিস্থাপক বস্তু ==▼
প্রয়োগকৃত বল সরিয়ে নেওয়া হলে বস্তুটি যদি সম্পূর্ণ ভাবে আগের অবস্থায় ফিরে যায়,তবে সেই বস্তুকে পূর্ণ স্থিতিস্থাপক বস্তু বলে।▼
[[File:Modes deformation cropped.svg|Modes deformation cropped]]
▲প্রয়োগকৃত বল সরিয়ে নেওয়া হলে
=== অবসিত স্থিতিস্থাপকতা (Elastic Fatigue)===
বল প্রয়োগ করে কোন বস্তুকে বিকৃত করা হলে,বল অপসারনের পরেও যদি বস্তুটি সম্পূর্ণ ভাবে বিকৃত অবস্থা বজায় রাখে,তবে তাকে পূর্ণ স্থিতিস্থাপক বস্তু বলে।▼
▲কোন তারের ওপর
===পূর্ণ
▲বল প্রয়োগ করে কোন বস্তুকে বিকৃত করা হলে, বল
বল প্রয়োগ করেও যদি কোন বস্তুকে বিকৃত করা না যায়, তবে তাকে পূর্ণ দৃঢ় বস্তু বলে। পূর্ণ দৃঢ় বস্তু বাস্তবে পাওয়া যায় না। বস্তু যত শক্তই হোক না কেন প্রযুক্ত বলের পরিমাণ বৃদ্ধির কারণে কোন এক পর্যায়ে বস্তুর বিকৃতি ঘটে।
==স্থিতিস্থাপকতার বিভিন্ন গুণাঙ্ক (Elastic Moduli)==
[[হুকের সূত্র]]
==সংজ্ঞার্থ==
স্থিতিস্থাপক সীমার মধ্যে কোন বস্তুর পীড়ন ও বিকৃতির অনুপাত একটি ধ্রুব সংখ্যা। এই ধ্রুব সংখ্যাকে বস্তুর উপাদানের স্থিতিসাধক গুণাঙ্ক বলে।
অতএব স্থিতিসাধক গুণাঙ্ক, E= পীড়ন /বিকৃতি
==রাশি==
পীড়ন ও বিকৃতি স্কেলার রাশি বলে স্থিতিস্থাপক গুণাঙ্ক একটি স্কেলার রাশি।
==মাত্রা==
যেহেতু বিকৃতির কোন মাত্রা নেই, সুতরাং স্থিতিস্থাপক গুণাঙ্কের মাত্রা হবে পীড়নের মাত্রা অর্থাৎ বল/ক্ষেত্রফল, এর মাত্রা
৬৭ ⟶ ৬৬ নং লাইন:
'''মাত্রা ও এককঃ''' আয়তন গুণাঙ্ক মাত্রা ও একক ইয়ং গুণাঙ্ক মাত্রা ইয়ং গুণাঙ্ক মাত্রা ও এককের অনুরূপ।
==দৃঢ়তার গুণাঙ্ক বা ব্যবর্তন গুণাঙ্ক বা মোচড় গুণাঙ্ক (Modulus of rigidity)==
স্থিতিসাধক সীমার মধ্যে বস্তুর ব্যবর্তন পীড়ন ও ব্যবর্তন বিকৃতির অনুপাত একটি ধ্রুব সংখ্যা। এই ধ্রুব সংখ্যাকে বস্তুর উপাদানের দৃঢ়তার গুণাঙ্ক বলে।
৭৫ ⟶ ৭৪ নং লাইন:
==আরো দেখুন==
[[হুকের সূত্র]]
|